মাহে রমজানের রোজা ভাঙ্গার কারণ গুলো কি কি-ইসলামিক টিপস

মাহে রমজানের রোজা ভাঙ্গার কারণ গুলো কি কি-ইসলামী আকীদা বিশ্বাস যখন মুসলমানদের অন্তরে খুব দৃঢ়ভাবে গেঁথে গেল। তখন নামাজের জন্য তাদের ইচ্ছা পুরোপুরি সৃষ্টি হল আর তা বৃদ্ধি পেতে পেতে ভালোবাসার পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছালো এবং তাদের মধ্যে শরীয়তের হুকুম আহকাম ও আল্লাহর নির্দেশ পালন করার এমন এক মন ও মেজাজ সৃষ্টি হল যে মনে হচ্ছিল তারা যেন ওইসব হুকুম আহকামের অপেক্ষায় থাকেন। তখন আল্লাহ তা’আলা রোজার হুকুম নাযিল করেন।

রোজা ভাঙ্গার কারণ

এটি হিজরতের দ্বিতীয় বর্ষের ঘটনা। এই সময়ে কোরআনের একটি আয়াত নাযিল হলো,”হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে যে রূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের ওপর যেন তোমরা পরহেজগারি অর্জন করতে পারো।” (সূরা বাকারা আয়াত ১৮৩)

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু প্রিয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুরাSS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি আজকের আর্টিকেলে স্বাগতম। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে মাহে রমজানের রোজা ভঙ্গের কারণ গুলো কি কি সে বিষয়ে যাদের ধারণা কম তারা আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিজেদের ধারণা বৃদ্ধি করতে পারেন।

চলুন বন্ধুরা আজকের মূল আলোচনা শুরু করা যাক।

মাহে রমজানের রোজা

রমাদান (رمضان) শব্দটা এসেছে আরবি মূল রামিদাবা আর রামাদ থেকে। যার অর্থ প্রচণ্ড উত্তাপ কিংবা শুষ্কতা।আরবি ক্যালেন্ডার এর নবম মাস হলো রমজান। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম প্রথম ওহী পেয়ে নবী হয়েছিলেন ৬১০ সালের রমজান মাসেই।এই মাসের যে রাত্রিতে প্রথম আয়াতগুলো নাযিল হয় সূরা আলাক এর প্রথম পাঁচ আয়াত সেই রাতকে বলা হয় শবে কদর বা লায়লাতুল কদর।

২০২৩ সালের রোজার খাবার তালিকা

কোরআন হাদিসে বলা হয়েছে যে, রমজানের শেষ দশ দিনের বিজোড় রাত্রির কোন একরাত্রি এই শবে কদর। প্রসিদ্ধ মতে, সেটা ২৭ তারিখ ধরে নেওয়া হয়। যদিও আরেক মতে সেটা ২৩ তম রাত্রি তবে নিশ্চিতভাবে এই রাত্রি পাবার জন্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ ইত্তেফাক করে থাকেন। অর্থাৎ নির্জনে টানা ১০ দিন প্রার্থনা। আর এই রমজান শেষ হওয়ার মানেই ঈদুল ফিতর যা মুসলমানদের প্রধান দুটি উৎসবের একটি।

রমজানের রোজা ভঙ্গের কারন গুলো কি কি

যেসব কারণে রোজা ভঙ্গ হয় এবং শুধু কাজা ওয়াজিব হয়।নিম্নলিখিত কারণসমূহ এ রোজা ভঙ্গ হয় এবং তার জন্য শুধু কাজা আদায় করতে হবে কাফফারা দিতে হবে না।

১) ইচ্ছাকৃত মুখ ভরে বমি করলে।

২) কোন অখাদ্য বস্তু তথা পাথর লোহার টুকরো ফলের আটি ইত্যাদি গিলে ফেললে।

৩) জোরপূর্বক রোজাদারকে কিছু খাওয়ানো হলে।

৪)ভুলক্রমে কিছু খেতে আরম্ভ করে রোজা ভঙ্গ হয়েছে মনে করে পুনরায় আহার করলে।

৫) কুলি করার সময় পেটে পানি চলে গেলে।

৬) মুখে বমি এনে পুনরায় তার পেটে প্রবেশ করালে।

৭) সন্ধ্যা মনে করে সূর্যাস্তের পূর্বেই ইফতার করলে।

৮) রাত মনে করে সুবহে সাদিকের পর পানাহার করলে।

৯) প্রস্রাব পায়খানার রাস্তায় ওষুধ বা অন্য কিছু প্রবেশ করলে।

১০) দাঁতের ফাঁক থেকে খাদ্য কণা বের করে খেয়ে ফেললে।

১১) শরীরের কোন ক্ষতস্থানে ওষুধ লাগানোর ফলে তা ভেতরে প্রবেশ করলে।

১২) নাকি বা কানের তেল বা তরল ওষুধ প্রবেশ করালে।

১৩) আগরবাতির ধোয়া নাকে প্রবেশ করালে।

১৪) রোজা রাখা অবস্থায় ইনজেকশন ইনহেলার স্যালাইন ইন সুনীল ইত্যাদি ব্যবহার করালে।

১৫) রোজা রেখে পেস্ট কয়লা পাউডার ছাই ইত্যাদি যে কোন প্রকার মাজন দ্বারা দাঁত মাজা মাকরূহ। এগুলোর সামান্য অংশ যদি গলায় প্রবেশ করে তাহলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে। এছাড়া সর্বাবস্থায় গুল ব্যবহার করা হারাম। কারন গুল মাদকদ্রব্যের অন্তর্ভুক্ত।

১৬) রাত্রি বাকি আছে মনে করে সুবহে সাদিকের পর পানাহার করলে বা নির্জন বাস করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে।

মাহে রমজানের রোজা সম্পর্কে হাদিসের কথা

১৭) সঙ্গম ব্যতীত অন্য পন্থায় বীর্যপাত সহবাস ব্যতীত অন্য পন্থায় যদি কোন রোজাদার যৌনসাদ নেওয়ার জন্য স্পর্শকাতর কোন যুবতী যৌবনা নারীর সংস্পর্শে আসে, তাকে চুম্বন করে, জড়িয়ে ধরে, অথবা হস্তমৈথুন করে ইত্যাদির মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটায় তবে তার রোজা ভেঙে যাবে।

১৮)কোন ব্যক্তি যদি রোজা রাখা অবস্থায় স্ত্রী সহবাসে লিপ্ত হয় তাহলে তার বীর্যপাত হোক আর না হোক তার রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে।

কি কারনে রোজা ভঙ্গ হয় এবং কাজা কাফফারা ওয়াজিব হয়

কাফফারা হচ্ছে দুই মাস ধারাবাহিক রোজা রাখা অথবা ৬০ জন মিসকিনকে দুবেলা তৃপ্তি সহকারে খাদ্য খাওয়ানো অথবা কোন গোলাম আযাদ করা।

যেসব কারণে রোজা ভঙ্গ হয় এবং কাজা ও কাফফারা উভয়ী ওয়াজিব হয় নিম্নে সেইসব কারণগুলো উল্লেখ করা হলো-

১) ইচ্ছাকৃত নির্জন বাস করলে।

২) স্বেচ্ছায় পানাহার করলে।

৩) স্বেচ্ছায় ওষুধ পান করলে।

৪) শিঙ্গা লাগানোর পর রোজা নষ্ট হয়েছে মনে করে পানাহার করলে।

৫) ধূমপান করলে।

কি করলে রোজা ভঙ্গ হবে না

আমরা অনেকেই রোজা ভঙ্গের ভুল কিছু কারণ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে থাকি আসলে সেসব কারণ রোজা ভঙ্গ হওয়ার মূল কারণ নয়। নিম্মে রোজা ভঙ্গ না হওয়ার কারণগুলো উল্লেখ করা হলো;

১) ভুলক্রমে কোন কিছু পানাহার করলে। অতঃপর শেষ সময় পর্যন্ত পানাহার না করলে।

২) ভুলক্রমে নির্জন বাস করলে।

৩) রোজার মধ্যে দিনে ঘুমালে এবং ঘুমের মধ্যে গোসল খরচ হলে।

৪) আহলিয়ার প্রতি দৃষ্টিপাত করার কারণে মনি নির্গত হলে।

৫) তেল মালিশ করলে।

৬) চোখে সুরমা বা ওষুধ দিলে উল্লেখ্য ওষুধের স্বাদ গলায় অনুভূত হলে বা সুরমার রং থুথুর সাথে দেখা গেলেও ফরজ ভঙ্গ হবে না।

৭) শিঙ্গা লাগালে।

৮) আহালিয়াকে বুছা দিলে।

৯) আপনা আপনি বমি করলে।

১০) রোজাদারের গলায় অনিচ্ছাকৃতভাবে ধোঁয়া গেলে।

১১) মুখে থুতু এলে বারবার না ফেলে গিলে ফেললে।

১২) রোজা অবস্থায় নখ ও চুল কাটলে।

১৩) রোজাদার ব্যক্তি স্বপ্নে কিছু খেলে বা পান করলে।

১৪)রাস্তায় চলাচলের সময় গাড়ির ধোঁয়া রান্না করার সময় রান্নার ধোয়া নাকে প্রবেশ করলে মাজুর অথবা অক্ষমতার কারণে রোজা ভঙ্গ হবে না।

১৫) রোজা অবস্থায় সন্তানকে দুধ খাওয়ালে মায়ের রোজা ভঙ্গ হবে না এমন কি ওযু ভঙ্গ হবে না।

রোজা যার উপর ফরজ

রোজা ফরজ হওয়ার জন্য কিছু শর্তাবলী রয়েছে। যেই শর্তাগুলি পূরণ না হলে তার ওপর রোজা ফরজ নয়। যেমন;

১) মুসলমান হওয়া।

২) বালিগ হওয়া।

৩) জ্ঞান সম্পন্ন হওয়া।

৪) সুস্থ হওয়া।

৫) মক্বিম হওয়া অর্থাৎ মুসাফির না হওয়া। কেননা মুসাফিরের জন্য বাধ্যবাধকতা থাকে না। তবে মুক্বিম হওয়ার পর অবশ্যই কাজা আদায় করতে হবে।

রোজা যার উপর ফরজ নয়

রোজা যার উপর ফরজ নয় তার মধ্য নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য গুলো পরিলক্ষিত হয়;

১)মুসাফির এর জন্য রোজা আদায় করা ফরজ নয় তবে আদায় করাই উত্তম। মুক্কিম হওয়ার পর অবশ্যই কাজে আদায় করতে হবে।

২) অসুস্থ ব্যক্তির উপর রোজা আদায় করা ফরজ নয়। তবে সুস্থ হলে কাজা আদায় করতে হবে।

৩) মহিলাদের মাসিক স্বাভাবিক মাজুরতা, সন্তান হওয়ার কারণে মাজুরতার সময় তাদের ওপর রোজা ফরজ নয়। তবে উভয় মাজুরতা থেকে পবিত্র হলে কাজা আদায় করতে হবে।

বিঃদ্রঃ বালিগ না হলেও ছোট ছেলেমেয়ে যারা রোজা রাখতে পারবে তাদেরকে রোজা রেখে অভ্যাস করানো পিতা-মাতার দায়িত্ব ও কর্তব্য।

রোজা না রাখার শাস্তি

হাদিসে কুদসিতে রয়েছে, আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ বলেছেন রোজা ছাড়া আদম সন্তানের প্রতিটি কাজী তার নিজের জন্য; শুধু রোজা ছাড়া।কারণ তা আমার জন্য। তাই আমি এর প্রতিদান দেব। রোজা ঢালস্বরূপ। রোজা রাখার দিন তোমাদের কেউ যেন অশ্লীলতায় লিপ্ত না হয়। এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

যদি কেউ তাকে গালি দেয় অথবা তার সাথে ঝগড়া করে তাহলে সে যেন বলে, আমি রোজাদার। যার হাতে মোহাম্মাদের জীবন, তার শপথ। অবশ্যই (অনাহারের দরুন সৃষ্ট) রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর কাছে মিশকের সুগন্ধির চেয়েও সুগন্ধি ময়। রোজাদার জন্য রয়েছে দুটি আনন্দময় সময়। একটি হলো ইফতারের সময় আর অপরটি হল কেয়ামতের দিন তার প্রভুর সাথে সাক্ষাতের সময়। (বুখারী হাজার ১৯০৪ মুসলিম ২৭৬২)

হযরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু বলেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। স্বপ্নে দেখলাম আমার নিকট দুই ব্যক্তি আগমন করল। তারা আমাকে বলল আপনি পাহাড়ের উপরে উঠুন। আমি বললাম আমি তো উঠতে পারবো না।

তারা বলল আমরা আপনাকে সহজ করে দিব। আমি উপরে উঠলাম। যখন পাহাড়ের সমতলে পৌছালাম হঠাৎ ভয়ংকর আওয়াজ শুনতে পেলাম। আমি বললাম এসব কিসের আওয়াজ তারা বলল এটা জাহান্নামীদের আর্তনাদ তারপর তারা আমাকে নিয়ে এগিয়ে চলল হঠাৎ কিছু লোক দেখতে পেলাম যাদেরকে তাদের পায়ের মাংসপেশী দ্বারা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে এবং তাদের মুখে দুই প্রান্ত ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে এবং তা থেকে রক্ত ঝরছে।

আমি বললাম, এরা কারা? তারা বলল যারা ইফতারের সময় হওয়ার আগেই রোজা ভেঙে ফেলে। (সহিহ ইবনে খাজাইমা হাদিস ১৯৮৬ সহি ইবনে হিব্বান হাদিস ৭৪৪৮)

মাহে রমজানে নেক আমলের ফজিলত যেমন বেশি তেমনি এই মাসে গুনাহ করলে এর শাস্তিও বেশি।বিশেষ করে ইচ্ছাকৃত রোজা না রাখলে যে কঠিন শাস্তির হুকুম এসেছে সেই ব্যক্তি ইহকালে তা না পেলেও পরকালে তার শাস্তি হবে অত্যন্ত ভয়াবহ।

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন শরীয়ত অনুমোদিত ওজুর ছাড়া মাহে রমজানের একটি রোজাও ছেড়ে দেয় তাহলে সে নয় লাখ বছর জাহান্নামের দাউদাউ করে প্রজ্বলিত আগুনে জ্বলতে থাকবে।

বিনা কারণে যে ব্যক্তি মাহে রমজানের মাত্র একটি রোজা না রেখে এবং পরে যদি ওই রোজার পরিবর্তে সারা বছরও রোজা রাখে তবে সে ততটুকু সওয়াব পাবে না যতটুকু মাহে রমজানে ওই একটি রোজার কারণে পেত। এই সম্পর্কে ফিকাহবিদদের মতে, দুই মাস একাধারে রোজা রাখলে স্বেচ্ছায় ভাঙা একটি রোজার কাফফারা আদায় হয় আর এই কাফফারা বিনিময়ে একটি রোজার ফরজের দায়িত্বটা কেবল আদায় হয়।

আর যারা নানা অজুহাতে ও স্বেচ্ছায় পুরো মাহে রমজানের রোজা রাখেনা তাদের শাস্তি কত যে ভয়াবহ হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই এই বিষয়ে প্রত্যেক মুসলমানের সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

সকল মাসের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মাস হলো পবিত্র রমজান মাস। এই মাস রহমতের মাস এই মাস মাগফিরাতের মাস, এই মাস জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবার মাস, এই মাস বিশ্ব মানবতার মুক্তির দিশারী পবিত্র কুরআন অবতীর্ণের মাস। এই মাস তাকওয়া অর্জনের মাস ।এই মাসে অসংখ্য ফজিলত বিশেষ বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

প্রশ্ন: রোজা মোট কয় প্রকার?

উত্তর: রোজা মোট ছয় প্রকার। যথা;

১. ফরজ

২. ওয়াজিব

৩. সুন্নত

৪. মুস্তাহাব

৫. মাকরুহ

৬. হারাম

প্রশ্ন: ফরজ রোজা কোনটি?

উত্তর :পবিত্র রমাদান শরীফের একমাস রোজা হচ্ছে ফরজ রোজা।

প্রশ্ন: ওয়াজিব রোজা কোনটি?

উত্তর:১)মানতের রোজা।

২)নফল রোজার কাজা যা শুরু করার পর ফাসিদ ভঙ্গ হয়ে গিয়েছিল।

৩)বিভিন্ন কাফফারার রোজা।

শেষ কথা-

সুপ্রিয় ভিজিটর ভাই ও বন্ধুরা আমাদের আজকের টপিক ছিল কি কি কারণে রোজা ভঙ্গ হয়। আমরা অনেকেই রোজা রাখি কিন্তু রোজা কি কি মূল কারণে ভঙ্গ হয় সেই সম্পর্কে জানি না তাই আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত যারা পড়েছেন তারা অবশ্যই এই বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা অর্জন করতে পেরেছেন।

আমাদের আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার সামান্যতম উপকারে আসে তবে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট টি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য-আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত তাই কেউ যদি বুঝতে পারেন কোথাও ভুল ত্রুটি হয়েছে তাহলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি সকলের সুস্থতা কামনা করছি।

পোস্ট ট্যাগ-

মাহে রমজানের রোজা ভাঙ্গার কারণ গুলো কি কি,মেয়েদের রোজা ভঙ্গের কারণ,রোজা ভঙ্গের কারণ সমূহ pdf,কি কি কারণে রোজা ভেঙে যায়,রোজা ভঙ্গের কারণ কয়টি কি কি,নফল রোজা ভঙ্গের কারণ,কি কি কারণে রোজা ভঙ্গ হয় না,রোজা ভঙ্গের কারণ হাদিস,বমি করলে কি রোজা ভাঙ্গে।

আপনার জন্য আরো –

আরও পড়ুন –

রোজা থাকা অবস্থায় ঘুমের মতো স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভঙ্গ হবে কিনা?

শাওয়ালের ছয় রোজা কোন নিয়মে রাখতে হয়

রোজা রাখার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া ২০২৩

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন.

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এএখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।