হার্নিয়া রোগের জটিলতা এবং চিকিৎসা (গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য কথা)

হার্নিয়া রোগের জটিলতা এবং চিকিৎসা –হার্নিয়া একটি মারাত্মক জটিল রোগ। যদি আপনার কোন কুঁচকিতে ব্যথা অনুভব হয় কিংবা ফোলা দেখতে পান তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন। কারণ এটি হার্নিয়ার লক্ষণ। এই ফোলা ভাবটি তখনই বেশি দেখা যাবে যখন আপনি দাঁড়াবেন। বর্তমানে হার্নিয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অনেক। পুরুষদের সাধারণত এই রোগটি হয়ে থাকে। তবে এই রোগ নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে যথাসময়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। কোনভাবেই হার্নিয়া রোগকে অবহেলা করা উচিত নয়।হার্নিয়া রোগের জটিলতা এবং চিকিৎসা

হার্নিয়া রোগের জটিলতা এবং চিকিৎসা সম্পর্কে জানার আগ্রহ অনেকেরই রয়েছে। এই রোগ সম্পর্কে অনেকেই বিভিন্ন ওয়েবসাইট কিংবা গুগল সার্চ করে থাকেন। আমাদের আজকের আর্টিকেলে এই রোগের জটিলতা এবং চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। এই রোগের বিভিন্ন বিষয় আজকের আর্টিকেলে আমি তুলে ধরার চেষ্টা করব। আশা করছি আপনারা শেষ পর্যন্ত পড়বেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন।

হার্নিয়া রোগ কি

হার্নিয়া একটি অতি কমন রোগ। জন্ম থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়েস পর্যন্ত যে কারো এই রোগ হতে পারে। আসলে হার্নিয়া একটি সার্জিক্যাল রোগ অর্থাৎ অপারেশন ছাড়া এই রোগ ভালো হবার নয়। সাধারণত হার্নিয়া হলো পেটের মধ্যস্থ খাদ্যনালী বা অন্য কোন যে কোন অঙ্গ পেটের দুর্বল স্থান দিয়ে বাহিরে চলে আসাকে বোঝায়। বর্তমানে বাংলাদেশে এই রোগে আক্রান্ত সংখ্যা অনেক। তবে হার্নিয়া রোগ নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

হার্নিয়া রোগের জটিলতা

অপারেশনের মাধ্যমে হার্নিয়া রোগ ঠিক না করলে ক্রমে হার্নিয়া বড় হতে থাকে। বড় হার্নিয়া চারপাশের টিস্যুর উপর চাপ প্রয়োগ করে। পুরুষের ক্ষেত্রে হার্নিয়ার সবচেয়ে মারাত্মক জটিলতা হলো যখন অন্ত্রের অংশ পেটের দেয়ালের দুর্বল জায়গায় আটকে যায়। এই সময়ে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব হয় বমি বমি ভাব ও বমি হয় এবং পায়খানা বন্ধ হয়ে যায় কিংবা বায়ু চলাচল করতে পারে না।

অ্যাজমা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা 

এই ক্ষেত্রে অন্তরের আটকে পড়া অংশে রক্ত চলাচল কমে যায়। এই অবস্থাকে বলে ট্রাংগুলেশন যার কারণে আক্রান্ত অন্ত্রের মৃত্যু ঘটতে পারে। স্ট্রাংগুলেটেট হার্নিয়ার একটি জীবন মরণ সমস্যা। এক্ষেত্রে জরুরি অপারেশনের প্রয়োজন হয়।

হার্নিয়া রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ

কিছু ইঙ্গুইনাল হারনিয়া কোন উপসর্গ তৈরি করে না এবং আপনিও কিছু জানেন না যে পর্যন্ত না আপনার চিকিৎসক রুটিন পরীক্ষার সময় এটা আবিষ্কার করেন।যাইহোক সচরাচর আপনি এটা দেখতে পারেন ও অনুভব করতে পারেন। সাধারণত আপনি দাঁড়ালে ফুল স্পষ্ট হয়। বিশেষ করে কাশি দিলে কিংবা পেটে চাপ পড়লে পুচকির ওপর টা গোলাকার টেনিস বল এর মত ফুলে ওঠে। শুয়ে পড়লে ফোলাটা আপনা আপনি কিংবা সামান্য চাপ প্রয়োগে মিলে যায়। ইনগুইনাল হারনিয়ার কিছু সাধারণ উপসর্গ:

