বাংলাদেশের অর্থ ব্যবস্থায় তৈরি পোশাক শিল্প-বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্পের অবদান

বাংলাদেশের অর্থ ব্যবস্থায় তৈরি পোশাক শিল্প-করোনা ও ইউরোপের যুদ্ধের দামামার মধ্যেও গত অর্থবছরে দেশের রপ্তানি আয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে তৈরি পোশাক শিল্প। বিগত ২০২১ থেকে বাইশ অর্থবছরে ৫২ বিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের রপ্তানি পণ্য উৎপাদন করেছে উদ্যোগ দ্বারা রপ্তানি করা বর্ণের মধ্যে ৮২ শতাংশই হচ্ছে তৈরি পোশাক শিল্প। তাই বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাকশিল্পের অবদান অনস্বীকার্য। বাংলাদেশের রপ্তানি আয় সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে দেশের তৈরি পোশাক শিল্প।বাংলাদেশের অর্থ ব্যবস্থায় তৈরি পোশাক শিল্প

বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তৈরি পোশাক শিল্পের অবদান সম্পর্কে। যারা বাংলাদেশের অর্থনীতির তৈরি পোশাক শিল্প কি অবদান রাখছে এই সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তারা অবশ্যই আজকের পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। অবশ্যই আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি পেয়ে যাবেন। চলুন শুরু করি আজকের আলোচনা।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প যাত্রা শুরু করে ৬০ এর দশকে তবে ৭০ এর দশকের শেষের দিকে রপ্তানি মুখী খাত হিসেবে এই শিল্পের উন্নয়ন ঘটতে থাকে। বর্তমানে এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি মুখি শিল্প। ২০২১ থেকে ২০২২ অর্থবছরে শুধুমাত্র তৈরি পোশাক শিল্প থেকে রপ্তানির পরিমাণ ৪২.৬১৩ বিলিয়ন ডলার যা বাংলাদেশের মোট রপ্তানির ৮১.৮১ ভাগ বর্তমানে বৈশ্বিক হিসেবে মোট পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের দখলে ৪.৬% হিস্যা।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের ভবিষ্যৎ

২০৩০ সালের মধ্যে তৈরি পোশাকে রপ্তানি একশ বিলিয়ন বা ১০০০০ কোটি মার্কিন ডলার এ নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে তৈরি পোশাক শিল্পের মালিকদের সংগঠন BGMIA।আর এই সময় পোশাক শ্রমিকদের সংখ্যা নিয়ে গিয়ে দাঁড়াবে 60 লাখে বিদায় ২০২১ থেকে বাইশ অর্থ বছরে ৪০০০ ২৬১ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে তার মানে ১০০০০ কোটি ডলারের লক্ষ্য অর্জনে আগামী ৯ বছরের মতো বাড়তি ৫৭৮৪ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করতে হবে।

ওভেন ফেব্রিক কি ও এর প্রকারভেদ

২০২১ সালে ৫০ বিলিয়ন বা ৫ হাজার কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল বিজিএমআইএ। ২০১৪ সালে এই লক্ষ্য ঘোষণার পর একটি পথনকশাও তৈরি করা হয়েছিল সংগঠনটির। যদিও শেষ পর্যন্ত করোনা সহ নানা কারণে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের আন্তর্জাতিক বাজার সৃষ্টি

বাংলাদেশ ২০২১ থেকে ২২ অর্থবছরে অপ্রচলিত বাজার ৬৩৭ কোটি ডলারের পোশাকরপ্তানি করেছে যা ২০২০ থেকে ২১ অর্থ বছরের তুলনায় ২৫.৪% বেশি।

বাংলাদেশের প্রধান পোশাক রপ্তানির গন্তব্য হিসেবে সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র কানাডা যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর ঐতিহ্যবাহী বাজার হিসেবে পরিচিত। তবে ২০২১ থেকে ২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে যুক্তরাষ্ট্র এবং প্রদান ইউরোপীয় দেশগুলোর বাইরের নতুন বাজারে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারেবাংলাদেশ ২০২১ থেকে ২২ অর্থ বছর অপ্রচলিত বাজারে ৬৩৭ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে যা ২০২০ থেকে ২১ অর্থবছরের তুলনায় ২৫.৪% বেশি ইপিবি তথ্য অনুযায়ী পোশাক পোশাক সামগ্রির মধ্যে বাংলাদেশ ২৮৫ কোটি ডলারের বোনা কাপড় এবং ৪৭৮ কোটি ডলারের নিট ওয়্যার পোশাক রপ্তানি করেছে অপ্রচলিত বাজারে হওয়া রপ্তানি থেকে স্থানীয় পোশাক খাত ৪% নগদ প্রণোদনা ভোগ করে তাছাড়া মোট রপ্তানির ১৪.৯৬ পার্সেন্ট এর গন্তব্য ছিল অপ্রচলিত বাজার হিসেবে চিহ্নিত ১৫ টিরও বেশি দেশে ২০২০ থেকে ২১ অর্থবছরে সেই দেশগুলোতে ৫০৮  কোটি ডলার পোশাক রপ্তানি করা হয়েছে।

