মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার নতুন মাধ্যম (প্রমাণসহ)

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে চান? তাহলে আজকের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য। আজকের পোস্টে আপনাদেরকে সম্পূর্ণভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার বর্তমানে যতগুলি ট্রাস্টেড মাধ্যম রয়েছে প্রত্যেকটি মাধ্যম সম্পর্কে এ টু জেড জানাবো এবং প্রমাণ সহ দেখাবো ইনশাল্লাহ।

বর্তমান যুগ মোবাইলের যুগ। আর এই স্মার্ট মোবাইলের যুগে সবাই যখন হাতে স্মার্ট মোবাইল ফোন ব্যবহার করে মোবাইল দিয়ে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ টাকা ঘরে বসে আয় করছে। তখন আপনি কেন পিছিয়ে থাকবেন?

আপনার যদি ইচ্ছা থাকে যে হাতে থাকা স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়ে ঘরে বসে অনলাইনের বিভিন্ন মাধ্যম থেকে আপনি টাকা আয় করবেন? তাহলে আজই আজকের এই পোস্টে দেখানোর নিয়ম অনুসরণ করে আপনিও শুরু করুন। ইনশাল্লাহ সফল হবেন।মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

অনেকেই জানে আবার অনেকেই জানে না যে বর্তমান এই যুগে, শুধুমাত্র হাতে থাকা স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়ে, মোবাইল দিয়ে হাজার হাজার থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা অনলাইন আয় করা সম্ভব।বর্তমানে অনলাইনে এত পরিমান বিশ্বস্ত অনলাইন থেকে টাকা আয় করার প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যে, আজকের এই পোস্ট না পড়লে হয়তো আপনার জীবনে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা সম্পর্কিত অনেক বিষয় অজানা থেকে যেত।তাই চলুন জেনে নিই মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করব কিভাবে?

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে কি লাগে?

সর্বপ্রথম আমরা জেনে নিব যে, হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে আমাদের কি কি প্রয়োজন হয় এবং কি বিষয়গুলি প্রতি লক্ষ্য রাখতে হয়?শুরুতেই বলেছি যে আমি একদম প্রমাণসহ অর্থাৎ আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে মোবাইল দিয়ে কিভাবে আমি আয় করি সে বিষয়টি জানাবো।

এজন্য পোস্টটি বড় হলেও অবশ্যই প্রত্যেকটি বিষয় আপনাকে জানাবো এবং আপনারও জানতে হবে। তাহলে পরবর্তীতে আপনি আর কোন ধরনের কোন মাধ্যমের সাহায্য নিতে হবে না মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে কি লাগে নিচে আমি দিয়ে দিচ্ছি –

১.একটি স্মার্ট মোবাইল ফোন । যেকোনো ব্র্যান্ডের স্মার্ট মোবাইল ফোন হলেই চলবে।

২.স্মার্ট মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।

৩.টুকটাক ইংরেজি বলা এবং বোঝার বোধগম্য থাকতে হবে। অনেক বেশি ইংরেজি জানতে হবে, পড়তে হবে, বলতে হবে, বুঝতে হবে বিষয়টি এমন না।

৪.ইন্টারনেট ব্রাউজিং বা বিভিন্ন রকম সোশ্যাল মিডিয়ার সম্পর্কে টুকটাক ধারণা থাকলেই চলবে।

৫.আপনি চাকুরী করেন বা ব্যবসা করেন সমস্যা নেই। প্রতিদিন ধারাবাহিকতা ঠিক রেখে এক থেকে দুই ঘন্টা সময় ইন্টারনেটে অতিবাহিত করার মন মানসিকতা এবং সময় থাকতে হবে।

৬.সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় -অনলাইন থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করবেন সে বিষয়ে প্রচুর পরিমাণে মনোবল মনোভাব থাকতে হবে। অর্থাৎ আপনার ইচ্ছে আপনাকে নিয়ে যাবে আপনার গন্তব্যে।

আশা করছি উপরের এই সকল বিষয় সম্পর্কে আপনি অবগত থাকলে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।

তাহলে উপরের এই বিষয়গুলিতে আপনি যদি একমত হয়ে থাকেন? তাহলে শুধুমাত্র পোস্টটি কন্টিনিউ করুন।

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার মাধ্যম কি কি?