*কুঁচকিতে ব্যথা বা অস্বস্তি হওয়া। বিশেষ করে ঝুঁকে কাজ করলে কাশি দিয়ে কিংবা ভারী কিছু তুললে।

*কুচকিতে ভারী বা টানা বোধ করা।

*মাঝেমধ্যে ফোলা অন্ড থলিতে নেমে আসে। অন্ডকোষের চারপাশে অন্ডথলি ব্যথা করে ও ফুলে ওঠে।

শিশুদের ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো

প্রতি ১০০ শিশুর মধ্যে প্রায় পাঁচ জনের ইনগুইনাল হারনিয়া থাকে। জন্মের সময় পেটের দেয়াল দুর্বল থাকার কারণে নবজাতক শিশুদের ইনগুনাল হারনিয়া হয়। কখনো কখনো হার্নিয়ার দৃশ্যমান হয় শুধু নবজাতক কাঁদলে কাশি দিলে কিংবা মলত্যাগের সময় কোৎ দিলে।

বয়স্ক শিশুদের হার্নিয়া চোখে পড়ে যখন তারা কাশি দেয় অথবা মন থেকে সময় চাপ দেয় অথবা দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকে শিশুদের হারনিয়া হলে দুই বছর বয়সের মধ্যে জটিলতা হওয়ার ঝুঁকি খুব বেশি থাকে। কারণ শিশুরা বিভিন্ন কারণে প্রায় কাঁদে। যার ফলে হার নিয়ে আটকে যাওয়ার ঝুঁকি বারবার ঘটে তাই অভিজ্ঞ স্যার জনের দ্বারা দ্রুত অপারেশন করানোই সবচেয়ে নিরাপদ।

হার্নিয়া রোগের কারণ

কিছু ইনগুইনাল হারনিয়ার কোন স্পষ্ট কারণ থাকে না। তবে পেটের মধ্যে চাপ বৃদ্ধিকারী কারণ গুলোই প্রধানত হার্নিয়া সৃষ্টি করে থাকে। একই সাথে তলপেটের মাংসপেশি দুর্বলতাও অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।পুরুষদের ক্ষেত্রে সাধারণত ইনগুইনাল ক্যানেল এ দুর্বল স্থানটি থাকে। ইনগুইনাল ক্যানেল হলো কুচকির কাছের অংশে একাধিক মাংসপেশীর মধ্য তীর্যক একটি নালি পথ।

মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় সুরঙ্গের মতো এই নালীপথ বেয়ে অন্ডকোষ দল পেটের ভেতর থেকে অন্ধ থলিতে নেমে আসে। সুতরাং জন্মগতভাবে এটি একটি দুর্বল স্থান এই স্থানে শুক্র-বাহিনী থাকে যা অন্য থলিতে প্রবেশ করে।পিট বা এন্ড্রু ম্যান ওয়ালের দুর্বলতায় হার্নিয়ার একমাত্র কারণ। এই দুর্বলতা বিভিন্ন কারণে হতে পারে যেমন;

১) জন্মগত।

২) অপারেশন আঘাত এবং ইনফেকশন ইত্যাদি।

৩) ইমারজেন্সি অপারেশন করলে ইন সিসনাল হার্নিয়া হতে পারে। এমনকি অপারেশনের জায়গা পেকে গেলে এটি বেশি হয়।

৪) অদক্ষ সার্জন দ্বারা অপারেশন করলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

হার্নিয়া রোগ নির্ণয়

সাধারণত শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে ইনগুইনাল হার্নিয়ার নির্ণয় করা হয়। আপনার চিকিৎসক আপনাকে আপনার উপসর্গগুলো জানতে চাইবেন তারপর কুচকি এলাকার ফোলাটা পরীক্ষা করে দেখবেন। যেহেতু কাশি দিলে হার্নিয়া অধিক স্পষ্ট দেখা যায়। তাই কাশি দেওয়াটাও আপনার পরীক্ষার একটা অংশ হতে পারে।

