শুষ্ক ত্বকের যত্ন | ত্বক কেন শুষ্ক হয়ে যায়?শুষ্ক ত্বকে ব্যবহার করুন ঘরে তৈরি ফেসপ্যাক

শুষ্ক ত্বকের যত্ন-অনেক সময় আবহাওয়া, দূষণ ও জীবনধারার জন্যও অনেকের মধ্যে এই শুষ্ক ত্বকের সমস্যা দেখা যায়। বিশেষত, শীতের সময় কিংবা অনেকক্ষণ শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকলে ঠোঁট, মুখ রুক্ষ হয়ে যায়। এর ফলে ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়।

ঘরোয়াভাবে শুষ্ক ত্বকের যত্ন নিবেন যেভাবে

শুষ্ক ত্বকের যত্ন

কোনও না কোনও কারণে আপনার ত্বক ধীরে ধীরে আর্দ্রতা হারিয়ে হয়ে উঠছে শুষ্ক। আর শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কিন্তু মারাত্মক। এখন থেকেই এই শুষ্ক ত্বকের যতশুষ্ক ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া মোটেই সহজ কথা না।

চারিদিকে কত রকমের ক্রিম, ময়েশ্চারাইজার, ফেসপ্যাকের বিজ্ঞাপন। তবে কোনটা যে সঠিকভাবে এই সমস্যার সমাধান, তা নিশ্চিত করে বলে না কেউই। তাই, আপনার শুষ্ক ত্বকের যত্ন কীভাবে নেবেন, সেই ব্যাপারে আজ আমরা আলোচনা করব।

ত্বক কেন শুষ্ক হয়ে যায়?

১।যাঁদের বরাবরই ড্রাই স্কিন তাঁদের কথা আলাদা। কিন্তু তা বাদে যাঁদের নর্ম্যাল স্কিন কিংবা অয়েলি স্কিন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের ত্বকেও ড্রাই রেড প্যাচ দেখা দিতে পারে।

২।ত্বক অত্যধিক শুষ্ক হয়ে গেলে তা ফেটে যেতে পারে এবং এই প্যাচি অংশগুলিতে চুলকানির সঙ্গে সঙ্গে সেই জায়গা ফুলে যাওয়া ও লালচে ভাব অনুভব করতে পারেন।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন 

৩।আমাদের ত্বকে কিছু বিশেষ ফ্যাট থাকে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হল ফ্যাটি অ্যাসিড (লিপিডস)।

৪।এই ফ্যাট ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রেখে ত্বককে নমনীয় ও কোমল রাখে। কোনও কারণে যদি এই বিশেষ উপাদানগুলি কমে যায়, তাহলে ত্বকের উপরিভাগ আর্দ্রতা হারিয়ে শুষ্ক ও খসখসে হয়ে উঠতে পারে এবং সেখানে ক্র্যাক লাইন দেখা দিতে পারে।

৫। এছাড়া কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা সিরোসিসও ঘটাতে পারে, যা শুষ্ক ত্বকেরই অপর নাম।

৬।আবহাওয়ার বদলে বিশেষত শীতকালে বা ঠাণ্ডার মরশুমে আবহাওয়ার শুষ্কতার জন্য

যদি আপনি কোনও শুষ্ক অঞ্চলে দীর্ঘদিন ধরে বাস করেন, তাহলে সেখানকার শুষ্ক বাতাসের প্রভাবে।

৭।যদি ঘরে হিটার চালানোর অভ্যাস থাকে, তবে হিটারের শুষ্ক বাতাসের সংস্পর্শে এলে।

৮।প্রতিদিন গরম জলে স্নান করলে।

৯।সুইমিংপুলের ক্লোরিনযুক্ত জলের প্রভাবে।

১০।সাবান বা ডিটারজেন্টে থাকা ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থ বা অতিরিক্ত ক্ষারের সংস্পর্শে এলে।

১১।স্কিন ক্লিনজারের অত্যধিক ব্যবহারের ফলে

অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস, সোরিয়াসিস, বা এগজিমার মতো চর্মরোগ থাকলে।

