থ্যালাসেমিয়া রোগী চিহ্নিত করার উপায় এবং এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

থ্যালাসেমিয়া রোগী চিহ্নিত করার উপায়-থ্যালাসেমিয়া এমন একটি রোগ যা একজন মানব দেহে রক্তস্বল্পতা জনিত কারণে বাসা বাঁধে। থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত এমন বেশিরভাগই দেখা যায় শিশুকাল থেকে রক্তহীনতায় বা রক্তস্বল্পতায় ভোগে। থ্যালাসেমিয়া রোগকে রক্তস্বল্পতা জনিত বংশগত রোগ বলা হয়।

থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত তৈরি হয় না যার কারণে এইসব রোগীদের রক্ত ট্রান্সফিউশন নিয়ে জীবন যাপন করতে হয়। একজন ব্যক্তির বিভিন্ন লক্ষণ বা উপসর্গ দেখে বোঝা যায় সে থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত। থ্যালাসেমিয়া রোগের ক্ষেত্রে যদি রোগীর জটি ল লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে রক্তের ট্রান্সফিউশন এবং অস্ত্র পাচারের মাধ্যমে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।

থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষণগুলো কি কি বা থ্যালাসেমিয়ার চিকিৎসা কি কিংবা থ্যালাসেমিয়ার রোগীর খাবার তালিকা কি এইসব প্রশ্নগুলোর উত্তর অনেকেই জানতে চান। অনেকেই আবার বিভিন্ন ওয়েবসাইট কিংবা গুগলে সার্চ করে থাকেন এইসব প্রশ্নের উত্তর জানতে। সম্মানিত ভিজিটর বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি চেষ্টা করব আপনাদেরকে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার।থ্যালাসেমিয়া রোগী চিহ্নিত করার উপায়

আজকের আর্টিকেলে থ্যালাসেমিয়ার রোগের সম্পর্কে যাদের জানার কৌতূহল কিংবা জানার ইচ্ছে রয়েছে তাদের জন্য অনেক অজানা বিষয় তুলে ধরা হবে। তাই থ্যালাসেমিয়া রোগের এই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত আপনাকে পড়তে হবে। শেষ পর্যন্ত আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আশা করব আমাদের সঙ্গে থাকবেন।

থ্যালাসেমিয়া রোগ কি

থ্যালাসেমিয়া এমন একটি রোগের নাম যে রোগটি সাধারণত বংশগত রক্তস্বল্পতা জনিত কারণে হয়ে থাকে। যাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম কিংবা যাদের নতুন রক্ত উৎপাদন ক্ষমতা কম থাকে তাদেরকেই থ্যালাসেমিয়ার রোগী বলা হয়। এই রোগটি একটি জিনগত রোগ। থ্যালাসেমিয়া রোগীদের অ্যানিমিয়া অথবা রক্তশূন্যতা থাকে।যেহেতু এটি একটি জিনগত কিংবা বংশগত রোগ তাই যদি মা বাবার থ্যালাসেমিয়া রোগ থাকে তাহলে তার কাছ থেকে তার সন্তানের শরীরে এটি  হতে পারে।

থ্যালাসেমিয়া রোগটি প্রধানত দুই প্রকারের হয়। মেজর এবং মাইনর এই দুই প্রকারের থ্যালাসেমিয়া হতে পারে একজন ব্যক্তির। যারা এই থ্যালাসেমিয়ার বাহক তাদেরকে মাইনর থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত বলা হয় এবং যারা এই রোগে আক্রান্ত হয়ে জন্ম নেয় তাদেরকে মেজর থ্যালাসেমিয়া রোগী বলা হয়।

সিজোফ্রেনিয়ার রোগ থেকে মুক্তির উপায়

আলফা এবং বিটাও থ্যালাসেমিয়ার দুটি ধরন। আলফা থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীদের উপসর্গ সাধারণ পর্যায়ে থাকে ‌ আর‌ বিটা পর্যায়ে আক্রান্ত থ্যালাসেমিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে তীব্র লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা যায় প্রতিবছর ৮ মে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস পালন করা হয়। ১৯২৫ সালের আমেরিকার টমাস কুলি ও পারল‌‌ লি এই থ্যালাসেমিয়া রোগটি প্রথম চিহ্নিত করেন।

থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণ

থ্যালাসেমিয়ার রোগীর লক্ষণ বা উপসর্গ গুলো থ্যালাসেমিয়া রোগের ধরণের উপর নির্ভর করে। থ্যালাসেমিয়ার বিভিন্ন রকম বা ধরনের উপর নির্ভর করে একজন ব্যক্তিকে এই রোগে আক্রান্ত হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে থ্যালাসেমিয়া রোগের ক্ষেত্রে যেসব লক্ষণগুলো পরিলক্ষিত হয় সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো-