এখন আমরা জেনে নিব যে বর্তমানে সবচাইতে ট্রাস্টেড যে সকল প্লাটফর্ম থেকে ঘরে বসেই মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা যায়। সেই সকল প্লাটফর্মের নাম সমূহ। এরপরে এই সকল প্লাটফর্ম থেকে কিভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করবেন তার বিস্তারিত দেখিয়ে দিব। তো চলুন মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার মাধ্যম কি কি জেনে নিন।

সতর্কতা -বর্তমানে এই সকল মাধ্যমগুলির বাহিরেও অনেক স্প্যাম মাধ্যম রয়েছে যে মাধ্যমগুলিতে আপনি সময় অতিবাহিত করবেন কিন্তু কোন ধরনের কোন ফল পাবেন না অর্থাৎ আপনি কষ্ট করবেন কিন্তু আয় করতে পারবেন না। তাই অবশ্যই সতর্কতার সহিত অনলাইনের প্ল্যাটফর্ম থেকে টাকা আয় করুন না কেন। অবশ্যই মাথায় এই বিষয়টি রাখবেন।

  • ইউটিউব থেকে টাকা আয়
  • ফেসবুক থেকে টাকা আয়
  • ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয়
  • টুইটার থেকে টাকা আয়
  • টিকটক থেকে টাকা আয়
  • ভিডিও দেখে টাকা আয়
  • ছোট ছোট মাইক্রো জব কমপ্লিট করে টাকা আয়
  • ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয়
  • ব্লগ পোস্ট লেখা লেখি করে টাকা আয়
  • রিসেলিং ব্যবসা করে অনলাইন থেকে টাকা
  • ছবি বিক্রি করে টাকা আয়
  • ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা আয়
  • টিউশন থেকে টাকা আয়

উপরের এই ১৩ টি মাধ্যম থেকে।আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে টাকায় করতে পারবেন।

কি বিশ্বাস হচ্ছে না? অথবা আপনি পারবেন না এই ভাবছেন? এসব ভাবার কোন কারণ নেই। আমি যেহেতু উপরে আপনাদেরকে বলেছি আপনার মনোবল এবং ইচ্ছে থেকে থাকলে এই সকল মাধ্যম থেকে হানডেট পারসেন আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন। তো চলুন এই সকল মাধ্যম থেকে কিভাবে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করবেন তা বিস্তারিত জেনে নিন-

ইউটিউব থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

অনেকেই হেডলাইন দেখে কিন্তু স্কিপ করে ফেলবে এই পোস্টটি। কারণ ইউটিউব এই নামটি আর এই প্লাটফর্মটি সম্পর্কে জানেনা এমন কোন মোবাইল ব্যবহারকারী বর্তমানে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে অনেকেই ইউটিউব থেকে কিছু শিক্ষা গ্রহণ করে আবার অনেকেই শুধু এমবি নষ্ট করে। কিন্তু সত্যি কথা বলতে কি? আপনার সঠিক গাইডলাইন জানা থাকলে আপনিও ইউটিউব থেকে মোবাইল দিয়ে হাজার হাজার থেকে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার কয়েকটি মাধ্যম জেনে নেওয়া যাক –

১.ইউটিউবের ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিওতে অ্যাড শো করে youtube কোম্পানির রেভিনিউ আপনি আপনার ব্যাংক একাউন্টে নিয়ে প্রতি মাসে youtube থেকে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

২.ইউটিউব চ্যানেলে আপনি কোর্স ভিডিও বা এডুকেশনাল ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিওগুলি প্রিমিয়াম আকারে আপনি সেল করতে পারবেন।

৩.ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওর মধ্যে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করতে পারবেন।

৪.youtube চ্যানেলে আপনি প্রমোশনাল ভিডিও তৈরি করেও টাকা আয় করতে পারবেন।

৫.অনেক ওয়েবসাইট আছে যে সকল ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশনের রেফারেল লিংক দিয়ে অ্যাফিলিয়েট এর মাধ্যমে ও টাকা আয় করতে পারবেন।

অর্থাৎ একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে উপরের এই সকল মাধ্যমেরও বাহিরে অনেক মাধ্যম থাকে যে মাধ্যমগুলি ব্যবহার করে আপনি ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

কি ভাবছেন মোবাইল দিয়ে সম্ভব কিনা? হ্যাঁ সম্ভব হাতে থাকে স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়ে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা সম্ভব।

ইউটিউব থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার জন্য কি কি করতে হবে?