হার্নিয়া রোগের চিকিৎসা

অপারেশন হচ্ছে হার্নিয়া রোগের একমাত্র চিকিৎসা। ছোট এবং প্রাথমিক পর্যায়ে অপারেশন করানোর উত্তম। কারণ এতে খরচ কম হয়। যে কেইস হিসাবে চিকিৎসা করা যায় মিস লাগানো ছাড়া করা যায় এবং জীবনের ঝুঁকি কম হয়।অপারেশন না করলে বিভিন্ন ধরনের অসুবিধা হতে পারে ধীরে ধীরে হার্নিয়ার আকার বড় হতে পারে, চিকিৎসা করা কঠিন হতে পারে ও ব্যয় সাধ্য হতে পারে। বড় হারনিয়ার ক্ষেত্রে মেস লাগানোর প্রয়োজন হবে অবসট্রাকটেড হার্নিয়া হলে ইমার্জেন্সি অপারেশন লাগবে এবং মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়বে।

হার্নিয়া রোগ প্রতিরোধ করার উপায়

যদি আপনার জন্মগত ত্রুটি থাকে যার কারণে ইনগুনাল হার্নিয়া হতে পারে সেটা আপনি প্রতিরোধ করতে পারবেন না। তবে নিচের পরামর্শ গুলো মেনে চললে পেটের মাংসপেশিও টিস্যু বা কলার টান কমাতে পারবেন:

*স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন। যদি আপনার স্বাভাবিক ওজনের চেয়ে বেশি থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ মত ব্যায়াম ও খাদ্য গ্রহণ করুন।

হার্টের রোগীর খাবার তালিকা সম্পর্কে জেনে নিন (গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য টিপস)

*উচ্চ আশ কোষ্ঠকাঠিন্য ও টানটান অবস্থা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

*ভারী বস্তু উত্তোলনের সতর্ক থাকুন। যদি একান্তই উত্তোলন করতে হয় তাহলে সর্বদা হাটু ভাঁজ করে শুরু করবেন। কখনো কোমর বাকাবাবেন না।

*ধূমপান বন্ধ করুন। ধূমপান আপনার মারাত্মক রোগ যেমন ক্যান্সার এমফাইসিমা ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এছাড়া ধূমপান সচরাচর দীর্ঘস্থায়ী কাশির সৃষ্টি করে যা ইনগুইনাল হার্নিয়া সৃষ্টি করতে উৎসাহ যোগায়

হার্নিয়া কি মেয়েদেরও হতে পারে

হার্নিয়া যে শুধু ছেলেদের হয় এই ধারণাটি কিন্তু সত্য নয়। মেয়েদেরও হার্নিয়া হতে পারে।শরীরের ভেতরে কোন অঙ্গ বা তার অংশবিশেষ যদি আবরণকারী পর্দা ভেদ করে বাইরে বের হয়ে আসে তবে হার্নিয়া দেখা দেয়। যে কোন স্বাস্থ্য সমস্যা যা পেটের অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধি করে তার ফলেই হার্নিয়া হয় দীর্ঘদিনের কাশি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রস্রাব ত্যাগে বাধাগ্রস্থ তা পেটের কোন ক্যান্সার ইত্যাদি হারনিয়ার কারণ। অতিরিক্ত মেদ সন্তান ধারণ ইত্যাদির কারণেও পেটের মাংসপেশিতে টান পড়ে যায় যা হারনিয়ার কারণ হতে পারে।

হার্নিয়া আসলে একটা থলির মতো যার ভেতরে অন্য কোন অঙ্গ বা তার অংশবিশেষ থাকে থলির আবার আবরণকারী পর্দাও থাকে অন্ত্রনালী ওমেন্টাম‌ বা অন্ত্রণালীর আবরণ মূত্রথলি ডিম্বাশয় ডিম্বা নালী ইত্যাদি অঙ্গ হার্নিয়ার থলিতে থাকতে পারে। হার্নিয়ার নানা রকমের হয় শরীরের নানা স্থানে হতে পারে প্রধানত তলপেটে হলেও কুচকির কাছে পেটের উপরের অংশে নাভির চারপাশে হার্নিয়া দেখা দেয়। অস্ত্র পাচারের পর অনেক সময় হার্নিয়া দেখা দেয়।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