১২।এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ বা হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা।

১৩। অ্যালার্জির মতো জটিল রোগ থাকলেও ত্বকের আর্দ্রতা হারাতে পারে। সেসময় ড্রাই স্কিনেও ব্রণ বা অ্যাকনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

শুষ্ক ত্বকের উপসর্গ

শুষ্ক ত্বকের অনেক উপসর্গ আছে। তবে বেসিক কিছু উপসর্গ এখানে বলা হলো –

১. নরম ত্বকের পরিবর্তে ত্বকে রাফ এবং শুষ্ক ভাব দেখা যাবে।

২. ত্বক শুকনো ও মলিন লাগবে।

৩. গোসলের পর বা মুখ ধোয়ার পর ত্বক টানটান লাগবে।

৪. চুলকানি ভাব থাকতে পারে।

৫. টাফ ত্বক হয়ে যাবে।

৬. নরমাল যে ত্বকে রেখা থাকে বা স্কিন লাইন থাকে, সেগুলো খুব বেশি দেখা যাবে এবং মুখে অনেক তাড়াতাড়ি বলিরেখা পড়ে যায়।

৭. লাল ভাব থাকতে পারে।

৮. চামড়া উঠে যাওয়ার মত হতে পারে। অর্থাত্‍ মরা কোষ খুব হয়।

কীভাবে শুষ্ক ত্বকের যত্ন নেওয়া যায়?

প্রত্যেক মানুষের ত্বক একে অপরের থেকে আলাদা হয়। কারোর তৈলাক্ত তো কারোর নর্ম্যাল, আবার কারোর সংবেদনশীল তো কারোর শুষ্ক ত্বক। যেহেতু ত্বকের ধরন আলাদা, তাই প্রত্যেকের ত্বকের যত্ন নেওয়ার ধরনও আলাদা হয়। যাঁদের ত্বক শুষ্ক, তাঁরা সব সময় চেষ্টা করেন ত্বকের নমনীয়তা বজায় রাখার।শুষ্ক ত্বকের যত্ন

১।ব্যায়াম– আপনি যখন ব্যায়াম করেন তখন আপনার ঘাম হয়। এতে আপনার লোম ছিদ্র খুলে যায় এবং ভিতর থেকে প্রাকৃতিক তেল বাইরে বের হয়। এই তেল আপনার ত্বককে নমনীয় করে রাখে এবং শুষ্কতাকে বাধা দেয়।

২।মধু– শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু খুব উপকারী। আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। এই ক্ষেত্রে ত্বকে মধু লাগালে ত্বকের নমনীয়তা বজায় থাকে। নিয়মিত ১০ মিনিট মুখে মধু লাগালেই আপনি নিজেই পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন।

৩।দুধ– রুক্ষ ত্বককে সুন্দর বানানোর জন্য অর্ধেক কাপ দুধে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মিশিয়ে ত্বকের ওপর প্রয়োগ করুন। এতে দূর হবে ত্বকের শুষ্কতা এবং বাড়বে উজ্জ্বলতা।

৪।আয়ুর্বেদিক চা– শুধু ত্বকের ওপর দিয়ে নয়, ভিতর থেকেও ত্বককে রাখতে হবে নমনীয়। এর জন্য নিয়মিত পান করুন আয়ুর্বেদিক চা। এতে শুধু ত্বকের রুক্ষতা দূর হবে না বরং উন্নত হবে ত্বকের স্বাস্থ্য।

৫।তিলের তেল– এক চামচ তিলের তেলে অল্প দুধ মিশিয়ে নিন মুখে এবং ঘাড়ে লাগান। ২০ মিনিট হালকা মালিশ করার পর জল দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে আপনার ত্বক নরম, মোলায়াম এবং সুন্দর হবে। প্রয়োজনে এর সঙ্গে অলিভ অয়েলও ব্যবহার করতে পারেন।