  • প্রথমে আপনি আপনার স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়ে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিবেন। যদি সঠিকভাবেই স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়ে প্রফেশনালি টাকা আয় করার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে না পারেন তাহলে এই লিঙ্কটি ভিজিট করুন।
  • এখন আপনি আপনার স্মার্ট মোবাইল ফোনে একটি গুগল প্লে স্টোর থেকে স্কিন রেকর্ডার মোবাইল এপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিন। এই সকল অ্যাপ্লিকেশন কিন্তু ফ্রিতেই গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যায়।
  • মোবাইল ফোনের স্ক্রিন রেকর্ড চালু করে মোবাইল টেক সম্পর্কিত ভিডিও তৈরি করুন। এরপর মোবাইলের ভিডিও এডিটিং এর এপ্লিকেশন দিয়ে ভিডিও এডিট করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে পাবলিস্ট করা শুরু করে দিন।

ব্যাস উপরের এই নিয়ম অনুসরণ করে, আপনি এক থেকে দুই মাস কাজ করে যান । দেখবেন অটোমেটিকলি আপনার youtube চ্যানেলটি গ্রো করা শুরু করে দিয়েছে। আশা করছি যেকোনো একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে। সেই ইউটিউব চ্যানেল থেকে উপরের ওই সকল মাধ্যম দিয়ে যেকোনো একটি মাধ্যম নিয়ে আপনি ইউটিউব থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।

বিস্থারিতইউটিউবিং শূন্য থেকে শুরু

ফেসবুক থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

বর্তমানে আপনি যদি বলেন অনলাইনের প্লাটফর্মের সবচাইতে জনপ্রিয় প্লাটফর্ম কোনটি? তাহলে সর্বপ্রথম উত্তরটি আপনার নিজের কাছ থেকে আসবে ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম। আর বর্তমানে এই ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম থেকে আমাদের বাংলাদেশের এবং বাহিরের কান্ট্রির লক্ষ লক্ষ মানুষ হাজার হাজার থেকে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা কিন্তু আয় করছে। কি ভাবছেন আপনি ভিডিও তৈরি করতে পারেন না? তাহলে কিভাবে ফেসবুক থেকে আয় করবেন?

দেখুন ফেসবুক থেকে আয় করারও অনেক মাধ্যম রয়েছে।

উপরে যেমনটি আপনাদেরকে বললাম যে ইউটিউবের যেমন ভিডিও তৈরি করে টাকা আয় করা যায় সেমভাবে সেম নিজের ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব এবং ফেসবুক দুটি প্ল্যাটফর্ম থেকেই কিন্তু একটি ভিডিওতে টাকা আয় করা যায়। তাহলে আর দেরি কেনো?

youtube চ্যানেলের পাশাপাশি একটি facebook পেজ অথবা ফেসবুক আইডি ও আপনি ক্রিয়েট করে ফেলুন। সেম ভিডিও তৈরি করুন এবং youtube এবং facebook থেকে ভিডিও পাবলিস্ট করে। ফেসবুক এবং ইউটিউবের প্রত্যেকটি মাধ্যম থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করুন।

বর্তমানে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার জনপ্রিয় কয়েকটি মনিটাইজেশন টুলস?

১.ফেসবুক স্টার মনিটাইজেশন।

২.ফেসবুক এডস অন রিলস মনিটাইজেশন।

৩.in instream ads মনিটাইজেশন।

৪.লাইভ ভিডিও ads মনিটাইজেশন।

৫.এছাড়াও ফেসবুকের বোনাস প্রোগ্রাম থেকে তো আয় আছেই।

এছাড়াও আরো অনেক ধরনের মাধ্যম আছে ফেসবুক পেজ বা ফেসবুক আইডি থেকে আয় করার। তাই দেরি না করে এখনি শুরু করে দিন আরো বিস্তারিত জানতে অবশ্যই ইউটিউব চ্যানেলে এই টাইপের ভিডিওগুলি দেখুন

টুইটার থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

বর্তমানে ফেসবুকের সঙ্গে টেক্কা দিয়ে টুইটার কোম্পানিও ফেসবুক ইউটিউব এর মত টুইটার থেকেও ভিডিও তৈরি করে আয় করার একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। অর্থাৎ আপনি ভিডিও কনটেন্ট পাবলিশ করে টুইটার থেকে মোবাইল দিয়ে আয় করতে পারবেন।

তবে টুইটার প্লাটফর্ম থেকে আয় করার জন্য অবশ্যই আপনার twitter একাউন্টটি সাবস্ক্রিবশন করে নিতে হবে।

আশা করছি যারা ভিডিও কনটেন্ট বানাতে পারদর্শী বা ইউটিউব, ফেসবুক নিয়ে ইতিপূর্বে কাজ করছেন তারাও এখন থেকে টুইটার প্ল্যাটফর্ম থেকে মোবাইল দিয়ে আয় করতে পারবেন।

টুইটার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতেই লিংকটি ভিজিট করুন ।

ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় প্লাটফর্ম ব্লগিং বা ব্লগার। আপনি চাইলে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করে সেই ওয়েবসাইটে লেখালেখি পাবলিস্ট করে। গুগল এডসেন্স এর মতো অ্যাড নেটওয়ার্ক যুক্ত করে। আপনি প্রতি মাসে google ads থেকে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

  • ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনি আপনার মোবাইলের গুগল গিয়ে blogger.com সার্চ করুন।
  • এরপর ব্লগারের ওয়েবসাইট আসলে এখানে আপনি আপনার জিমেইল আইডি দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
  • এরপরে এখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করুন এবং একটি ট্যামপ্লেট ব্লগার ওয়েবসাইটের যুক্ত করুন। ওয়েব সাইটটি কাস্টমাইজ করে সম্পূর্ণ একটি ওয়েবসাইট রেডি করুন।
  • এখন আপনি ওয়েবসাইটে প্রতিদিন নিয়ম মাপিক পোস্ট করুন।
  • ১০ থেকে ২০টি পোস্ট হয়ে গেলে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করুন।
  • গুগল এডসেন্স কোম্পানি আপনার ওয়েব সাইট টু রিভিউ করে গুগল এডসেন্স অ্যাপরএভ করে দিবে।

ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে আয় সম্পর্কিত আরো বিষয় ক্লিয়ার জানতে। আপনি এই পোস্টটি পরছেন এই পোস্টটি ব্লগিং ওয়েবসাইটের ব্লগ পোস্ট। আশা করছি যারা ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে চাচ্ছেন তারা বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।।

ব্লগিং ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করবেন কিভাবে আয় করবেন এই সম্পর্কিত ভিডিও পেতে এই লিংকটি ভিজিট করুন – ব্লগিং শূন্য থেকে শুরু

রিসেলিং বিজনেস করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

অনেকে অবাক হচ্ছেন যে রিসেলিং বিজনেস বা ব্যবসাটি আবার কি? বর্তমানে আমাদের দেশে অনেক ই-কমার্স বিজনেস রয়েছে যারা অনলাইনে মাধ্যমে প্রোডাক্ট সেল করে থাকেন। আপনি এই সকল ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে তাদের প্রোডাক্ট আপনার নিজের নামে সেল করে আপনি হাজার হাজার টাকা প্রতি মাসে আয় করতে পারবেন।

অর্থাৎ আপনি অন্যের প্রোডাক্ট অনলাইন এর মাধ্যমে আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে যেমন facebook সোশ্যাল মিডিয়ার আরো প্ল্যাটফর্ম ওয়েবসাইট এগুলির মাধ্যমে আপনি রিসেলিং করবেন এবং সেখান থেকে একটি কমিশনে আপনি হাজার হাজার টাকা মোবাইল দিয়ে আয় করতে পারবেন।

