গ্যাস্ট্রিকের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ এবং চিকিৎসা-Health Bangla Tips

গ্যাস্ট্রিকের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ গ্যাস্ট্রিক এমন একটি রোগ যার স্থায়ী কোন সমাধান দেওয়া কষ্টকর। বিভিন্ন সময় অনেকেই বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা নিয়ে থাকেন এই গ্যাস্ট্রিক নিরাময় করার জন্য কিন্তু কোন চিকিৎসাই কাজে দেয় না। যাদের ক্ষেত্রে এমনটা হয় তাদের জন্য পরামর্শ থাকবে গ্যাস্ট্রিকে আপনি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিতে পারেন।

হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে চিকিৎসা করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার স্থায়ী সমাধান পাওয়া যায়। আর তাই আজকের আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব গ্যাস্ট্রিকের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে। আশা করছি আমাদের আজকের আলোচনায় গ্যাস্ট্রিকের সমাধান পেতে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সম্পর্কে আপনারা  জানতে পারবেন।গ্যাস্ট্রিকের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

গ্যাস্ট্রিক নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক

গ্যাস্ট্রিক রোগের বাংলা শব্দ হচ্ছে পাকশয় সম্বন্ধীয় বা হজম প্রক্রিয়ার বিভিন্ন অসুবিধা। গ্যাস্ট্রিক রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি দুইটি। একটি হলো এলোপ্যাথিক, একটি হলো হোমিওপ্যাথিক। এলোপ্যাথিক পদ্ধতিতে ও গ্যাস্ট্রিকের বহু চিকিৎসা সমাধান রয়েছে। হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে ও গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ এবং বর্ণনা অনুযায়ী চিকিৎসা বা ওষুধ রয়েছে।

গ্যাস্ট্রিক আলসার হলে কি ধরনের খাবার খেতে হবে?

তবে এলোপ্যাথিক পদ্ধতির তুলনায় হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে ধৈর্য সহকারে দীর্ঘ সময় ধরে ওষুধ খেলে স্থায়ী ফলাফল পাওয়া যাবে। অল্প দিন ওষুধ খাওয়ার পর আরাম পেলে কোন ভাবেই ওষুধ বাদ দিয়ে দেওয়া যাবে না তাহলে আপনি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ভালো ফলাফল পাবেন না। বিশ্বাস নিয়ে ওষুধ কোর্স সম্পূর্ণ করে দেখবেন আপনি স্থায়ী সমাধান পেয়েছেন।

গ্যাস্ট্রিকের হোমিওপ্যাথি ঔষধ

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন রয়েছে। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় গ্যাস্টিকের লক্ষণ অনুযায়ী ঔষধ দেওয়া হয়। যেমন:

ক্যাল কার্ব

যাদের কোন খাবারই হজম হতে চায় না। তলপেটে যাদের অস্বস্তি অনুভব হয় তাদের জন্য এই ওষুধটি। এটি খেলে উক্ত সমস্যাগুলোর সমাধান মিলবে। তবে অবশ্যই তা একজন হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।

আর্জেন্টাম নিট

যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় পেট ভার হয়ে থাকে এবং মিষ্টি খাবার খাওয়ার খুব ইচ্ছা হয়। অথচ বুকে অস্বস্তি লাগে। তাদেরকে এই ওষুধটি খেতে হবে। এই ওষুধটি কখনোই খাবার আধা ঘন্টা আগে কিংবা পরে খাবেন না।

লাইকোপোডিয়াম

যাদের পেট ফাঁপা হয়ে থাকে কিংবা ফুলে থাকে। বারবার ঢেকুর উঠে অস্বস্তি অনুভব হয় তাদের ক্ষেত্রে এই ওষুধটি খাওয়া জরুরী।ওষুধের নিয়ম-কানুন অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে খেতে হবে।

ন্যাট ফোস

বারবার বমি হয় মারাত্মক গ্যাসের সমস্যা এমনকি জিফ পর্যন্ত হলুদ হয়ে যায়। খাবার যাদের খেতে ইচ্ছা করে না তাদের ক্ষেত্রে এই ওষুধটি খুবই কাজে দেয়।

কার্বো ভেজ

খাবার সহজে হজম হয় না পেট ফুলে থাকে বুকে ব্যথা করে তাদেরকে কার বউ ভেজ নামক হোমিও ঔষধটি দেওয়া হয়। এই ওষুধটি অবশ্যই নিয়ম মেনে খেতে হবে। আর নিয়ম জানতে একজন বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

চায়না

হজম না হওয়ার কারণে মাঝে মাঝে বমি হয় তলপেটে ব্যথা করে এমনকি কোন সময় পেটে হাত দিলে ব্যথা লাগে এই লক্ষণ গুলি যেসব গ্যাসের রোগীদের ক্ষেত্রে রয়েছে তাদের জন্য এই ওষুধটি খুবই উপকারী।

ফসফরাস

গ্যাস্ট্রিকের অত্যাধিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেক সময় ঠান্ডা খেতে ইচ্ছা করে কারণ পেট অত্যধিক গরম হয়ে যায় গ্যাস থেকে। মাঝে মাঝে বমিও হয়। তাহলে আপনি অবশ্যই এই ওষুধটি খেয়ে দেখবেন।

ন্যাক্স ভোমিকা

যাদের অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার এবং মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণের কারণে গ্যাসের সমস্যা হয় তাদের‌ জন্য ন্যাক্স ভোমিকা ওষুধটি খুবই উপকারী।

হাইড্রাস্টিস ক্যান

পেটে ক্ষুধা আছে কিন্তু মুখে খাবার রুচি নেই, জন্ডিস তিক্ত স্বাদ শাকসবজি খেতে পারেনা কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে এমন রোগীদের জন্য এই ওষুধটি উপযোগী।

ফেরাম মেট

যাদের খাবার খাওয়ার পরপরই বুকে জ্বালা করে বমি হয় তাদের জন্য এই ওষুধটি খুব কার্যকরী।

কলোসিহ্ন

পেটে ব্যথা পেটে চাপ দিলে ব্যথা, অনেক সময় মেজাজ রাগ হয়ে যায়, বমি, পেট ব্যথা মাসিক বন্ধ এই সমস্যাগুলো যাদের রয়েছে তাদেরকে এই ওষুধটি দেওয়া হয়।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

শুধুমাত্র ওষুধ কিনে খেলেই চলবে না বরং একজন হোমিওপ্যাথিক ভালো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করতে হবে। একজন বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক কি আপনাকে ওষুধের নিয়ম কারণ সেবন বিধি বলে দিতে পারেন।

গ্যাস্ট্রিকের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা

গ্যাস্ট্রিকের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ গুলোর নাম আমি উপরে উল্লেখ করে দিয়েছি। আপনি আপনার পরিচিত

গ্যাস্ট্রিকের জন্য সবচেয়ে ভালো সিরাপ কোনটি

গ্যাস্ট্রিকের সিরাপ

গ্যাস্ট্রিক এমন একটি রোগ যেটি খুব সহজেই দেহে তৈরি হয়ে জটিল আকার ধারণ করতে পারে। বর্তমানে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ পাওয়া যাবে না। সকলেরই কমবেশি গ্যাস রয়েছে। আর এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান সকলেই জানতে চায়। অনেকেই অনেক ধরনের ঔষধ কিংবা ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করেও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান পায় না। তারা এমন একটি সমাধান খোঁজে যেটি করার ফলে এই গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। তাই আজকে আর্টিকেলটি আমি নিয়ে এসেছি গ্যাস্ট্রিক নিরাময়ে কোন সিরাপটি খেলে আপনার গ্যাস কমবে এই বিষয়টি সম্পর্কে। যাদের বিভিন্ন ট্যাবলেট বা প্রাকৃতিক উপায়ে গ্যাস কমছে না তারা গ্যাসের সিরাপ খেয়ে দেখতে পারেন আশা করছি আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান পাবেন। চলুন দেখে নেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য কোন সিরাপটি ভালো।

গ্যাস্ট্রিক কি

গ্যাস্ট্রিক পরিপাকতন্ত্রের একটি জটিলতা জনিত রোগ। আমাদের দেহে পরিপাকতন্ত্রের কাজ হচ্ছে আমাদের গ্রহণকৃত খাবার বিভিন্ন ধরনের খাদ্য রসের মাধ্যমে ভেঙে হজম করানো। যদি পরিপাকতন্ত্র এই সমস্ত খাদ্য হজমের কাজ একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্য সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করতে না পারে তখনই গ্যাস্ট্রিকের সৃষ্টি হয়। যকৃতের দীর্ঘদিন প্রদাহ থেকে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সূত্রপাত ঘটে। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্রই তার নির্মূল করার জন্য প্রাকৃতিক খাবার কিংবা ওষুধ সেবন করা উচিত।গ্যাস্ট্রিকের মাত্রা যদি প্রকোট‌‌ আকার ধারণ করে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করতে হবে। গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের মতো সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে সময় মতো চিকিৎসা না করা হলে।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য কোন সিরাপ ভালো