৬।বাদাম তেল– বাদামের তেল এবং মধু সম পরিমাণ নিয়ে ত্বকে মালিশ করুন। ১৫ মিনিট পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিলেই রুক্ষ ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে। এছাড়া রাতে ঘুমনোর আগে দুধে এক চামচ বাদাম তেল মিশিয়ে পান করুন, এতেও লাভ পাবেন।

৭।নারকেল তেল– নারকেল তেল ত্বকের সব সমস্যার সমাধান করতে পারে। প্রতিদিন ত্বকে নারকেল তেল প্রয়োগ করলে এর ফল আপনি নিজেই অনুভব করতে পারবেন কয়েক দিনের মধ্যে।

৮।ডিম– ডিমের হলুদ অংশ ত্বকে লাগালে ত্বকের রুক্ষতা দূর হয়ে যায়। এমনকি ডিমকে ফেসমাস্ক হিসাবেও ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকে প্রোটিন প্রদান করে এবং ত্বককে আরও সুন্দর করে তোলে।

৯।বেসন– এক চামচ হলুদ, এক চমক মধু এবং অল্প দুধে দু চামচ বেসন মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন, শুকনো হয়ে গেলে গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের শুষ্কতা থেকে শুরু করে যে কোনও সমস্যাকে দূর করে দেবে এই ফেসপ্যাক।

১০।ভিনিগার– যদি আপনার ত্বক অত্যধিক রুক্ষ এবং তাতে জ্বলনও হয়, তাহলে দু চামচ ভিনিগার এক মগ জলে মিশান এবং স্নানের পর রুক্ষ ত্বকে প্রয়োগ করুন।

শুষ্ক ত্বকে ব্যবহার করুন ঘরে তৈরি ফেসপ্যাক

গরম মানে ত্বকের হাজারও সমস্যা। এই সময় তেলতেলে ভাব ও ব্রণর সমস্যায় নাজেহাল থাকেন অনেকে। এই সমস্যা নয় তৈলাক্ত ত্বকের। গরমে শুষ্ক ত্বক হয়ে ওঠে আরও শুষ্ক। আবার এই সময় কোনও মতেই গাঢ় ময়েশ্চার লাগানো যায় না। তাহলে দেখা দেবে ব্রণ। সব মিলিয়ে পুরো গরমে দেখা দেয় নানা রকম সমস্যা।

গরমে শুষ্ক ত্বকের যত্ন নিতে রইল কয়টি ঘরোয়া টোটকার হদিশ। গরম কালে শুষ্ক ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন এই কয়টি ঘরোয়া প্যাক। জেনে নিন কী কী প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযুক্ত।

১।পেঁপের প্যাক

লাগাতে পারেন পেঁপের প্যাক। প্রথমে পেঁপে খোসা ছাড়ি সেদ্ধ করে নিন। এবার ঠান্ডা করে সেই পেঁপে সেদ্ধর সঙ্গে মেশা মধু। দিতে পারেন সমপরিমাণ দই। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি মুখে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ঘষে ধুয়ে নিন। এই প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযুক্ত। গরমে পেঁপের এই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

২।দইয়ের প্যাক

দইয়ের প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য বেশ উপযুক্ত। একটি পাত্রে দই নিয়ে তার সঙ্গে মধু মেশান। ভালো করে ফেটিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি মুখে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ঘষে ধুয়ে নিন। এই প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযুক্ত। গরমে দই এই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের শুষ্ক ভাব দূর করে।

৩।চন্দন গুঁড়ো ও গোলাপ জল দিয়ে প্যাক

চন্দন গুঁড়ো ও গোলাপ জল দিয়ে প্যাক বানাতে পারেন। একটি পাত্রে চন্দন গুঁড়ো নিয়ে তার সঙ্গে মেশান গোলাপ জল। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি মুখে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ঘষে ধুয়ে নিন। এই প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযুক্ত। গরমে চন্দনের এই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক উজ্জ্বল হবে।

৪।ওটস ও শসার রস দিয়ে প্যাক

ওটস ও শসার রস দিয়ে প্যাক বানাতে পারেন। প্রথমে ওটস গুঁড়ো করে নিন। অন্যদিকে, শসা ব্লেন্ড করে রস বের করে নিন। এবার ওটস ও শসার রস ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি মুখে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ঘষে ধুয়ে নিন। এই প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযুক্ত। গরমে ওটস ও শসার এই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

