শীতে ত্বকের যত্ন-শীতের আগমন ঘটেছে। এই আগমনে ত্বকের যত্নে সতর্ক থাকতে হবে। ত্বককে সুন্দর তরতাজা আর উজ্জ্বল রাখতে হলে অতিরিক্ত সূর্যরশ্মি অর্থাৎ অতিবেগুনি রশ্মি এড়িয়ে চলতে হবে।
কিডনির রোগীর খাবার
এ ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনার ত্বকের রং বিবেচনায় আনতে হবে। যে ত্বকের রং যত সাদা, সে ত্বক সূর্যালোকে তত বেশি নাজুক। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে ত্বকের নানাবিধ সমস্যা। তাই এখন থেকেই শুরু হোক ত্বকের বাড়তি যত্ন। এতে শীতের শুষ্কতা কমিয়ে ত্বককে করবে মসৃণ এবং স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।তাই আজ আপনাদের জানাবো কিভাবে শীতে ত্বকের যত্ন নিবেন।
১।ত্বকে ময়েশ্চারাইজ
শীতে ত্বকের যত্নের শুরুতে একটি ভালো ময়েশ্চারাইজার বেছে নিন। বাজার থেকে বাদাম তেল বা এভাকাডোসমৃদ্ধ ময়েশ্চারাইজার কিনুন। এগুলো ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। যতবার ত্বক শুষ্ক মনে হবে ততবার ব্যবহার করুন।
২।সানস্ক্রিন ব্যবহার
শীত আসছে বলে ভাববেন না যে, সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রয়োজনীতা কমে গেছে। শীতকালেও বাইরে বের হওয়ার ৩০ মিনিট আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
৩।আর্দ্রতা বজায় রাখুন
শীতকালে ত্বকের আর্দ্রতা বজায়ে মাঝে মাঝে মুখে পানির ঝাপটা দিন। সহজে ত্বক শুষ্ক হবে না।
৪।অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন
গোসলের সময় আরাম অনুভব হলেও অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে মুখ, মাথা ধোয়া থেকে বিরত থাকবেন। অতিরিক্ত গরম পানি মুখের ত্বকের ফলিকলগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলে যা ত্বককে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। গোসলের সময় পানিতে কয়েক ফোঁটা জোজোবা বা বাদাম তেল দিয়ে নিলে তা ত্বককে আর্দ্র এবং মসৃণ করতে সহায়তা করে।
৪।ভেজা ত্বকের পরিচর্যা করুন
গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।
৫।ঠোঁটের পরিচর্যা
কখনোই জিব দিয়ে ঠোঁট ভেজানো উচিত নয়। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁট কখনোই ফেটে যাবে না।
৬।মেকআপ করার সময়
মেকআপ করার সময় লিক্যুইড ফাউন্ডেশন ব্যবহার করবেন না। শীতকালে ক্রিম ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন।
৭।চুলের যত্ন
শীতকালে কখনোই ভেজা চুলে বাইরে বের হওয়া উচিত নয়। এতে করে চুলের আর্দ্রতা নষ্ট হয় এবং চুল ভেঙে যায়।
৮।হ্যাট পরুন
চুল এবং মাথার তালুর আর্দ্রতা ধরে রাখতে হ্যাট পরুন। তবে হ্যাটটি যাতে বেশি টাইট না হয় সে দিকে খেয়াল রাখবেন।
শীতে পুরুষদের ত্বকের যত্ন
শীতের শুষ্কতা ছেলে কিংবা মেয়ে বোঝে না। তার সহজ আক্রমণ থাকে আমাদের নিরীহ ত্বকের প্রতি। আর আমাদের একটু অবহেলায়ই ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ছেলেরা ত্বকের যত্নে উদাসীন হলেও, শীতে সে সুযোগ নেই। কারণ এসময় ত্বকের যত্ন না নিলে আপনি রুক্ষ-শুষ্ক এক মানবে পরিণত হবেন। শীতে ত্বক সুস্থ, সুন্দর ও সতেজ রাখতে করতে হবে এই সাতটি কাজ-
১. মুখ পরিষ্কার করার জন্য সাবান ব্যবহার করেন সেই অভ্যাস আপাতত তুলে রাখুন। কারণ সাবানে থাকা উচ্চ পি এইচ আপনার ত্বকের ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই মুখ পরিষ্কারের ক্ষেত্রে ক্লিনজার ব্যবহারই সবচেয়ে ভালো। এটি ত্বককে আর্দ্র রাখে এবং মুখ সঠিকভাবে পরিষ্কার করে। শীতকালের পাশাপাশি সারা বছরই ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার অভ্যাস করতে পারলে ভালো।
২. পুরুষেরা ত্বকের যত্নে নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করুন। এর মাধ্যমে আপনার ত্বক স্বাস্থ্যোজ্জ্বল থাকবে। ত্বকের মরা কোষ দূর করে একে ময়েশ্চারাইজ করবে খুব সহজেই। সপ্তাহে দুইদিন পাঁচ কিংবা দশ মিনিটের জন্য এক্সফোলিয়েশন করলেই তা ত্বক ভালো রাখার জন্য যথেষ্ট।
থাইরয়েড রোগীর খাবার তালিকা এবং থাইরয়েডে নিষিদ্ধ খাবার
৩. শীত এলে সবেচেয় বেশি আক্রান্ত হয় ঠোঁট। সবচেয়ে সংবেদনশীল অংশ বলেই শীতের সহজ লক্ষবস্তু হয় এই ঠোঁট। লিপবাম কিংবা গ্লিসারিন ব্যবহারের পাশাপাশি নিয়মিত নিতে হবে ঠোঁটের যত্ন। ঠোঁট ভালো রাখতে মাঝে মাঝে স্ক্রাব করতে পারেন।
৪. ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখা বা ত্বককে ময়েশ্চারাইজড রাখা শীতের সময়ে সবচেয়ে জরুরি। কারণ শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বকের আর্দ্রতা দ্রুত হারায়। এইসময় ত্বকে ময়েশ্চরাইজার ব্যবহার করলে শুষ্ক ত্বকের সমস্যাগুলো দূর হয় এবং ত্বককে কোমল ও হাইড্রেটেড রাখে।
৫. শীত আসবে আর পায়ের গোড়ালি ফাটবে না, তাতো হয় না! প্রায় সব পুরুষই শীতে এই সমস্যায় পড়েন। বুঝতেই পারছেন, শীতের এই অত্যাচার থেকে বাঁচতে আপনাকে নিতে হবে বাড়তি যত্ন। পায়ের পরিচর্যার পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে জুতার দিকেও। পা-ঢাকা জুতা পরলে এই সময়ে তা আরামদায়ক হবে।
পরতে হবে মোজাও। আর পা যদি ফেটেই যায় তাহলে হালকা গরম পানিতে কিছুক্ষণ পা ডুবিয়ে রাখুন। এরপর ভালো করুন ফুট ক্রিম লাগান।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
৬. শীত এলে গোসল নিয়ে গড়িমসি করেন বেশিরভাগ পুরুষ। কিন্তু পরিচ্ছন্নতার জন্য নিয়মিত গোসল তো করতেই হবে। আর তাই গরম পানির উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। কিন্তু অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে গোসল ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। এটি ত্বককে আরও শুষ্ক করে তোলে। তাই ঠান্ডা পানিকে যদি এড়িয়ে চলতেই চান তবে হালকা গরম পানিতে গোসল করুন।
৭. দাড়ি পুরুষের সৌন্দর্য বাড়ায় কয়েক গুণ। কিন্তু শীতের শুষ্কতার সঙ্গে লড়াই করে দাঁড়ি সুন্দর রাখা সহজ বিষয় নয়। এইসময় আপনার দাড়ি শুষ্ক হয়ে সহজেই ভেঙে যেতে পারে। এক্ষেত্রে প্রয়োজন বিয়ার্ড অয়েল। এটি আপনার দাড়ি এবং ত্বকের নিচে ভালোভাবে প্রয়োগ করুন। এটি দাড়িকে নরম এবং ময়েশ্চরাইজড রাখতে সহায়তা করবে।
শীতে ত্বকের যত্নে বিভিন্ন প্রাকৃতিক প্যাক
শীতে ত্বকের প্রয়োজন বেশি বেশি যত্ন। তাই তো আমরা শীতে ত্বকের জন্য তৈরি করতে পারি বিভিন্ন প্রাকৃতিক প্যাক। যা ত্বকের রুক্ষতা, শুষ্কতা দূর করতে পারে। প্যাক গুলো হল-
