অ্যাজমা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা (হেলথ টিপস)

অ্যাজমা রোগের লক্ষণ –অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগ পরিচিত একটি রোগের নাম। এটি সাধারণত শ্বাসনালীর প্রদাহ জনিত একটি দীর্ঘ মেয়াদী রোগ। অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগে ভুগন্তি অনেক বেশি থাকে। অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগ অনেক সময় বংশগত ভাবেও সন্তানের শরীরে হয়ে থাকে।

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগ নিয়ে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়। সাধারণত এই সব রোগীদের অনেক বেশি সচেতনতার সাথে জীবন যাপন করতে হয়। যেহেতু এজমা বা হাঁপানি রোগে ভুবনটি অনেক বেশি তাই যথাসময়ে এই রোগের চিকিৎসা নেওয়া উচিত।অ্যাজমা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা

সম্মানিত বন্ধুরা এজমা রোগ সম্পর্কে কমবেশি সকলেরই জানা আছে। আমরা এটাও জানি যে এই রোগ অনেক সময় ভয়াবহ আকার ধারণ করে থাকে। তাই এই রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে অবগত থাকাই ভালো। যারা এজমা রোগের চিকিৎসা নিয়ে জানতে চান আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। আমাদের আজকের আর্টিকেলে অ্যাজমা রোগের চিকিৎসা এবং অ্যাজমা রোগের লক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। অবশ্যই শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়ে এই সম্পর্কে জেনে নিবেন।

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগ

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগ মূলত শ্বাসনালীর প্রদাহ জনিত একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ। এই প্রদাহের ফলস্বরূপ শ্বাসনালী ফুলে যায় এবং অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। পরবর্তীতে হাঁপানির বিভিন্ন অংশ যেমন শ্বাসকষ্ট, কাশি, বুকের মধ্য শু শু শব্দ, বুকে চাপ অনুভব হওয়া ইত্যাদি দেখা যায়। সঠিক সময়ে ও নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে এই উপসর্গগুলো সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

অ্যাজমা বা জাপানি রোগের লক্ষণসমূহ

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগের নির্দিষ্ট কোন বয়স নেই। যেকোনো বয়সের যেকোনো মানুষের এই রোগটি হতে পারে। এমনকি এটি কোন ছোঁয়াচে কিংবা সংক্রামক রোগ ও নয়। অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগের নির্দিষ্ট কিছু লক্ষণ রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে জেনে নিন-

১) ঘন ঘন কাশি হওয়া।

২) শ্বাসকষ্ট অনুভব করা।

৩) বুকে তীব্র ব্যথা হওয়া।

৪) বুকের মধ্য শু শু আওয়াজ করা।

৫) বুকে অনেক সময় চাপ অনুভব করা।

৬) নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া।

এই উপসর্গ গুলো দেখা দিতে পারে অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগের ক্ষেত্রে। যদি সঠিকভাবে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা না করা হয় অনেক সময় এই রোগ মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগের কারণ

অ্যাজমা রোগের সঠিক কারণ এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি এবং এই রোগের জন্য কোন নির্দিষ্ট কারণ কে একক ভাবে দায়ী করা যায় না। তবে এই রোগের কারণ হিসেবে কিছু কিছু বিষয়কে দায়ী করা যায় সেগুলো হলো-

হার্টের রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে জেনে নিন (গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য টিপস)

১) বংশগত বা পরিবেশগত কারণে অ্যাজমা হতে পারে।

২) নিকট আত্মীয় এই রোগে আক্রান্ত থাকলে অথবা কারো যদি বিভিন্ন দ্রব্যের প্রতি অতিমাত্রায় অ্যালার্জি থাকে তাহলে অ্যাজমা হতে পারে।

৩) শ্বাসনালী অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হলে অ্যাজমা হতে পারে।

৪) ধুলাবালির মধ্যে থাকা মাইট নামক এক ধরনের ক্ষুদ্র কিট, ফুলের পরাগ রেনু, পাখির পালক, ছত্রাক, ইস্ট এবং সিগারেটের ধোঁয়ায় যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে থাকেন তাদের অ্যাজমা হতে পারে।

৫) পেশাগত কারণে ও কখনো কখনো এজমা হতে পারে।কিছু উত্তেজক উপাদান (যেমন শ্বাসনালীর সংক্রমণ, এলার্জি জাতীয় কোন বস্তু সংস্পর্শ, ধুলা, বায়ু দূষণ, সিগারেটের ধোঁয়া ইত্যাদি) অনেক সময় অতি সংবেদনশীল রোগীর শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে

হাঁপানি বা অ্যাজমা রোগ বেড়ে যাওয়ার কারণ

কারো কারো গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, ইলিশ মাছ, হাঁসের ডিম, পুঁইশাক, বেগুন, মিষ্টি কুমড়া, ইত্যাদি খাবারের প্রতি সংবেদনশীলতা আছে। খেলে চুলকায় অথবা নাক দিয়ে পানি পড়ে। তবে সাধারণভাবে খাবারের মাধ্যমে যে এলার্জি হয় তাতে খুব কম সংখ্যক মানুষেরই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। কারো কারো আবার নানান রকম সুগন্ধি মশার কয়েল বা কীটনাশকের গন্ধের কারণেও শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি পেতে পারে।

হাঁপানি বা অ্যাজমা রোগ নিয়ন্ত্রণে করণীয়

গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ এগেইনস্ট অ্যাজমা (জি আই এন এ)একটি যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক সংগঠন যারা অ্যাজমা নিয়ে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। জিআইএনএ এর উদ্যোগে এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগিতায় ২০০৩ সাল থেকে প্রতিবছর মে মাসের প্রথম মঙ্গলবার সাধারণ মানুষ ও অ্যাজমা রোগীদের মধ্য এই রোগটি সম্পর্কে সচেতনতা তৈরীর লক্ষ্যে বিশ্ব এজমা দিবস পালিত হয়।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও এই দিনটি বিশেষ মর্যাদায় শোভাযাত্রা পোস্টার সেমিনার অ্যাজমা রোগীদের সাথে মতবিনিময় অ্যাজমার রোগের সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা এবং এজমা রোগ প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালন করা হয়ে থাকে।

হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে রোগীর ভূমিকায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একজন রোগী একটু সতর্ক হলে খুব সহজেই নিজের হাঁপানি নিজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। একজন রোগীর তার রোগ ওষুধপত্র উত্তেজক দ্রব্য খাবার ঔষধ ব্যবহারের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ইনহেলার এর কাজ ও ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে সঠিকভাবে ধারণা থাকলে খুব সহজেই হাঁপানির উপসর্গগুলো সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগের চিকিৎসা

হাঁপানি রোগের চিকিৎসায় নানান ধরনের ঔষধ ব্যবহৃত হয় যেমন রোগ উপসমকারী ঔষধ,রোগ প্রতিরোধ বা বাধা প্রদানকারী ওষুধ।এই ওষুধগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকার পাশাপাশি কিভাবে কাজ করে, সঠিক মাত্রা এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।

হাঁপানি সম্পূর্ণভাবে ভালো করার এখনো কোনোওষুধ আবিষ্কৃত হয়নি। তবে সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে এই রোগ সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করতে পারেন।

হাঁপানি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণে না করতে পারলে তা মারাত্মক হতে পারে। এমনকি মৃত্যুর কারণও হতে পারে। হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে কোন কোন উপসর্গের রোগে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায় সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ সব রোগীর রোগের উপসর্গ কমা বা বাড়ার ব্যাপারে একই উত্তেজক দায়ী নয়। সঠিক চিকিৎসা ও হাঁপানির ওষুধ সঠিকভাবে ব্যবহার করলে সম্পূর্ণ সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করা সম্ভব।

হাঁপানির রোগীদের সচেতনতা

হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে রোগীকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে। রোগীকে অ্যাজমা বা হাঁপানি সম্পর্কে রোগের প্রকৃতি চিকিৎসা ইনহেলার এর কাজ ইনহেলার কখনও কিভাবে ব্যবহার করবেন। এই বিষয়ে ভালোভাবে জানতে হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো রোগীকে সঠিকভাবে ইনহেলার ব্যবহার জানতে হবে।

কি ধরনের চিকিৎসা তার প্রয়োজন তার হাঁপানির উপসর্গ কখন বৃদ্ধি পায়, কখন ইনহেলার ব্যবহার করতে হবে, রোগটি তার নিয়ন্ত্রণের মধ্য আছে কিনা বাইরে চলে যাচ্ছে এবং কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে সেই বিষয়ে রোগীর বিস্তারিত ধারণা থাকতে হবে।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

হাঁপানি যেহেতু একটি দীর্ঘ মেয়াদী রোগ। তাই স্বাভাবিকভাবেই এই রোগের ঔষধ অনেকদিন ধরে ব্যবহার করতে হয়। হঠাৎ উপসর্গ কমে গেলে বা না থাকলে কখনোই হঠাৎ করে ওষুধ বন্ধ করা উচিত নয়।অবশ্যই মনে রাখতে হবে অ্যাজমার চিকিৎসা প্রায় সবসময়ই দীর্ঘমেয়াদি হয়।

অবশ্য একথা মানে এই নয় যে একজন হাঁপানি রোগীকে জীবন ভর ঔষধ নিতে হবে। একজন অ্যাজমা রোগী নিয়মিত হাঁপানি প্রতিরোধক ঔষধ ব্যবহার করলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তিন থেকে পাঁচ বছর সময়ের মধ্য আশি শতাংশ ক্ষেত্রে এই রোগ সম্পূর্ণভাবে রোগীর নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

উপসর্গের তীব্রতা ও সময়ের সাথে সাথে ওষুধের মাত্রা ও সাধারণত কমতে থাকে। অর্থাৎ রোগীর উপসর্গকমার সাথে সাথে ধীরে ধীরে ওষুধের পরিমাণও কমিয়ে আনতে হয়। কখনোই হঠাৎ করে কমিয়ে ফেলা উচিত নয়।

হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে রোগীর ভূমিকা সবসময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রোগীকে কিছু কিছু বিষয় সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে হবে। যেমন কখনো ওষুধের পরিমাণ বাড়াতে হবে, কি কি উপসর্গ দেখলে রোগী চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন ইত্যাদি।

হাঁপানি নিয়ন্ত্রণের জন্য রোগীকে অবশ্যই ওষুধ দেওয়ার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সম্পর্কে পুরস্কার ধারণা থাকতে হবে। অর্থাৎ সঠিকভাবে ইনহেলার ব্যবহারের পদ্ধতি সঠিকভাবে নিবুলাইজার ব্যবহার এবং সাথে সাথে এই যন্ত্র গুলো কিভাবে কাজ করে সেই সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।

নিয়মিত সঠিক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি হাঁপানির উত্তেজক দ্রব্য থেকেও নিজেকে রক্ষার ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। প্রত্যেক রোগের উত্তেজক দ্রব্য অথবা এলার্জি ভিন্ন হবে এটাই স্বাভাবিক। এইজন্য রোগীকে তার জন্য নির্দিষ্ট কোন উত্তেজক আছে কিনা সেই বিষয়ে জানতে হবে এবং পরিহার করতে হবে।

এছাড়া কিছু সাধারণ ব্যাপারে সব সময় সচেতন থাকতে হবে যেমন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ধূমপান ও ধুলা থেকে সাবধান থাকতে হবে।বাসায় বড় কার্পেট ব্যবহার না করা বিশেষ করে শোয়ার ঘরে। বাসায় কোন পোশাক জীব যেমন পাখি কুকুর বেড়াল ইত্যাদি না রাখা। বাসায় কোন ধরনের কীটনাশক স্প্রে ব্যবহার না করা। ভ্যাকিউম ক্লিনার ব্যবহার না করাই ভালো।

পূর্ব থেকে অ্যাজমা সম্পর্কে সঠিকভাবে ধারণা থাকলে খুব সহজেই হঠাৎ এজমার আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করার প্রয়োজন হয় না।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

শ্বাসকষ্ট মানেই কি অ্যাজমা?

উত্তর:শ্বাসকষ্ট মানে কিন্তু এজমা নয় অ্যাজমা ছাড়াও আরো নানান কারণে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। যেমন হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাসকষ্ট হতে পারে যাদের রক্তশূন্যতা আছে তাদের হতে পারে এছাড়াও কিডনি রোগের ক্ষেত্রেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

অ্যাজমা কি ছোঁয়াচে রোগ?

উত্তর: অ্যাজমা কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়। বংশগত ভাবে অর্থাৎ বংশে কারো অ্যাজমা থাকলে বংশধরদের ভেতরে এ রোগ হতে পারে।

অ্যাজমা হাপানি কি সম্পূর্ণভাবে নিরাময়যোগ্য?

উত্তর অ্যাজমা সম্পূর্ণভাবে ভালো হয় না। তবে এখন অ্যাজমার অনেক আধুনিক চিকিৎসা আছে অর্থাৎ সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করলে একজন অ্যাজমার রোগী প্রায় সুস্থভাবে জীবন যাপন করতে পারে।

শেষ কথা

সম্মানিত পাঠক পাঠিকা বন্ধুরাআমাদের আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগের লক্ষণ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে। আপনারা এতক্ষণ আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে নিশ্চয়ই এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

আমাদের ওয়েবসাইটে আরও বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পেতে অবশ্যই নিয়মিত ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। আর অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন। আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি। সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

পোস্ট ট্যাগ-

এজমা হলে কি করনীয়,অ্যাজমা রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা,এজমা লক্ষণ,এজমা থেকে মুক্তির উপায়,কি খেলে হাঁপানি ভালো হয়,অ্যাজমা রোগের ওষুধ,এজমা রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার,এজমা কত প্রকার

আপনার জন্য আরো 

আপনার জন্য-

থাইরয়েড রোগ থেকে মুক্তি পেতে করণীয়

চর্মরোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার কার্যকারী চিকিৎসা

যক্ষা বা টিবি রোগের লক্ষণ

ক্যান্সার রোগের যেসব লক্ষণ এড়িয়ে যাবেন না

শ্বেতী রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিন

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers