মাহে রমজানের রোজা সম্পর্কে হাদিসের কথা ২০২৩ –ইসলামিক টিপস

মাহে রমজানের রোজা সম্পর্কে হাদিসের কথা –ইসলামী আকীদা বিশ্বাস যখন মুসলমানদের অন্তরে খুব দৃঢ়ভাবে গেঁথে গেল। তখন নামাজের জন্য তাদের ইচ্ছা পুরোপুরি সৃষ্টি হল আর তা বৃদ্ধি পেতে পেতে ভালোবাসার পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছালো এবং তাদের মধ্যে শরীয়তের হুকুম আহকাম ও আল্লাহর নির্দেশ পালন করার এমন এক মন ও মেজাজ সৃষ্টি হল যে মনে হচ্ছিল তারা যেন ওইসব হুকুম আহকামের অপেক্ষায় থাকেন। তখন আল্লাহ তা’আলা রোজার হুকুম নাযিল করেন।

মাহে রমজানের রোজা সম্পর্কে হাদিসের কথা

এটি হিজরতের দ্বিতীয় বর্ষের ঘটনা। এই সময়ে কোরআনের একটি আয়াত নাযিল হলো,”হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে যে রূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের ওপর যেন তোমরা পরহেজগারি অর্জন করতে পারো।” (সূরা বাকারা আয়াত ১৮৩)

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু প্রিয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুরাSS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি আজকের আর্টিকেলে স্বাগতম। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে মাহে রমজানের রোজার গুরুত্বপূর্ণ হাদিস নিয়ে।

রোজা রাখার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া ২০২৩

হাদিসে রমজান মাসের রোজা সম্পর্কে কি কি আদেশ নির্দেশ রয়েছে সে বিষয়ে যাদের ধারণা কম তারা আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিজেদের ধারণা বৃদ্ধি করতে পারেন।

চলুন বন্ধুরা আজকের মূল আলোচনা শুরু করা যাক।

মাহে রমজানের রোজা

রমাদান (رمضان) শব্দটা এসেছে আরবি মূল রামিদাবা আর রামাদ থেকে। যার অর্থ প্রচণ্ড উত্তাপ কিংবা শুষ্কতা।আরবি ক্যালেন্ডার এর নবম মাস হলো রমজান। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম প্রথম ওহী পেয়ে নবী হয়েছিলেন ৬১০ সালের রমজান মাসেই।এই মাসের যে রাত্রিতে প্রথম আয়াতগুলো নাযিল হয় সূরা আলাক এর প্রথম পাঁচ আয়াত সেই রাতকে বলা হয় শবে কদর বা লায়লাতুল কদর।

কোরআন হাদিসে বলা হয়েছে যে, রমজানের শেষ দশ দিনের বিজোড় রাত্রির কোন একরাত্রি এই শবে কদর। প্রসিদ্ধ মতে, সেটা ২৭ তারিখ ধরে নেওয়া হয়।

যদিও আরেক মতে সেটা ২৩ তম রাত্রি তবে নিশ্চিতভাবে এই রাত্রি পাবার জন্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ ইত্তেফাক করে থাকেন। অর্থাৎ নির্জনে টানা ১০ দিন প্রার্থনা। আর এই রমজান শেষ হওয়ার মানেই ঈদুল ফিতর যা মুসলমানদের প্রধান দুটি উৎসবের একটি।

রোজা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ হাদিস

রোজা সম্পর্কে হাদিসে স্পষ্ট ভাবে অনেক কিছুই উল্লেখ করে দেওয়া হয়েছে। মাহে রমজানের রোজার সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ হাদিস হলো;

১.মাহে রমজানের প্রতি দিন ই রোজার নিয়ত করতে হবে একদিন নিয়ত করলে পুরো রমজানের জন্য তা যথেষ্ট নয় (সূত্র: ইলমুল ফিকা খন্ড ৩ পৃষ্ঠা ১৮)

২.হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরিপূর্ণ বিশ্বাস ও পর্যালোচনার সহ রমজান মাসের সিয়াম পালন করবে তার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। (সহীহ বুখারী ৩৮ সহীহ মুসলিম ৭৬০)

৩.হযরত শাহুল বিন শাদ রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, জান্নাতের একটি দরজা আছে একে রাইয়ান বলা হয়। এই দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন একমাত্র সিয়াম পালনকারী ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের ছাড়া অন্য কেউ এই পথে প্রবেশ করবে না। সেদিন এই বলে আহবান করা হবে, সিয়াম পালনকারী গণ কোথায়?

শাওয়ালের ছয় রোজা কোন নিয়মে রাখতে হয়

তারা যেন এই পথে প্রবেশ করে। এভাবে সকল সিয়াম পালনকারী ভেতরে প্রবেশ করার পর দরজাটি বন্ধ করে দেওয়া হবে। অতপর এই পথে আর কেউ প্রবেশ করবে না। (সহিহ বুখারী ১৮৯৬ সহিহ মুসলিম ১১৫২)

৪.হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, সিয়াম ঢালস্বরূপ তোমাদের কেউ কোনদিন সিয়াম পালন করলে তার মুখ থেকে যেন অশ্লীল কথা বের না হয়। কেউ যদি তাকে গালমন্দ করে অথবা ঝগড়ায় প্ররোচিত করতে চায় সে যেন বলে আমি সিয়াম পালনকারী। (সহীহ বুখারী ১৮৯৪, সহিহ মুসলিম ১১৫১)

৫) হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, তোমাদের নিকট রমজান মাস উপস্থিত। এটা এক অত্যন্ত বরকতময় মাস। আল্লাহতালা এই মাসে তোমাদের প্রতি সাওম ফরজ করেছেন। এই মাসে আকাশের দরজা সমূহ উন্মুক্ত হয়ে যায়, এই মাসে জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং এই মাসে বড় বড় শয়তানগুলোকে আটক রাখা হয়।

আল্লাহর জন্য এই মাসে একটি রাত আছে যা হাজার মাসের চেয়েও অনেক উত্তম। যে লোক এই রাত্রের মহা কল্যাণ লাভ হতে বঞ্চিত থাকলো সে সত্যিই বঞ্চিত থাকলো। (সুনানুন নাসাঈ ২১০৬)

রোজা সম্পর্কিত কোরআনের আয়াত

ইসলামের মহাগ্রন্থ কুরআনে রোজা সম্পর্কে অনেক আয়াত রয়েছে যেগুলোর তাৎপর্য আমাদের মানব জীবনে পরিলক্ষিত হয়। কুরআনে রোজার সম্পর্কে আয়াতগুলো তুলে ধরা হলো:

১) হে মোমিনগণ! তোমাদের জন্য সিয়ামের বিধান দেওয়া হল যেমন বিধান তোমাদের পূর্ববর্তীগনকে দেওয়া হয়েছিল। যাতে তোমরা তাকওয়া বা আল্লাহ ভীরুতা অবলম্বন করতে পারো। (সূরা বাকারাহ ১৮৩)

২) সিয়াম নির্দিষ্ট কয়েকদিনের। তোমাদের মধ্য কেউ অসুস্থ হলে অথবা সফরে থাকলে অন্য সময় এই সংখ্যা পূর্ণ করবে। যাদের জন্য অতিশয় কষ্টদায়ক হয় তাদের কর্তব্য এর পরিবর্তে ফিদইয়া- একজন অভাবগ্রস্তকে খাদ্য দান করা। যদি কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎ কাজ করে তবে তা তার পক্ষে অধিক কল্যাণকর। আর সিয়াম পালন করাই তোমাদের জন্য অধিকতর কল্যাণকর যদি তোমরা তা জানতে। (সূরা বাকারাহ ১৮৪)

রোজা থাকা অবস্থায় ঘুমের মতো স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভঙ্গ হবে কিনা?

৩) রমজান মাস, এই মাসেই মানুষের জন্য আলোর দিশা এবং সৎপথের স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারী রূপে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা এই মাস পাবে তারা যেন এই মাসে সিয়াম পালন করে এবং কেউ অসুস্থ থাকলে কিংবা সফরে থাকলে অন্য সময়ের সংখ্যা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য যা সহজ তাই চান এবং যা তোমাদের জন্য কষ্টকর তা চান না।

এজন্য যে তোমাদের যে সংখ্যা পূর্ণ করবে এবং তোমাদের সৎ পথে পরিচালিত করার কারণে তোমরা আল্লাহর মহিমা ঘোষণা করবে এবং যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারো। (সূরা বাকারাহ ১৮৫)

৪) সিয়ামের রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের বৈধ করা হয়েছে। তারা তোমাদের জন্য এবং তোমরাও তাদের জন্য পরিচ্ছদ। আল্লাহ জেনেছেন যে তোমরা তোমাদের নিজেদের সাথে খেয়ানত করছিলে, অতপর তিনি তোমাদের তওবা কবুল করেছেন এবং তোমাদেরকে মার্জনা করেছেন।

সুতরাং এখন তোমরা তাদের সাথে সঙ্গত হও এবং আল্লাহ তোমাদের জন্য যা নির্ধারণ করে রেখে গেছেন অর্থাৎ সন্তান তা অন্বেষণ করো। আর তোমরা আহার কর ও পান কর যতক্ষণ তোমাদের জন্য কাল রেখা (রাত্রি) থেকে ফজরের সাদা রেখা স্পষ্ট হয়ে যায়। এরপর রাত পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ করো আর তোমরা মসজিদে ইত্তেফাক অবস্থায় তাদের সাথে সঙ্গত হইও না। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা সুতরাং এর নিকটবর্তী হয়ো না‌। (সূরা বাকারা আয়াত ১৮৭)

এভাবেই আল্লাহ মানুষের জন্য তার আয়াত সমূহ স্পষ্ট ভাবে বর্ণনা করেন যাতে তারা তাকওয়া বা আল্লাহভীরতা অবলম্বন করতে পারে

কুরআন নাযিলের মাস

রহমতের বার্তাবাহিনী মাস রমজানেরএকটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এটি কুরআন নাযিলের মাস। রমজানের এক সম্মানিত রাতে (লাইলাতুল কদরে) আল্লাহ তায়ালা উম্মতে মুহাম্মদীর জীবন পরিচালনার গাইড হিসেবে মহাগ্রন্থ কুরআনুল কারীম নাযিল করেছেন। একাধিক আয়াতে তা এভাবে বর্ণিত হয়েছে-

রমজান মাসে হল সেই মাস যাতে নাযিল করা হয়েছে কুরআন। যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্য পথ যাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। ( সূরা বাকারা আয়াত ১৮৫)

আল কুরআনের আরো একটি সূরায় বলা হয়েছে-

শপথ সুস্পষ্ট (কুরআনের) কিতাবের। আমি একে নাজিল করেছি এক বরকত ময়রাতে নিশ্চয়ই আমি সতর্কতা কারি সূরা দুখান। (আয়াত ২-৩)

আরেকটি সূরায় বলা হয়-

আমি একে (কুরআনকে) নাযিল করেছি শবে কদরে। (সূরা কদর আয়াত ১)

রোজা পালন করা ফরজ

মাহে রমজানের রোজা পালন করা ফরজ। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই যে বিষয়গুলো আবশ্যিক সেগুলো হলো-

১) মুসলমান ব্যক্তির জন্য রোজা রাখা ফরজ। রোজা কোন অমুসলিমের জন্য ফরজ নয়।

২) নাবালেগের ওপর রোজা ফরজ নয় অর্থাৎ ১২ বছর বয়সের কম বয়স হলে রোজা ফরজ হবে না।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

৩) সুস্থ ব্যক্তি হতে হবে।শারীরিকভাবে অসুস্থ ব্যক্তির জন্য রোজা রাখার নিয়ম নাই। তবে সাধারণ অসুখ-বিসুখ হলে যদি সে রোজা রাখার উপযোগী হয় তবে সে রোজা রাখতে পারবে।

৪) সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে। পাগলের উপর রোজা ফরজ নয়।

৫) পরাধীন নয় এমন ব্যক্তি রোজা রাখতে পারবে।

৬) যিনি রোজা রাখবেন তিনি নিজ জ্ঞানে বা স্বেচ্ছায় আল্লাহর হুকুম পালন করবেন।

৭) স্থায়ী বাসিন্দা হওয়া।মুসাফিরের উপর রোজা ফরজের ব্যাপারে একটু ভিন্নতা আছে যেমন কষ্টসাধ্য ভ্রমন হলে পরবর্তীতে রোজা আদায়ের বিধান আছে। আমি মনে করি, বর্তমানে সফর অনেক আরামের সাথে করা যায়।তাই সফর অবস্থায় একমাত্র কাহিল হয়ে না পড়লে রোজা রাখা উচিত।

৮) পবিত্র থাকতে হবে। হায়েস নেফাস‌ মুক্ত হতে হবে।

যে কেউ কোন কিছু দিয়ে ইফতার করাবে তা তার জন্য মাগফিরাতের কারণ হবে এবং দুযোগ থেকে বাঁচার উপায় হবে আর ওই ব্যক্তি রোজাদারের সমান সওয়াব লাভ করবে যদিও রোজাদারের সওয়াব কোন কমতি হবে না।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

প্রশ্ন: রমজান মাসে কি নাযিল করা হয়েছে?

উত্তর: রমজান মাসে ইসলাম ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ আল-কোরআন নাজিল করা হয়েছে।

প্রশ্ন: মাহে রমজানের ৩০ টি রোজা রাখার ফজিলত কি?

উত্তর: মাহে রমজানের ৩০ টি রোজা আল্লাহ তায়ালার হক যা অবশ্য পালনীয়। যে মাহে রমজানের দেশটি রোজা পালন করেছেন সে আল্লাহ তায়ালার হুকুম পালন করে ফরজ আদায় করেছেন।

প্রশ্ন: তারাবির নামাজে কয় রাকাত পর পর মোনাজাত করতে হয়?

উত্তর: তারাবির নামাজে চার রাকাত পর পর মোনাজাত করতে হয়।

শেষ কথা

সুপ্রিয় ভিজিটর ভাই বন্ধুরা যারা আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়েছেন রোজা সম্পর্কে হাদিসের কথাগুলো কি এ নিয়ে জানার আগ্রহ নিয়ে তারা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য আজকের আর্টিকেল থেকে পেয়েছেন।

আজকের পোস্টটি যদি আপনাদের সামান্যতম উপকারে আসে তবে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে আমাদের ওয়েবসাইটটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।এবং আপনাদের যদি কোন জিজ্ঞাসা থাকে তবে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন আমরা চেষ্টা করব আপনাদের কমেন্টের উত্তর দেওয়ার।

আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ এর সাথেই থাকবেন।

পোস্ট ট্যাগ

মাহে রমজানের রোজা সম্পর্কে হাদিসের কথা, ২০২৩ সালের রমজান কত তারিখ, 2023 সালের রমজান মাস, রমজান সম্পর্কে আলোচনা, ২০২৩ সালে রোজা কি মাসে, মাহে রমজান অর্থ কি, রোজার উদ্দেশ্য কি,মাহে রমজান ২০২২ সময়সূচী,গত রমজান মাস।

আরও পড়ুন –

আ দিয়ে ছেলেদের অর্থসহ ইসলামিক নামের তালিকা

ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম এবং নামের অর্থ

প দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নামের অর্থসহ তালিকা ২০২৩

দুই অক্ষরের ছেলেদের অর্থসহ ইসলামিক নামের তালিকা দেখুন

আ দিয়ে মেয়েদের অর্থসহ ইসলামিক নামের তালিকা দেখুন

ক দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ

ল দিয়ে মেয়েদের সুন্দর অর্থসহ ইসলামিক নাম ২০২৩

ব দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম এবং অর্থ

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন.

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 506 other subscribers

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এএখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে :এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে সাথেই থকুন : এখানে ক্লিক করুন।