১।অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েল সাধারণত সব ধরনের ত্বকের পক্ষেই খুব কার্যকর৷ এর মধ্যে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডান্ট শুধু আপনার মুখ নয়, পুরো শরীরের ত্বকের যত্ন নেয়৷ গোসলের আধ ঘণ্টা আগে মুখে ও পুরো শরীরে অলিভ অয়েল মেখে নিন৷ তার পর হালকা গরমজলে গোসল সেরে লাগিয়ে নিন ময়েশ্চরাইজ়ার৷
অলিভ অয়েল, ব্রাউন সুগার, আর মধু এমন অনুপাতে মিশিয়ে নিন যেন ঘন ক্রিমের মতো একটি উপাদান তৈরি হয়, তারপর হালকা হাতে সর্বাঙ্গে মেখে নিন এই মিশ্রণটি৷ অল্প চাপ দিয়ে গোল গোল করে মালিশ করুন, এতে আপনার শরীরের সমস্ত মৃত কোষ উঠে যাবে৷ তার পর গোসল করে হালকা ময়েশ্চরাইজ়ার লাগিয়ে নিন৷
২।দুধ/ দই
রুক্ষ, শুষ্ক, ফাটা ত্বকে অনেক সময়েই জ্বালা বা চুলকানির মতো সমস্যাও দেখা যায়৷ তেমন হলে এক লিটার ঠান্ডা দই বা দুধে নরম কাপড় বা তুলো ভিজিয়ে নিন সর্বাঙ্গে লাগান৷ অন্তত পাঁচ মিনিট এই প্রলেপটি ব্যবহার করুন৷ তাতে ত্বকের জ্বালাভাব দূর হবে৷ দই বা দুধে উপস্থিত ল্যাকটিক অ্যাসিডের প্রভাবে ঝলমলিয়ে উঠবে আপনার ত্বক৷
কাঁচা দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন৷ তার পর সেটি আপনার গোটা শরীরে লাগিয়ে নিন গোসলের আগে৷ দই দিয়েও এই লেপটি তৈরি করা যায়৷ প্রলেপটি শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন ও গোসল করে নিন৷
৩।অ্যালো ভেরা
অ্যালো ভেরা এমনই একটি উদ্ভিদ, যা টবে লাগালে খুব সহজেই বেড়ে ওঠে৷ একটি অ্যালো ভেরা পাতা নিন, মাঝখান থেকে কেটে ফেলুন সেটিকে৷ শাঁসটা বের করে নিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন৷ জ্বালাভাব, চুলকানি মুহূর্তে কমে যাবে৷ সেরে যায় ছোটখাটো ইনফেকশনও৷ আর্দ্রতা জোগানোর পাশাপাশি এই শাঁস বা জেলের পরত আপনার ত্বকের উপর তৈরি করে রাখে সুরক্ষার আবরণ, তাতে দূষণ আপনার ত্বকে কোনও ছাপ ফেলতে পারে না৷
৪।নারকেল তেল
মুখ ও শরীরের ত্বকের পাশাপাশি গোড়ালি, হাঁটু, কনুইয়েরও বিশেষ খেয়াল রাখা প্রয়োজন, বিশেষ করে শীতকালে৷ না হলে এগুলি রুক্ষ ও কালো হয়ে যায়৷ প্রথমে এই অংশের ত্বক ভিজিয়ে রাখুন জলে৷ ত্বক যখন কুঁচকে যাবে, তখন বুঝবেন যা যথেষ্ট আর্দ্রতা পেয়েছে৷
নারকেল তেল সাধারণত শীতকালে জমে যায়৷ জমা তেলের মোটা পরত লাগিয়ে নিন আর্দ্র ত্বকে৷ তার পর মোজা বা লম্বা হাতা টপ বা পাজামা পরে ঘুমোতে যান৷ টানা বেশ কয়েকদিন করলে নিজেই ফারাকটা বুঝতে পারবেন৷
৫।ওটমিল
আজ বলে নয়, বহু হাজার বছর ধরে ত্বকের পরিচর্যায় ব্যবহৃত হচ্ছে ওটমিল৷ সবচেয়ে ভালো কাজে দেবে ইনস্ট্যান্ট ওট, সেটাকে ব্লেন্ডারে দিয়ে প্রথমে পাউডারের মতো গুঁড়ো করে নিন৷
তার পর স্নানের বাথটবে জল ভরে এক কাপ এই পাউডার দিয়ে ভালো করে ছড়িয়ে দিন হাত দিয়ে৷ দেখে নেবেন যেন নিচের দিকে দলা পাকিয়ে না থাকে৷ তার পর এই জলে 15-20 মিনিট শুয়ে থাকুন৷ ওটমিল ত্বক পরিষ্কার করে, আর্দ্রতা জোগায়৷ এর মধ্যে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডান্ট বজায় রাখে উজ্জ্বলতা৷
৬।কমলালেবু
কমলালেবুতে উপস্থিত ভিটামিন সি ঠেকিয়ে রাখে বলিরেখা৷ কমলালেবুর খোসা, সরবাটা, ময়দা বা বেসনের প্রলেপের ব্যবহার রূপটান হিসেবে বহুদিন প্রচলিত৷ এই শীতে যত কমলালেবু খাবেন, তার খোসা ফেলবেন না৷ সব রোদে শুকনো করে রেখে দিন৷ পরে গুঁড়ো করে ব্যবহার করতে পারবেন৷