বর্তমানে তেমনি একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট – https://shopup.com.bd/reseller-registration

আপনি চাইলে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতি মাসে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত মোবাইল দিয়ে আয় করতে পারবেন।

ছবি বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

অনেকে হয়তো অবাক হচ্ছেন যে মোবাইল দিয়ে তোলা ছবি আবার বিক্রয় করা যায়? হ্যাঁ আপনারা যারা মোবাইল ফোন দিয়েও ছবি তুলতে ভালোবাসেন তারা চাইলে সুন্দর এই ছবিগুলি আপনি অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন।

বর্তমানে সবচাইতে জনপ্রিয় একটি বিজনেস অনলাইন এই ছবি বিক্রি।

ছবি আপনি অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করার কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে সেগুলিতে আপনি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আপনার মোবাইলে তোলা ছবিটি মোবাইলের মাধ্যমে বিক্রয় করতে পারবেন।

আমি নিচে আপনাদেরকে সেই সকল লিংকগুলি দিয়ে দিচ্ছি –

উপরের এই কয়টি ওয়েবসাইটে আপনি আপনার ছবিগুলি বিক্রয় করতে পারবেন।

এছাড়াও উপরের এই সকল ওয়েবসাইটে আপনার ভিডিও বিক্রয় করতে পারবেন। অর্থাৎ মোবাইল দিয়ে তৈরি প্রফেশনাল ভিডিও ক্লিপ গুলি আপনি চাইলে এই ওয়েবসাইটে সেল করতে পারবেন।

টিকটক থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার সবচাইতে বড় প্ল্যাটফর্মে টিক টক। tiktok এর মাধ্যমে গোটা বিশ্বে হাজার হাজার ছেলে মেয়ে কিন্তু মোবাইল ফোন দিয়েই লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতি মাসে আয় করছে।

টিকটক প্লাটফর্ম থেকে আপনি টাকা আয় করতে চাইলে।

  • প্রথমে আপনি google play store গিয়ে tiktok এর মোবাইল এপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে নিন।
  • এরপরে আপনি একটি প্রফেশনাল টিকটক একাউন্ট বা আইডি তৈরি করে নিবেন।
  • এরপরে ছোট ছোট ভিডিও ক্লিপ আপনি আপলোড করে। হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতি মাসে আয় করতে পারবেন।

আরেকটি বিষয় না বললে না বর্তমানে youtube/ facebook platform এর মত লং ভিডিও পাবলিস্ট করেও এডসেন্স অ্যাপ্রভাল করে টিকটক থেকে আয় করা সম্ভব।

তাই দেরি না করে আপনারা যারা ভিডিও কনটেন্ট বানাতে পারেন তারা এখনই tiktok তৈরি করে। মোবাইল দিয়ে হাজার হাজার টাকা আয় করুন।

ভিডিও দেখে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

বর্তমানে আরেকটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম মাইক্রো জব ওয়েবসাইট। এই মাইক্রোসফট ওয়েব সাইটে প্রচুর পরিমাণ ইউটিউবার বা যারা ভিডিও কন্টেন তৈরি করে থাকেন। তারা কিন্তু তাদের youtube চ্যানেল বা অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম এর ভিডিওগুলি জব পোস্ট করে থাকে। তাদের এই ভিডিওগুলি শুধুমাত্র দেখে আপনি মোবাইল ফোন দিয়েই কিন্তু হাজার হাজার টাকা এই সকল ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারবেন।

এই সকল ওয়েবসাইটের সন্ধান আপনি পাবেন গুগল এগিয়ে জাস্ট সার্চ করবেন মাইক্রো জব বাংলাদেশী ওয়েবসাইট লিখে।

এছাড়াও বর্তমানে জনপ্রিয় একটি মাইক্রো জব ওয়েবসাইটের লিংক আপনাদেরকে দিয়ে দিচ্ছে -www.workupplace.com