*থ্যালাসেমিয়া রোগী অনেক বেশি ক্লান্তি বা দুর্বলতা বোধ করে।

*হাত পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

*থ্যালাসেমিয়া রোগীর বুকে অনেক সময় ব্যথা অনুভূত হতে পারে।

*থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ব্যক্তির খাবারের চাহিদা কম থাকে/ক্ষধাহীনতা দেখা দেয়।

*থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ব্যক্তির ত্বক ফ্যাকাসে কিংবা হলুদ হয়ে যেতে পারে।

*তলপেট ফুলে যেতে পারে।

*থ্যালাসেমিয়া ব্যক্তির অনেক সময় প্রস্রাবের রং অতিরিক্ত গাঢ় হয়ে যায়।

*কোন শিশুর যদি জন্মগত ভাবে থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত থাকে তাহলে তার বুদ্ধিবৃত্তিক বিলম্ব ঘটতে পারে।

*অনেক সময় থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীর হৃৎপিণ্ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

*ইনফেকশন বা সংক্রমণ সহজে প্রভাবিত হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে কমিয়ে ফেলে।

*যদি কেউ থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হয় তাহলে অনেক সময় দেখা যায় তার প্রচন্ড মাথা ব্যথা হতে পারে।

*অনেক সময় থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত ব্যক্তির নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হতে পারে।

থ্যালাসেমিয়া রোগের চিকিৎসা

থ্যালাসেমিয়া রোগটি যদি অত্যন্ত প্রকট আকার ধারণ না করে তাহলে বিনা চিকিৎসায় রোগটি সেরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু যদি থ্যালাসেমিয়ার জটিল লক্ষণ গুলি দেখা দেয় তাহলে যথাযথ চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। থ্যালাসেমিয়া রোগীর ক্ষেত্রে যেসব চিকিৎসা গুলো করানো হয় সেগুলো হচ্ছে;

১) ব্লাড ট্রান্সফিউশন অথবা রক্তের স্থানান্তর।

২) আইরনক্লিয়েশন থেরাপি অর্থাৎ রক্ত প্রবাহ থেকে অতিরিক্ত আয়রন সরিয়ে নেওয়ার জন্য আয়রন ক্রিয়েশন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় যা মূলত ব্লাড ট্রান্সফিউশন বা রক্তের স্থানান্তরের মাধ্যমে ঘটে এবং এর দ্বারা হৃদপিণ্ড এবং অন্যান্য অঙ্গ গুলির ক্ষতি হতে পারে।

*বোন মেরু ট্রান্স প্লান্ট বা অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন।

*সার্জারি অথবা শল্য চিকিৎসা।

থ্যালাসেমিয়া রোগীর খাবার তালিকা

থ্যালাসেমিয়া রোগীর খাবারের ক্ষেত্রে এমন সব খাবার খাওয়া উচিত যাতে করে সেই খাবার গ্রহণের মাধ্যমে শরীরের নতুন রক্ত উৎপাদন হয়।চিকিৎসকরা সবসময় থ্যালাসেমিয়া রোগীকে ফলিক এসিড জাতীয় খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। থ্যালাসেমিয়া রোগের ক্ষেত্রে হাড়ের সুরক্ষার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত। আয়রনের আধিক্য বেশি রয়েছে এমন সব খাবার থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য পুরোপুরি নিষিদ্ধ। থ্যালাসেমিয়া রোগের যে সমস্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত সেগুলো হচ্ছে-

ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম

থ্যালাসেমিয়া রোগীর ক্ষেত্রে প্রধান একটি সমস্যার মধ্য রয়েছে হাড়ের স্বাস্থ্যের অবস্থা ভঙ্গুর হয়।এছাড়াও থ্যালাসেমিয়া রোগীর আরো হাড় সংক্রান্ত অনেক সমস্যা দেখা দেয়। তাই হাড়ের বিভিন্ন সমস্যাগুলো দূর করতে থ্যালাসেমিয়া রোগীর ভিটামিন বি এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া অতীব জরুরী।

প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার

থ্যালাসেমিয়া রোগের জন্য পনির দধি সয়া ইত্যাদি খাবার গুলো প্রোটিন জোগাতে সাহায্য করে। যেহেতু লাল মাংস কলিজার ডিম ইত্যাদি থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য সম্পূর্ণ নিষেধ তাই এইসব খাবার থেকে তাকে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে হবে।

অ্যান্টি অক্সিডেন্ট

থ্যালাসেমিয়া যদি প্রোকোট আকার ধারণ করে তাহলে থ্যালাসেমিয়ার রোগীকে জীবনধারণের জন্য ব্লাড ট্রান্সফিউশন করতে হয় এতে করে রক্তের কোষ গুলো খুব দ্রুত ভেঙে যায় ফলশ্রুতিতে অন্যান্য মারাত্মক রোগের সৃষ্টি হয়। তাই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য খুবই উপকারী।

থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য নিষিদ্ধ খাবার

যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে সেই সব খাবারগুলো থ্যালাসেমিয়া রোগীকে ডক্টররা না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই আয়রন যুক্ত খাবার গুলো থ্যালাসেমিয়ার রোগীর জন্য নিষিদ্ধ খাবার হিসেবে চিহ্নিত হয়। নিচে কিছু নিষিদ্ধ খাবারের নাম তুলে ধরা হলো;

*গরুর মাংস খাসির মাংস কলিজা।

*ইলিশ মাছ, চিতল মাছ, শিং মাছ, চিংড়ি মাছ।

*স্কুইড, অক্টোপাস, সামুদ্রিক মাছ।

*শুটকি মাছ।

*কচু শাক, লাল শাক, সজনে শাক, পুঁইশাক, ফুলকপি শাক বিশেষ করে সকল ধরনের শাকপাতা।

*ফুলকপি, সিম, বরবটি, ব্রকলি‌।

*আনারস, আনার, তরমুজ, খেজুর আতা।

*বাচ্চাদের কর্নফ্লেক্স, আয়রন ফোর্টিফাইড সিরিয়াল।

*ছোলা, কিসমিস, বাদাম, তিল, জিরা, পান, সরিষা, ধনিয়া ইত্যাদি।

থ্যালাসেমিয়া রোগীর ক্ষেত্রে ত্রুটিপূর্ণ হিমোগ্লোবিন তৈরি হয়‌। যার কারণে লোহিত রক্তকণিকা সহজেই ভেঙে যায় এবং লোহিত রক্তকণিকার আয়ু-কাল কমে যায় যা থ্যালাসেমিয়া রোগ সৃষ্টি হওয়ার প্রধান কারণ।প্রতিবছর ৮ মে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস পালন করা হয়।

থ্যালাসেমিয়া ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশনের সভাপতি ও প্রতিষ্ঠাতা পানস ইংলিশজঝস ১৯৯৪ সালে আন্তর্জাতিক থ্যালাসেমিয়া দিবসের প্রবর্তন করেন। তার ছেলে জর্জের মৃত্যু হয়েছিল থ্যালাসেমিয়ায়। বছরে প্রায় এক লাখ নবজাতক শিশু থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। যে কেউ থ্যালাসেমিয়ার রোগের কবলে পড়তে পারে। যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে সহজেই থ্যালাসেমিয়ার রোগ নির্ণয় করা যায়।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

থ্যালাসেমিয়ার রোগে আক্রান্ত দের অন্যান্য রোগের সাথে সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা?

উত্তর: যেহেতু থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা নিয়মিত রক্ত নিয়ে বেঁচে থাকে তাই তারা একদিকে যেমন রক্ত নিয়ে বেঁচে আছে অন্যদিকে দেহে লৌহ বা আয়রন জমা হচ্ছে।আয়রন জমা অঙ্গগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে বেশি ডায়াবেটিস হার্টফেলনের ইত্যাদি ঝুঁকি থাকে।

থ্যালাসেমিয়া রোগের নিষিদ্ধ খাবার গুলো কি কি?

উত্তর: আয়রন জাতীয় সকল খাবারই চিকিৎসকরা থ্যালাসেমিয়া রোগীর ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ করে দিয়েছে।

কত তারিখ থ্যালাসেমিয়া দিবস পালন করা হয়?

উত্তর: প্রতি বছর ৮ মে থ্যালাসেমিয়া দিবস পালিত হয়।

শেষ কথা

সুপ্রিয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা ইতোমধ্যেই আপনারা  থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষণ/ এর চিকিৎসা/খাবার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আমাদের আজকের আর্টিকেলে যে সমস্ত বিষয়বস্তু তুলে ধরা হয়েছে সেগুলোর সম্পর্কে আপনারা যদি বুঝতে পারেন এবং তা যদি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং যে কোন বিষয়ে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে অবগত করতে ভুলবেন না। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আল্লাহাফেজ।

পোস্ট ট্যাগ-

থ্যালাসেমিয়া রোগী কতদিন বাঁচে,থ্যালাসেমিয়া বাহক এর চিকিৎসা,থ্যালাসেমিয়া কি ভালো হয়,থ্যালাসেমিয়া রোগীর বিয়ে,থ্যালাসেমিয়া রোগের চিকিৎসা,থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণ,থ্যালাসেমিয়া রোগের হোমিও চিকিৎসা,থ্যালাসেমিয়া রোগ কেন হয়।

আপনার জন্য আরো 

আপনার জন্য-

শ্বেতী রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিন

আয়রন যুক্ত খাবার

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে কি কি খাবার খাওয়া উচিত

কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম

বমি হলে কি খাওয়া উচিত

থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য উপযোগী খাবার

সিজারিয়ান মায়ের খাদ্য তালিকা

সুস্থ থাকতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাবার গ্রহণ

কিডনি পরিষ্কার রাখার ৯টি খাবার সম্পর্কে জেনে নেই

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

 

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

Lakhi Hasan

SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ টিম