বর্তমানে গ্যাস্ট্রিকের রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে যার কারণে অনেক কোম্পানি গ্যাস্ট্রিকের বিভিন্ন ধরনের ঔষধ তৈরি করছে। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ট্যাবলেট এবং সিরাপ দুই ধরনের ঔষধি বিভিন্ন কোম্পানি তৈরি করে। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় অনেক ধরনের ট্যাবলেট খাওয়ার পরেও গ্যাস্ট্রিক কমে না। তবে অনেক সময় ট্যাবলেট খাওয়ার পর গ্যাস্ট্রিক না কমলেও গ্যাস্ট্রিকের সিরাপ খাওয়ার পর গ্যাস্ট্রিক কমে যায়। বাজারে এমন কিছু গ্যাস্ট্রিকের কার্যকারী শিরা রয়েছে যেগুলো খেলে গ্যাস কমবে। যেমন:

আরলজাইম সিরাপ

যাদের পাকস্থলীতে আলসার অতিরিক্ত গ্যাস বদহজম এই সমস্যাগুলো রয়েছে এছাড়াও যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সাথে লড়াই করে তাদের জন্য এই সিরাপটি খুব উপকারী।

অ্যানটানিল প্লাস

এই সিরাপটি গ্যাস্ট্রিকের জন্য অন্যতম কার্যকারী একটি সিরাপ। যাদের অতিরিক্ত গ্যাস, ক্ষুধা মন্দা, বদ হজম, বমি বমি ভাব, পেট ফাঁপা, পেট ফুলা এবং অল্প খেলেই পেট ভরে যাওয়া এই সমস্যাগুলো নিয়ে ভোগে তারা এই সিরাপটি খেলে সমস্যাগুলো থেকে পরিত্রাণ পাবে।

কারমিনা সিরাপ

কারমিনা সিরাপ খেলে পেটের নয়টি সমস্যা দূর হবে। অম্বল, বায়োজনিত পেট ব্যথা, পাকস্থলী লিভারের দুর্বলতা, কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্ষুধামন্দা এই সমস্যাগুলো থেকে কারমিনা সিরাপ আরাম দেবে।

এন্টাসিড প্লাস সিরাপ

ঢেকুর ওঠা, বুক জ্বালাপোড়া, পেট জ্বালাপোড়া, আলসার, বদহজম এই সমস্যা গুলো যাদের হয় তারা অ্যান্টাসিড প্লাস নামে এই সিরাপটি খাবেন। অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়ম মেনে খেতে হবে।

গ্যাভিসল

অনেকেই প্রশ্ন করেন গর্ভবতী মায়েদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে কোন সিরাপ দেওয়া যাবে। গর্ভবতী মা সহ সকলেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য এই সিরাপটি খেতে পারে। আপনি জেনে খুশি হবেন যে এটি একটি চিনি মুক্ত সিরাপ। এটি বদহজম ঢেকুর উঠা বুক জ্বালাপোড়া পেট ফাঁপা পেট ব্যথা সকল গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান দিবে। তাই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এটি খেতে হবে।

গ্যাসট্রোকন ডি সিরাপ

যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অতি জটিল। অর্থাৎ যারা অতিরিক্ত গ্যাসে ভুগছেন এছাড়াও ঢেকুর তোলা বমি আসা অম্বল বেড়ে যাওয়া পেট ফুলে থাকা ইত্যাদি সকল সমস্যার জন্য এই সিরাপটি আপনি খেতে পারেন। অবশ্যই তা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে।

ফেমোট্যাক সিরাপ

ফেমোট্যিক সিরাপটি বাচ্চাদের গ্যাসের জন্য খাওয়ানো হয়। বাচ্চাদের গ্যাসের জন্য এটি খুব ভাল সেরা। এক থেকে ১৬ বছর বয়স্ক যে কোন ব্যক্তি এই সিরাপ খেতে পারেন। যেসব বাচ্চার বদহজম এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য এই সিরাপটি খুবই কার্যকারী।

হারবিসল সিরাপ

বাচ্চার পেটে গ্যাস এবং বদহজম একটি বড় ধরনের সমস্যা। এই কারণে বাচ্চা অনেক সময় কান্নাকাটি করে শরীরে অনেক বেশি ঘাটতি যায়।  এই হারবিসল সিরাপটি এসব সমস্যা সমাধান করতে পারে।একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এই সিরাপটি আপনি আপনার শিশুকে খাওয়াতে পারেন গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে।

উল্লেখিত সিরাপ গুলো আপনি তখনই খাওয়াতে পারেন যখন আপনাকে একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসক নিয়ম-কানুন অনুযায়ী ওষুধটি খেতে বলবেন। ওষুধ কখনোই নিজের মতো করে নিজের নিয়মে খাওয়া উচিত নয় তার শরীরের উন্নতির চেয়ে অবনতি ডেকে আনে। তাই অবশ্যই ওষুধগুলো খেতে হলে আপনি একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।

গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেটের নাম

বাজারে এখন বিভিন্ন কোম্পানির গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ পাওয়া যায়।বাজারের এইসব কোম্পানির ঔষধ গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কোম্পানির ঔষধের নাম হলো:

*রেনিটেডিন।

*সার্জেল।

*রোলাক।

*সেকলো।

*রাবি প্লাজল

*ইসুমি প্লাজল

*প্যানটোনিক্স।

*নিউ ট্রাক।

*ওর ট্রাক।

*লোসেক্টিল।

*ম্যাক্সপ্রো।

*এক্সিজিয়াম।

*ওসেপ্লাজল।

*ইসুলুক।

*এন্টাসিড ইত্যাদি।

গ্যাস্ট্রিকে কোন ট্যাবলেট খাওয়া ভালো

বাজারের বিভিন্ন ধরনের গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ কোম্পানিদের সকল ঔষধি গ্যাস্ট্রিকের জন্য উপকারী। তবে আসলে চিকিৎসকরা ভালো বলতে পারবেন গ্যাস্ট্রিকের জন্য কোন ওষুধটি আপনার খাওয়া উচিত। তবে সাধারণত বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে যে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ গুলো সেগুলো হচ্ছে-

*সার্জেল ২০ এমজি।

*সেক্লু ২০ এমজি।

*এন্টাসিড।

*ম্যাক্সপ্রো।

*ওমেপ্রাজল।

*ফিনিক্স ২০ এমজি।

*ওপি ২০ এমজি।

*লোসেক্টিল।

*টার্গেট ২০ এমজি।

 

সচরাচর জিজ্ঞাসা

গ্যাস্ট্রিকের সিরাপ কোনটি ভালো?

গ্যাস্ট্রিকের সিরাপ আসলে কোনটি ভালো সেটা একজন রেজিস্টার চিকিৎসা কি বলতে পারবেন। তবে সব গ্যাস্ট্রিকের সিরাপই গ্যাস্টিকের সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়।

বাচ্চাদের পেটে গ্যাস বদ হজমের সিরাপ কোনটি?

হারবিসল, ফেমোট্যাক এই দুইটি সেরা বাচ্চাদের গ্যাস্ট্রিক এবং বদহজমের জন্য কাজ করে।

পাকস্থলীর আলসার নিরাময় করে কোন সিরাপ?

আরলজাইম নামক সিরাপটি পাকস্থলীর আলসার গ্যাস এবং অন্যান্য অনুরূপ সমস্যা গুলোর সমাধান দেয়। বদহজম, পেটের আলসার, কুষ্ঠ কাঠিন্য দূর করে এই সিরাপ।

আমাদের শেষ কথা

গ্যাস্ট্রিক বাড়ে এমন কাজগুলো সবসময় এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন। ওষুধ খেয়ে গ্যাস্ট্রিক কমানো কখনোই একটি ভালো সমাধান হতে পারে না। মনে রাখবেন গ্যাস্ট্রিক প্রতিরোধ করাই উত্তম।ওষুধের মধ্যে অনেক রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে যেগুলো শরীরের ক্ষতি সাধন করে। তাই বাইরের খাবার অতিরিক্ত তেল মসলাদার খাবার এবং গ্যাস বাড়ে এমন কোন খাবার না খেয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খান সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হন।

পোস্ট ট্যাগ-

এলার্জির হোমিও ঔষধের নাম,গ্যাসের ঔষধের নাম,হজমের হোমিও ঔষধ,দীর্ঘ সময় সহবাস করার হোমিও ঔষধের নাম,কোষ্ঠকাঠিন্য এর হোমিও ঔষধ,পাতলা পায়খানার হোমিওপ্যাথি ওষুধ,হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও কাজ,হোমিওপ্যাথি ওষুধ বেশি খেলে কি হয়

আপনার জন্য আরো 

আপনার জন্য-

গ্যাস্ট্রিক দূর করতে মেথি খাওয়ার নিয়ম

অ্যাজমা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা 

থাইরয়েড রোগ থেকে মুক্তি পেতে করণীয়

চর্মরোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার কার্যকারী চিকিৎসা

যক্ষা বা টিবি রোগের লক্ষণ

ক্যান্সার রোগের যেসব লক্ষণ এড়িয়ে যাবেন না

শ্বেতী রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিন

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

 

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।