মাইক্র জব কমপ্লিট করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

অনেকে আবার প্রশ্ন করে মাইক্রো জব আসলে কি? মাইক্রো জব হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে ছোট ছোট কাজ কমপ্লিট করা। অর্থাৎ বাংলাদেশে অনেক মাইক্রো জব ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট রয়েছে। যে ওয়েবসাইটগুলিতে ছোট ছোট কাজ দিয়ে থাকে বায়ার।

যেমন -ভিডিও দেখার কাজ, ওয়েবসাইট ভিজিট করার কাজ, ফেসবুক ফলোয়ার হওয়ার কাজ, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড, বিভিন্ন ধরনের রিভিউ এর কাজ। এই ধরনের অনলাইনে ছোট ছোট কাজ গুলি কমপ্লিট করে হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে মাইক্রো জব ওয়েবসাইট গুলো থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

আপনি যদি গুগলে গিয়ে জাস্ট সার্চ করেন মাইক্রো জব ওয়েবসাইট লিখে তাহলে প্রচুর পরিমাণে ওয়েবসাইট আপনি গুগলে পেয়ে যাবেন।

আশা করছি আপনারা যারা মোবাইল ফোন দিয়ে টাকা আয় করতে চান তারা এই মাইক্রো জব ওয়েবসাইট এ ছোট ছোট কাজ গুলি করে প্রতিদিন 200 থেকে 500 টাকা আয় করতে পারবে। আর এই সকল ওয়েবসাইট থেকে পেমেন্ট উইথড্র দিতে পারবেন বাংলাদেশী নগদ বিকাশের মত বাংলাদেশি পেমেন্ট গ্রেটারের মাধ্যমে।

ফ্রিল্যান্সিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

বর্তমানে অনলাইন থেকে আয় করার জন্য আগ্রহী সবার জনপ্রিয় একটি শব্দ ফ্রিল্যান্সিং । কিন্তু অনেকেই জানে না এই ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টি কি? ফ্রিল্যান্সিং শব্দের অর্থটা কি? সবাই ভাবে ফ্রিল্যান্সিং মানে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার একটি মাধ্যম। কিন্তু বিষয়টি একদমই ভুল।

ফ্রিল্যান্সিং শব্দের অর্থ হচ্ছে মুক্ত পেশা। অর্থাৎ আরো সহজ ভাবে বললে। যে পেশার কোন জবাবদিহিতা নেই। আর এই জবাবদিহিতা ছাড়া বিষয় হচ্ছে অনলাইন এর বিভিন্ন প্লাটফর্ম কে ব্যবহার করে ঘরে বসে আয় করা।

তাই আপনি চাইলে আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে অনলাইন থেকে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন এই ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম এ কাজ করে। প্লাটফর্মে অর্থাৎ অনলাইন প্লাটফর্মে অসংখ্য কাজ রয়েছে যেই সকল কাজ গুলি আপনি ব্যবহার করে মোবাইল দিয়ে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

তবে ফ্রিল্যান্সিং বলতে বর্তমানে যে দুটি ওয়েবসাইট সবচাইতে বেশি পপুলার বলা হয়। upwork.com এবং fivar.com এই দুটি ওয়েবসাইট বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচাইতে পপুলার ওয়েবসাইট।

এই ওয়েবসাইট গুলোতে আপনি রেজিস্ট্রেশন করে আপনার হাতে থাকা স্মার্ট মোবাইল ফোন দিয়ে বায়ারের ছোট ছোট বা বড় বড় সব ধরনের কাজ করে হাজার হাজার টাকা মোবাইল দিয়ে আয় করতে পারবেন।

লেখালেখি করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

সত্যি আবারো অবাক হয়েছেন? কি সব কথা শুনছেন আজ লেখালেখি করে আবার টাকা আয় করা যায় নাকি? হ্যাঁ আপনি যা শুনতেছেন বা করতেছেন সবকিছুই ঠিক রয়েছে। শুধু এতদিন আপনি ঠিক ছিলেন না। সঠিক গাইডলাইন জানা থাকলে এই লেখালেখি করেও হাজার হাজার টাকা মোবাইল দিয়ে আয় করা যায়।

দেখুন বর্তমানে লেখালেখির মূল্যায়ন সবচাইতে বেশি। আপনি বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল -ব্লগ ওয়েবসাইটগুলিতে কন্টেন্ট রাইটারের লেখালেখি করেও আপনি কিন্তু টাকা আয় করতে পারবেন।

এছাড়াও বর্তমানে এত ওয়েবসাইট রয়েছে যে আপনি বাংলা ইংলিশ যে কোন ভাষায় শুধুমাত্র মোবাইল দিয়ে লেখালেখি করে তাদের কাছ থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

আপনি যদি লেখালেখি করে মোবাইল দিয়ে টাকায় করতে চান এবং এই সকল ওয়েবসাইটের সন্ধান পেতে চান তাহলে অবশ্যই পোস্টে কমেন্টসে জানিয়ে দিবেন সরাসরি আমরা আপনাকে সেই সকল ওয়েবসাইটের সঙ্গে একদম কন্ট্রাক্ট বেঁচে লেখালেখি করে টাকা আয় করার মাধ্যম তৈরি করে দিব ইনশাল্লাহ।

আর যদি প্রশ্ন করেন লেখালেখি করে টাকা আয় হয় কিভাবে?

উত্তর একটাই আপনি এই লেখা যে পড়ছেন, এই লেখা থেকেও কিন্তু টাকায আয় হচ্ছে। আশা করছি লেখালেখি থেকে টাকা কিভাবে আয় হয় এ সম্পর্কে আপনাকে আর কিছু বলার দরকার হবে না।

ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়

অনেকেই অবাক হচ্ছেন যে ফেসবুক মার্কেটপ্লেস থেকে আবার কিভাবে টাকা আয় হয়? দেখুন বর্তমানে কিন্তু অনেক জনপ্রিয় অনলাইন বেচা কেনার হাট বলেন, বাজার বলেন তা হচ্ছে ফেসবুক মার্কেট প্লেস।

অর্থাৎ একদম ফ্রিতে ফেসবুকের মার্কেটপ্লেস এই ফিচারে আপনি যেকোনো ধরনের জব কাজ আপনি খুঁজে পাবেন যেগুলি মোবাইল ফোন দিয়ে করা সম্ভব। কি বিশ্বাস হচ্ছে না এখনই আপনি আপনার ফেসবুক আইডিতে চলে যান এবং আইডি থেকে মার্কেটপ্লেস বলে একটি সেকশন রয়েছে সেই সেকশনে ক্লিক করুন। সার্চ করুন মাইক্রো জব। এখন খুঁজে পাবেন অসংখ্য অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইল ফোন দিয়ে কমপ্লিট করার মত কাজ। কাজ গুলি কমপ্লিট করুন টাকা আয় করুন ঘরে বসে।

অনলাইনে টিউশন করে মোবাইল দিয়ে টাকায়

অনেকেই আমরা বুঝি টিউশন মানেই বুঝি প্রাইভেট পড়ানো। হ্যাঁ এটাও তার ব্যতিক্রম কিছু না তবে বর্তমান যুগ যেহেতু ডিজিটাল যুগ আপনি চাইলে যদি কোন বিষয়ে কোন সাবজেক্টে আপনি প্রচুর পরিমাণে পারদর্শী হয়ে থাকেন। সেক্ষেত্রে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আপনার ছাত্রছাত্রী স্টুডেন্টদের কে আপনি ক্লাস নিতে পারবেন পড়াতে পারবেন।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন 

এবং বর্তমানে অনেক অনলাইন স্কুল রয়েছে যেগুলি বা অনলাইন কোচিং রয়েছে যেগুলিতে আপনি কিন্তু হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে তাদের সঙ্গে যে কোন সাবজেক্ট নিয়ে টিউশন করাতে পারবেন।এছাড়াও যদি আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আইডিয়া থাকে তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন কোর্স করিও কিন্তু আপনি অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

মোটকথা বর্তমানে মোবাইল ফোন দিয়ে সব ধরনের আ এর কাজে আপনি করতে পারবেন শুধুমাত্র সঠিক গাইডলাইন এবং সঠিক প্ল্যাটফর্মে কাজ করা দরকার।

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করা সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর

মোবাইল দিয়ে অনলাইন থেকে টাকা কি আসলে আয় করা যায়?

হ্যাঁ বর্তমানে আপনি চাইলে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন অনলাইনের বিভিন্ন প্লাটফর্ম কে ব্যবহার করে।

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করতে কেমন বাজেটের মোবাইল লাগে?

সুন্দর একটি প্রশ্ন কারণ আমরা কোন কিছু শুরু করার আগেই সকল বিষয়ে জানা থাকা আমাদের জন্য ভালো। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার জন্য আপনার যেকোনো ধরনের একটি স্মার্ট মোবাইল ফোন হলেই চলবে। আর সবচাইতে বড় কথা ভালো তো শেষ নাই আপনার যদি ভালো দামি কনফিগারেশন হয় সেক্ষেত্রে আরো বেশি সুযোগ সুবিধা পাবেন।

মোবাইল দিয়ে অনলাইন থেকে কত টাকা প্রতি মাসে আয় করা সম্ভব?

মোবাইল দিয়ে প্রতি মাসে আপনি লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। নির্দিষ্ট কোনরকম কোন অ্যামাউন্ট নাই কারণ বিভিন্ন প্লাটফর্ম থেকে বিভিন্ন ধরনের আয় হবে।

মোবাইল দিয়ে অনলাইন প্লাটফর্মে কাজ করার সহজ না কঠিন?

এগুলি প্রশ্নের আসলে কোন ভিত্তি নেই কারণ সব ধরনের কাজই একচুয়ালি কঠিন। কঠিনকে সহজ তৈরি করে নিতে হবে আপনার অভিজ্ঞতা দিয়ে।

মোবাইল দিয়ে আয় করার জন্য কি পরিমান সময় প্রতিদিন অতিবাহিত করা লাগবে?

প্রতিদিন ধারাবাহিকতা ঠিক রেখে আপনাকে এক থেকে দুই ঘন্টা পর্যন্ত অতিবাহিত করতে হবে।

তবে এটার কোন বাধ্যবাধকতা নেই আপনি যত সময় ব্যয় করবেন তত বেশি আয় বেশি করতে পারবেন এটাই স্বাভাবিক।

শেষ কথা – জানিনা পোস্ট থেকে আপনারা কোন উপকৃত হয়েছেন কিনা? তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি আমি যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং করি এবং অনলাইন থেকে মোবাইল কম্পিউটার সব ধরনের ডিভাইস ব্যবহার করে    ঘরে বসে হাজার হাজার টাকা আয় করি। সেই অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, এই পোস্টটিতে সম্পূর্ণ আমার নিজের ব্যক্তি অভিজ্ঞতা গুলিকে ব্যবহার করার চেষ্টা করেছি। হয়তো ভাষা জনিত অনেক ধরনের ভুল-ত্রুটি হতে পারে অবশ্যই বিষয়টিকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।

আর যদি কোথাও কোন বিষয় মিসিং হয়ে থাকে কমেন্টসে জানাবেন আমি আপনাদেরকে সাহায্য করবো ইনশাল্লাহ। আর হ্যাঁ যদি বিন্দু পরিমাণ কোন উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কোর্সের কমেন্টসে সুন্দর একটি কমেন্ট করবেন। এছাড়াও আপনারা যারা অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে আয় করতে চাচ্ছেন বা i সম্পর্কিত বিষয় জানতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই ওয়েবসাইটটি সাবস্ক্রাইব করে রাখবেন এবং ওয়েবসাইটে থাকা অন্যান্য আরো পোস্ট রয়েছে সেই সকল পোস্ট আপনি পড়বেন।

ধন্যবাদ সবাইকে।

আপনার জন্য আরো 

আপনার জন্য-

ক্রেডিট কার্ড কি? ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম ২০২৪

বাংলাদেশে কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড সবচেয়ে ভালো?

ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়মাবলী

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

 

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।