মেয়েদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি হতে দেখা যায়। প্রথমে ব্যথা হীন ফুলে উঠা দিয়ে হার্নিয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায় কাশি দিলে বা হাটাহাটি করলে বাড়ে এবং শুয়ে পড়লে ঠিক হয়ে যায়। আস্তে আস্তে বাড়তে থাকলে তখন আর শুয়ে পড়লেও কমেনা। অনেক সময় রোগীর নিজেই হাত দিয়ে হার্নিয়ার অংশ পেতে ঢুকিয়ে দিতে পারেন।

বেশিদিন হার্নিয়া থাকলে হঠাৎ ব্যথা সে সঙ্গে বমি দেখা দিয়ে জরুরি অবস্থা সৃষ্টি করতে পারে। এমনকি অন্ত্রনালীর যে অংশ থলিতে থাকে তাতে পচন ধরে যেতে পারে। হার্নিয়ার নির্ণয়ের জন্য রোগীকে নিয়ম অনুযায়ী পরীক্ষা করা বেশি জরুরি। হার্নিয়ার একমাত্র সফল চিকিৎসা অপারেশন। কোন ঔষধে হার্নিয়া ভালো হয় না। হার্নিয়ার থলির মুখ বেঁধে বাড়তি অংশটুকু কেটে ফেলে দেওয়া হয়।

শরীরের দুর্বল অংশ যেদিক দিয়ে হার্নিয়ার থলি বের হয়ে আসে তা মজবুত করে দেওয়া হয়। কখনো কখনো বিশেষ ধরনের জালি ব্যবহার করে বড় আকারের দুর্বল অংশ করা হয়। এই অপারেশন দুই ভাবে করা যায়। পেট কেটে এবং পেট ফুটো করে অর্থাৎ লেপাস্ককপির সাহায্যে। শুরুতে সচেতন হলে অপারেশন সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আপনার সচেতনতাই আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

হার্নিয়া রোগের একমাত্র চিকিৎসা কি?

উত্তর: হার্নিয়া রোগের একমাত্র চিকিৎসা অপারেশন।

ইনসিসনাল হার্নিয়া কখন দেখা যায়?

উত্তর: অপারেশনের পর অপারেশনের স্থানে ইনসিসনাল হার্নিয়া দেখা যায়।

একবার অপারেশনের পর আবার হার্নিয়া হতে পারে কিনা?

উত্তর অভিজ্ঞ সার্জন দ্বারা অপারেশন করিয়ে নিলে আবার হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকে। অতএব ভার্নিয়া হলে জরুরী ভিত্তিতে র্সাজনের শরণাপন্ন হওয়া আবশ্যক।

শেষ কথা

সম্মানিত পাঠক পাঠিকা বন্ধুরাআমাদের আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি হার্নিয়া রোগের জটিলতা এবং চিকিৎসা সম্পর্কে। আপনারা এতক্ষণ আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে নিশ্চয়ই এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আমাদের ওয়েবসাইটে আরও বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পেতে অবশ্যই নিয়মিত ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। আর অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন। আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি। সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

পোস্ট ট্যাগ-

হার্নিয়া থেকে মুক্তির উপায়,হার্নিয়া রোগের ঔষধ,হার্নিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা,পুরুষের হার্নিয়া রোগ কেন হয়,হার্নিয়া কেন হয়,হার্নিয়া রোগের পরীক্ষা,হার্নিয়া রোগের চিকিৎসা,হার্নিয়া রোগের অপারেশন।

আপনার জন্য আরো 

আপনার জন্য-

থাইরয়েড রোগ থেকে মুক্তি পেতে করণীয়

চর্মরোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার কার্যকারী চিকিৎসা

যক্ষা বা টিবি রোগের লক্ষণ

ক্যান্সার রোগের যেসব লক্ষণ এড়িয়ে যাবেন না

শ্বেতী রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিন

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

 

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

Lakhi Hasan

SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ টিম