৭।মেয়োনিজ়
শুনতে একটু অদ্ভুত লাগলেও মেয়োনিজ় কিন্তু ত্বকের আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনতে দারুণ কার্যকর৷ তবে মেয়োনিজ়ে সাধারণত নুন, গোলমরিচ, মাস্টার্ড পাউডার ইত্যাদি যোগ করা হয় স্বাদ বাড়ানোর জন্য৷ এই জিনিসগুলি যোগ করার আগে খানিকটা তুলে রেখে দিন মাস্ক হিসেবে ব্যবহারের জন্য৷ তা না হলে ত্বকে প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে৷
ডিমের কুসুম আর তেল ব্লেন্ড করে যে মেয়োনিজ় তৈরি হয়, তার সঙ্গে খানিকটা বেবি অয়েল মিশিয়ে নিন৷ তার পর মুখে, ঘাড়ে, কনুইয়ে, হাতে লাগিয়ে নিন স্নানের আগে৷ ডিমের গন্ধটা একটু কড়া, সেটা সহ্য করে নিতে পারলে এই প্যাকের কোনও জবাব নেই!
৯।মধু ও পাকা কলা
পাকা কলা ও মধু একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিন৷ মুখে লাগান প্রলেপের মতো করে, তার পর 20-25 মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন ও ময়েশ্চরাইজ়ার লাগান৷ এটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ত্বক পাবে প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা, তা হয়ে উঠবে নরম ও কোমল৷ পাকা কলা, মধু আর সরের প্রলেপও শুষ্ক ত্বকের খুব ভালো দাওয়াই হতে পারে৷ মধু অন্য নানা প্যাকের সঙ্গেও নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন৷
১০।আমন্ড তেল
আমন্ড তেলে প্রচুর ভিটামিন ই থাকে এবং তা আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ও ত্বককে করে তোলে মসৃণ৷ ত্বক খুব সহজেই এই তেল শুষে নেয়, কিন্তু চটচটানি অনুভূত হয় না৷ অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা আমন্ড তেল আর মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন৷ মুখে লাগিয়ে 15-20 মিনিট অপেক্ষা করে সামান্য গরম জলে ধুয়ে ফেলুন৷
১১।অ্যাভোকাডো
অ্যাভোকাডোতে উপস্থিত প্রাকৃতিক তেল ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং তা নরম ও কোমল হয়ে ওঠে৷ সেই সঙ্গে যদি খানিকটা মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করেন, তা হলে আরও ভালো ফল পাবেন৷
১২।চকোলেট
চকোলেটে উপস্থিত ক্যাফেইন থেকে ত্বকে আসে উজ্জ্বলতা৷ সেই সঙ্গে চকোলেটের ফ্যাটও ময়েশ্চরাইজ়ার হিসেবে ভালোই কাজ করে৷ ডার্ক চকোলেট গলিয়ে নিন মাইক্রোওয়েভ আভেনে৷ হালকা গরম থাকতে থাকতে তার সঙ্গে মধু মিশিয়ে ফেস প্যাক বানিয়ে নিন৷ মুখে, গলায়, ঘাড়ে, হাতে তা লাগিয়ে 15 মিনিট অপেক্ষা করুন৷
চোখের নিচ আর ঠোঁটের আশপাশের অংশে যেন প্যাক না লাগে সেদিকে নজর রাখবেন৷ তার পর সার্কুলার মোশনে হাত ঘুরিয়ে ম্যাসাজ নিন মুখে, সামান্য গরম জলে ধুয়ে ময়েশ্চরাইজ়ার লাগান৷
আপনার জন্য-
যে ভিটামিনের অভাবে বিশ্রাম নিয়েও ক্লান্ত থাকেন
নবজাতক শিশুর যত্ন ও পরিচর্যায় বাবা-মার করণীয়
৬ মাস থেকে ৫ বছরের বাচ্চার খাবার নিয়ে দুশ্চিন্তা দিন শেষ
বাচ্চার পুষ্টি নিয়ে ভাবছেন?অধিক পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ বাচ্চার খাবার তালিকা
নবজাতক শিশুর যত্ন ও পরিচর্যায় বাবা-মার করণীয়
SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।