ফেবরিক কি কত প্রকার ও কি কি

ইপিবির ভাষ্যমতে অপ্রচিত বাজার গুলোর মধ্যেও বিদায়ী অর্থবছরে জাপানে সবচেয়ে বেশি পোশাক রপ্তানি করা হয়েছে ২০২১ থেকে ২২ অর্থবছরে এশিয়ার দেশটিতে ১০৯ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করা হয়েছে যা ২০২০ থেকে ২১ অর্থ বছরের চেয়ে ১৬.২৮% বেশি।

এছাড়াও বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ৮১ কোটি ২২ লাখ ৪০ হাজার ডলার ভারতে ৭১ কোটি ৫৪ লাখ ১০ হাজার ডলার রাশিয়ায় ৫৮ কোটি ৩৭ লাখ ৮০ হাজার ডলার দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪৩ কোটি ৯৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২৮ কোটি ২৪ লাখ ১০ হাজার ডলার মেক্সিকো ২৭ কোটি ৫১ লাখ ১০ হাজার ডলার এবং চীনে ২২ কোটি ২৩ লাখ ৩০ হাজার ডলারের পোশাক রপ্তানি করা হয়।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের প্রবৃদ্ধি

পোশাক শিল্পের অভ্যন্তরীণ ব্যক্তিদের ভাষ্যমতে যুদ্ধ মুদ্রাস্ফীতি এবং সরবরাহ শৃঙ্খলে বিঘ্নিত বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও বাংলাদেশ পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে সঠিক পথে রয়েছে পাশাপাশি সরকার এবং পোশাক প্রস্তুতকারকদের বিভিন্ন উদ্যোগ এবং উদ্যোক্তারা নতুন বাজার অন্বেষণের কারণে নতুন ও প্রচলিত বাজার থেকে বাংলাদেশের রপ্তানি দ্রুত বাড়ছে।

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারস এন্ড এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমআইএ) এর সভাপতি ফারুক হাসান ঢাকা ট্রিবিউনকে বলেন যে “এশিয়ার বাজারকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মত গড়ে তুলাই আমাদের পরিকল্পনা ইতোমধ্যেই জাপান ভারত ও করিয়ায় আমাদের রপ্তানি ধীরে ধীরে বাড়ছে”।

তিনি আরো জানান যুদ্ধের কারণে রাশিয়ায় রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব হয়নি তবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বাজারও তাদের অগ্রাধিকারের মধ্যে রয়েছে।

সরকারের সঙ্গে মিলে পোশাক প্রস্তুতকারকদের বৈশ্বিক এক্সপর্টে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করেছে বিজিএমইএ। যা নতুন এবং প্রচলিত বাজারে রপ্তানি বাড়াতে অনেক অবদান রাখছে সেই সঙ্গে পোশাক খাতে নিরাপত্তার উন্নতির কারণে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ও বাড়ছে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ এর (সিপিডি) বিশিষ্ট ফেলু অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, “পূর্ব এশিয়া ও ভারতীয় বাজারে রপ্তানির এই প্রবণতা বজায় রাখতে বাংলাদেশের উচিত বাজারের বৈচিত্রের দিকে নজর দেওয়া”।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন 

তিনি আরো জানান উৎপাদনশীলতা দক্ষতা চালিত প্রতিযোগিতা অগ্রাধিকার মূলক বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর এবং রপ্তানি বৈচিত্র্যের উপরেও কর্তৃপক্ষের জোর দেওয়া উচিত।

ইপিবি তথ্য অনুযায়ী ২০২১ থেকে ২২ অর্থবছরে দেশের রপ্তানি ইতিহাসের প্রথমবারের মতো ৫০০০ হাজার কোটি ডলার আয়ের মায়ের ফলক পেরিয়েছে বিদায় অর্থবছরের রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশ ৫২০৮ কোটি টাকা আয় করেছে যা আগের বছরের তুলনায় (৩৮৭৫) কোটি টাকা চেয়ে ৩৪.৩৮%বেশি।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের রপ্তানি আয়

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প রপ্তানি আয়ের অন্যতম বড় উৎস ছিল। বিদায়ী অর্থবছরে এই খাতের রপ্তানি ছিল ৪২৬০ কোটি টাকা। যা আগের বছরের (৩১৪৫) চেয়ে ৩৫.৪৭% বেশি।আর পোশাক পণ্যের মধ্যেও ২৩২০ কোটি টাকা নীট ওয়ার রপ্তানি হয়েছে যা আগের বছরের তুলনায় ৩৬.৮৮ % বেশি। অন্যদিকে বোনা কাপড় রপ্তানি হয়েছে ১৯৪০ কোটি টাকা যা আগের বছরের তুলনায় ৩৩.৮২% বেশি।

বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের মজুরি

বাংলাদেশের বর্তমান পোশাক খাতে ৩২ লাখ শ্রমিক কর্মরত তাদের মাসিক ন্যূনতম মজুরি ৭৫.৫ ডলার বা ৮ হাজার টাকা।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বের দ্বিতীয় রপ্তানি আয়ের ৮২%টি আসে এই খাত থেকে। সংকটের মধ্য গত ডিসেম্বরে রপ্তানি আয়োজন রেকর্ড রয়েছে তার অবদান এই পোশাক খাতের।

কিন্তু পোশাক খাতের প্রাণ শ্রমিকরা। এদের মজুরি কেমন?

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ লেভার স্টাডিজ এর (বিলস)এক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের মজুরি সর্বনিম্ন এমনকি ভারতের চেয়েও অনেক কম ভারতে পোশাক শ্রমিকদের সর্বনিম্ন মজুরি বাংলাদেশি মুদ্রায় ১২১৬০ টাকা আর বাংলাদেশের ৮ হাজার টাকা।

বিলস মরলো স্মৃতি সহ সার্বিক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে নতুন মজুরি প্রস্তাব করেছে। তারা দেখিয়েছে ঢাকায় চার জনের একটি শ্রমিক পরিবারের মাসিক খাবার বাবদ খরচ হয় ১৪ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা। এর পরিপ্রেক্ষিতে শ্রমিকের বর্তমান মজুরি তাদের ব্যয়ের তুলনায় অনেক কম। যার কারণে শ্রমিকের মজুরি বাড়ানোর দাবি করা হয়েছে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে কত লাখ শ্রমিক কর্মরত?

উত্তর: বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে ৩২ লাখ শ্রমিক কর্মরত রয়েছেন।

প্রশ্ন: তৈরি পোশাক খ্যাত বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ে কি অবদান রাখছে?

উত্তর: বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮২% আসে এই  তৈরি পোশাক খার থেকে।

প্রশ্ন: ২০২১-২২ অর্থবছরে অপ্রচলিত বাজারে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প কত টাকা পোশাক রপ্তানি করেছে?

উত্তর:বাংলাদেশ ২০২১ ২২ অর্থবছরে অপ্রচলিত বাজারে ৬৩৭ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে যা ২০২০ থেকে ২১ অর্থবছরের তুলনায় ২৫.৪% বেশি।

শেষ কথা-

বন্ধুরা আজকে আমরা আলোচনা করলাম বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তৈরি পোশাকশিল্পের অবদান নিয়ে। যারা আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়েছেন আশা করি বিষয়বস্তু সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়েছেন।

এরপরও যদি কারো কথা বুঝতে অসুবিধা হয় তবে আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব আপনাদের উত্তর দেয়ার। এছাড়া নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে নতুন নতুন কনটেন্ট পেতে ভিজিট করবেন। সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

পোস্ট ট্যাগ-

বাংলাদেশের অর্থ ব্যবস্থায় তৈরি পোশাক শিল্প,বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্পের অবদান,তৈরি পোশাক শিল্পে বাংলাদেশের অবস্থান,জিডিপিতে পোশাক শিল্পের অবদান ২০২১,পোশাক রপ্তানিতে শীর্ষ ১০ দেশ,পোশাক শিল্প প্রথম কোন দেশ,তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অবস্থান ২০২২,বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্পের গুরুত্ব,বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের বর্তমান অবস্থা ২০২১,বাংলাদেশে গার্মেন্টস সংখ্যা।

আরো তথ্য-

টেক্সটাইল উইভিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

গার্মেন্টস কোয়ালিটি পলিসি বা নীতিমালা

ফিনিশিং কোয়ালিটির কাজ

গার্মেন্টস বা যে কোন চাকরিতে প্রমোশনাল লেটার বা পদোন্নতির আবেদন পত্র

বাংলাদেশের কয়েকটি শীর্ষ স্থানীয় গার্মেন্টস কোম্পানির নাম

গার্মেন্টস কি কত প্রকার ও কি কি

কোন সেলাই মেশিনের কেমন দাম

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এএখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে :এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন।
SS IT BARI-সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুন :< strong>এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে সাথেই থকুন : এখানে ক্লিক করুন।