৫।ময়দা ও লেবুর রস দিয়ে প্যাক

ময়দা ও লেবুর রস দিয়ে প্যাক বানাতে পারেন। শুষ্ক ত্বকের জন্য বেশ উপযুক্ত এই প্যাক। অয়েলি স্কিনেও এই প্যাক লাগাতে পারেন। একটি পাত্রে ময়দা নিয়ে তাতে মেশান লেবুর রস। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক লাগান। শুকিয়ে গেলে ঘষে ধুয়ে নিন। চাইলে ময়দার বদলে ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বক উজ্জ্বল হবে।

৬।গোলাপ ফুল ও মধু দিয়ে প্যাক

গোলাপ ফুল ও মধু দিয়ে প্যাক বানাতে পারেন। গোলাপ ফুলের কয়েকটা পাপড়ি বেটে নিন। তার সঙ্গে মেশান মধু। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। এবার মিশ্রণটি মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে ঘষে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে ২ দিন ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল হবে। শুষ্ক ত্বকের জন্য বেশ উপযুক্ত এই ফেসপ্যাক।

হলুদ ও গোলাপ জল দিয়ে প্যাক বানাতে পারেন। প্রথমে হলুদ বেটে নিন। তার সঙ্গে মেশান গোলাপ জল। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি মুখে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ঘষে ধুয়ে নিন। এই প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযুক্ত। গরমে হলুদ এই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

৭।হলুদ ও গোলাপ জল দিয়ে প্যাক

হলুদ ও গোলাপ জল দিয়ে প্যাক বানাতে পারেন। প্রথমে হলুদ বেটে নিন। তার সঙ্গে মেশান গোলাপ জল। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। মিশ্রণটি মুখে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ঘষে ধুয়ে নিন। এই প্যাক শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযুক্ত। গরমে হলুদ এই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

৮।দই ও লেবুর রস দিয়ে প্যাক

দই ও লেবুর রস দিয়ে প্যাক বানাতে পারেন। শুষ্ক ত্বকের ট্যান দূর করতে বেশ উপকারী এই প্যাক। একটি পাত্রে ১ টেবিল চামচ টক দই নিন। তাতে মেশান পাতিলেবুর রস। ভালো কমে মিশিয়ে প্যাক বানান। মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে ঘষে ধুয়ে নিন। ত্বকের জন্য বেশ উপযুক্ত এই প্যাক।

৯।মুলতানি মাটি, চন্দন গুঁড়ো ও টমেটো দিয়ে প্যাক

মুলতানি মাটি, চন্দন গুঁড়ো ও টমেটো দিয়ে প্যাক বানাতে পারেন। একটি পাত্রে মুলতানি মাটি, চন্দন গুঁড়ো নিয়ে ভালো করে মেশান। তারপর টমেটো কেটে জেল বের করে নিন। এই জেল চন্দনের মিশ্রণে মেশান। ভালো করে মিশিয়ে প্যাক বানান। মুখে লাগান। ২০ মিনিট লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে ঘষে ধুয়ে নিন।

আপনার জন্য-

যে ভিটামিনের অভাবে বিশ্রাম নিয়েও ক্লান্ত থাকেন
নবজাতক শিশুর যত্ন ও পরিচর্যায় বাবা-মার করণীয়
৬ মাস থেকে ৫ বছরের বাচ্চার খাবার নিয়ে   দুশ্চিন্তা দিন শেষ
বাচ্চার পুষ্টি নিয়ে ভাবছেন?অধিক পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ বাচ্চার খাবার তালিকা
নবজাতক শিশুর যত্ন ও পরিচর্যায় বাবা-মার করণীয়
থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা এবং থাইরয়েডে নিষিদ্ধ খাবার
কিভাবে শীতে ত্বকের যত্ন নিবেন
কিডনির রোগীর খাবার

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers