বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের আয় ২০২৫ সালে কত বিলিয়ন ডলার হবে?

ফ্রিল্যান্সারদের আয় -আমরা যেহেতু ছোটখাটো ফ্রিল্যান্সার হিসেবে বাংলাদেশ কাজ করছি তার ধারাবাহিকতায় আমাদের কিন্তু এই সকল বিষয় সম্পর্কে জানা খুবই দরকার।এছাড়াও যারা ফ্রিল্যান্সার হিসাবে নতুন কাজ শুরু করতে চাচ্ছেন বা ক্যারিয়ার শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য তোকে আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টি।বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের আয়

কারণ আপনি যদি আপনার ফ্রিল্যান্সারের লাইফ অথবা কেরিয়ারের আপনারাই সম্পর্কে না জানেন তাহলে সেটি নিয়ে বেশি দূর যেতে পারবেন না এটাই বাস্তবতা।

তাই আজকের পোস্টে আমি একজন ছোট বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার হিসাবে টুকিটাকি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আপনাদেরকে ধারণা দেওয়ার পাশাপাশি ২০২৫ সালে কত বিলিয়ন ডলার আর্নিং  করবে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সাররা সেই বিষয়ে আপনাদেরকে সঠিক তথ্য দিব ইনশাল্লাহ।

ফ্রিল্যান্সিং কি

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অনেকে অনেক ভাবে বিশ্লেষণ করে থাকে আমি সংক্ষেপে আপনাদেরকে ফ্রিল্যান্সিং কি এ বিষয়টি জানাবো। যাতে সহজে আপনারা এক কথায় বিষয়টি কিলিয়ার ভাবে বুঝতে পারেন।

ব্লগিং কি? ব্লগিং থেকে প্রতি মাসে কত টাকা আয় করা যায়?

সহজ বাংলা ভাষায় ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্ত পেশা।আপনি আপনার ব্যক্তিস্বাধীনতার মত করে আপনি অনলাইন থেকে আয় করাকেই ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়।মুক্ত পেশা হচ্ছে যে পেশার কোনো ধরাবাধা নিয়ম নেই। নিয়ম-কানুন ছাড়াই আপনি আপনার ইচ্ছামত সময় কে ব্যবহার করে আর্নিং করতে পারবেন।

অর্থাৎ আরো পরিষ্কারভাবে যদি আপনারা চিন্তা করেন, যদি আপনি একজন ব্যবসায়ীক হয়ে থাকেন। তাহলে কিন্তু প্রতিদিন সকালে আপনার ব্যবসার কাজের জন্য নিজেকে বের হতেই হবে এবং নির্দিষ্ট সময় আবার বাসায় ফিরে আসতে পারবেন। চবার আপনি যদি চাকরি করে থাকেন।

তাহলে প্রতিদিন সঠিক সময় আপনাকে অফিসে যেতে হবে এবং অফিস ছুটি হওয়ার ঠিক সেম সময় আপনি আবার বাসায় ফিরতে পারবেন। এরকম ভাবে যে ধরনের পেশায় আমরা নিয়োজিত আছি প্রতিটি পেশায় কিন্তু কোনো না কোনো ধরা-বাধা নিয়ম আমাদের রয়েছে । আর এই ফ্রিল্যান্সিং  পেশায় কোনো ধরা-বাধা নিয়ম নেই । একদম একটি মুক্ত পেশা। আপনি আপনার সময়-সুযোগ বুঝে আপনি অনলাইনে কাজ করে আর্নিং করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতিমাসে একজন ফ্রিল্যান্সার কত টাকা আয় করতে পারে?

খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন এই প্রশ্নটিই যারা অনলাইন থেকে বা ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন থেকে আয় করার কথা ভাবে তারা সর্বপ্রথম এই প্রশ্নটিই করে থাকে এবং গুগলের সার্চ ভলিয়মে প্রচুর পরিমাণে তাই আমি আপনাদেরকে সংক্ষেপে এই প্রশ্নটির উত্তর দিয়ে দিচ্ছি।

ফ্রিল্যান্সিং পেশার আমি মনে করি ব্যক্তিগতভাবে, নির্দিষ্ট কোন অ্যামাউন্ট প্রতিমাসে ফিক্সড করা নেই। যেটি আপনার আর্নিং হবেই বা  কম বেশী হবে না এ ধরনের কোনো সিস্টেম নেই।

আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এই ফিক্সট অ্যামাউন্টের কেউ শিওরিটি কখনো দিতে পারবে না। কারণ এটিকেনযেহেতু মুক্তপেশা বলা হচ্ছে। তাই এই মুক্তপেশা আয় মুক্তভাবে আসে। কিন্তু আইডিয়া দেওয়া যেতে পারে আমি আমার ব্যক্তিগত কি ধরনের আর্নিং হয় তার আইডি আপনাদেরকে স্ক্রিনশট প্রমাণ আকারে দেখিয়ে দিব।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি? অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করুন–নতুনদের জন্য

ফ্রিল্যান্সিং মুক্তপেশা আয় নির্ভর করে মার্কেটপ্লেসগুলোর উপরে অর্থাৎ আপনি কোন প্লাটফর্মে কাজ করছেন তার উপরে বেস করে।

আপনাদেরকে আরও সহজ ভাবে বোঝানোর স্বার্থে আমি কয়েকটি প্ল্যাটফর্ম এর কথা উদাহরণস্বরূপ দিয়ে দিচ্ছি। যেগুলি থেকে অনলাইন থেকে ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং করে মুক্ত পেশা আয় করা যায়।

১.ব্লগিং করে আয় করতে পারবেন

২. ফেইসবুকিং করে আয় করতে পারবেন

৩.ইউটিউবিং করে আয় করতে পারবেন।

আমি একজন ছোট ফ্রিল্যান্সার হিসাবে এই তিনটি প্ল্যাটফর্মকে ব্যক্তিগতভাবে খুবই পছন্দ করে থাকি। কারণ এই তিনটি প্লাটফর্ম ব্যবহার করে অনলাইন থেকেই মুক্ত পেশায় আপনি ভালো মানের ইনকাম প্রতিমাসে করতে পারবেন।

আমি আপনাদের আরও সুবিধার্তে আমার ইনকামের একটি গুগল এডসেন্স একাউন্টের একদম লাইভ স্ক্রিনশট আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।যা শুধুমাত্র ব্লগিং থেকে আমার আরনিং হয়ে থাকে। যার অ্যামাউন্ট প্রতি মাসে বাংলাদেশি টাকায় 50 থেকে 60 হাজার টাকার মতো।এছাড়াও আমার ইউটিউব এবং ফেইসবুকিং থেকেও ভালো মানের ইনকাম প্রতিমাসে হয়ে থাকে।

এই পোস্টি যে পড়ছেন আপনি যদি আগ্রহী হয়ে থাকেন ইউটিউবিং, ফেইসবুকিং এবং ব্লগিং থেকে আয় করার জন্য? একদম জিরো থেকে কিভাবে শুরু করবেন সে ক্ষেত্রে অবশ্যই নিচের এই লিংকটিতে ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে সেখানে একদম আমার নিজের ভিডিওগুলি দেওয়া রয়েছে ভিডিওগুলি দেখে শুরু করতে পারেন।

ভিডিও লিংক- এখানে ক্লিক করুন

ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য কি প্রয়োজন?

আনঅফিসিয়ালি এই প্রশ্নের উত্তর আমি যদি আমার ব্যক্তিগতভাবে দেই তাহলে এক কথায় বলবো ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনার একটি জিনিসের প্রয়োজন তা হচ্ছে আপনার ধৈর্য শক্তি।

কারণ ফ্রিল্যান্সিং মুক্তপেশা হলেও এখানে কিন্তু ধৈর্যের পরীক্ষা ব্যাপক প্রয়োজন কারণ ধৈর্য সাফল্যে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন না এবং আর্নিং করতে পারবেন না।ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার বা ক্যারিয়ার গড়ার জন্য মূল অবলম্বন বা হাতিয়ার- ধৈর্য কেন বলা হচ্ছে? তা একটা ছোট্ট উদাহরণ দিই আপনাদেরকে বুঝিয়ে দিই-

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন 

ধরুন আপনি ইউটিউবে বা ফেইসবুকিং নিয়ে একটি কেরিয়ার স্টার্ট করবেন যা আপনি মুক্ত পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছেন এই প্লাটফরমটি।

ইউটিউব থেকে মুক্ত পেশায় আরনিং করার জন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে একটি প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে ধরুন আপনি ইউটিউবে ভিডিও দেখে আপনার কম্পিউটারের মাধ্যমে একটি ইউটিউব চ্যানেল আপনি তৈরি করে ফেললেন।

এখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যে কোন ধরনের কনটেন্ট অর্থাৎ নিজের তৈরিকৃত কোন কপি কনটেন্ট ব্যবহার, কপি সাউন্ড,কপি ইমেজ, কোনো কিছু কপি ব্যবহার করা যাবে না। নিজের একদম ব্যক্তিগত কনটেন্ট তৈরি করে আপনাকে সেটিকে চ্যানেলে প্রতিনিয়ত পাবলিস্ট করতে হবে। তো সেই কাজটি আপনি শুরু করে দিলেন এবং প্রতিদিন মিনিমাম একটি করে ভিডিও আপনি নিজে তৈরি করে সেটি এডিট করে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে পাবলিস্ট করা শুরু করে দিলেন।

ওকে এ পর্যন্ত সবকিছুই ঠিকঠাক। এখন ইউটিউব এর কন্ডিশন অনুযায়ী আপনার ইউটিউব চ্যানেলে মিনিমাম অর্গানিক 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং আপনার ভিডিও গুলোতে 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূরণ হলেই আপনি শুধুমাত্র মনিটাইজেশন অর্থাৎ মুক্তপেশা অনলাইন থেকে আরনিং করার জন্যই আবেদনটি ইউটিউব কোম্পানির কাছে আপনি করতে পারবেন।

এখন সব ইউটিউবার দেরি একটি প্রশ্ন কোথা থেকে আসবে অর্গানিক 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং অর্গানিক 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম?

উত্তরঃ একটি আমি মনে করি ব্যক্তিগতভাবে কারণ এই ওয়াচ টাইম এবং 1000 সাবস্ক্রাইবার আসবে শুধুমাত্র আপনার ধৈর্য থেকে। কারণ অনেকেই মনে করে যে আমি কন্টেন ভালো পাবলিস্ট করি অন্যদের কনটেন্ট এত বেশি ভিউজ আসে, ওয়াচ টাইম আসে সাবস্ক্রাইবার আসে কিন্তু আমার আসেনা কেন?

উত্তরঃ একটি আমি মনে করি ব্যক্তিগতভাবে কারণ এই ওয়াচ টাইম এবং 1000 সাবস্ক্রাইবার আসবে শুধুমাত্র আপনার ধৈর্য থেকে। কারণ অনেকেই মনে করে যে আমি কন্টেন ভালো পাবলিস্ট করি অন্যদের কনটেন্ট এত বেশি ভিউজ আসে, ওয়াচ টাইম আসে সাবস্ক্রাইবার আসে কিন্তু আমার আসেনা কেন?

কেন সব ফ্রিল্যান্সার হওয়ার পিছনের উত্তর ধৈর্য? তা আপনাদেরকে সংক্ষেপে বলছি, দেখুন না আপনি যেহেতু ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে কাজ করছেন। আমি যেহেতু ইউটিউব চ্যানেল এর একটি উদাহরণ আপনাদেরকে বলছি। তাই আপনাদেরকে বলি প্রতিটি ইউটিউব চ্যানেল বা ফেসবুক কিংবা ব্লগিং হোক আর যে কোন প্ল্যাটফর্ম হোক। তাদের নিজস্ব একটি অ্যালগরিদম থাকে অ্যালগরিদম অনুযায়ী কিন্তু আপনাকে সাক্সেস এর চূড়ায় তারা নিয়ে যাবে অটোমেটিকলি।

ইউটিউব এর অ্যালগরিদম হচ্ছে আপনি কনটিনিউ আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি প্রফেশনালি ভাবে কাস্টমাইজ করার পর। আপনার ধারাবাহিকতা অনুসরণ করে, আপনি আপনার কনটেন্ট গুলোকে সুন্দর ভাবে তৈরি করে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপনি পাবলিস্ট করতে থাকবেন।

একটি সময় ইউটিউব যখন দেখতে পাবে যে আপনার কনটেন্ট গুলো রেগুলার বেসে আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে পাবলিস্ট হচ্ছে এবং মাঝে মধ্যে একজন দুইজন ভিউজ করছে তখন অটোমেটিকলি একটি ভিডিও হুট করে দেখবেন ভাইরাল হয়ে গিয়েছে এবং সেই ভিডিও থেকে আপনি প্রচুর পরিমাণে সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম আপনার একটি ভিডিও থেকেই চলে আসবে।

এজন্য ফ্রিল্যান্সারদের প্রথম যে বিষয়টি দরকার তা হচ্ছে “ধৈর্য”। সহকারে তার প্লাটফর্ম অনুসরণ করে কন্টিনিউ ধারাবাহিকতা বজায় রেখে অর্গানিক ভাবে তাদের কন্ডিশন এবং কাজ করে যাওয়া আসা করছে বোঝাতে পেরেছি।

তাই আপনারা যারা এই মুক্তপেশা বা  ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার বা কাজ করার কথা ভাবছেন। তাদেরকে একটি কথাই বলবো। আপনারা আপনাদের এই মুক্ত পেশাকে লাইফের একটি অংশে করে নিন। তাহলে আপনি এখান থেকে সাকসেস হতে পাবেন এবং ভবিষ্যতে আপনি প্রচুর পরিমাণে আনিং করতে পারবেন।

বর্তমানে আপনারা কম বেশি অনেকেই জানেন, ফ্রিল্যান্সিংয়ে মুক্ত পেশাকে সরকার অন্যভাবে প্রাধান্য দিয়েছে এবং এই ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয় হিসেবে বাংলাদেশ গভমেন্ট ওয়েবসাইট freelancer.com থেকে তাদেরকে আইডি কার্ড দেওয়া হচ্ছে এবং সেই পরিচয়পর্ব দিয়ে বিভিন্ন ধরনের নিজের পরিচয় এর পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে সে সবকিছু ব্যাংক থেকে নিতে পারবে এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার মাধ্যমেও অন্য একজন চাকরিজীবী যেভাবে সুযোগ-সুবিধা পায়।

সে সকল সুযোগ-সুবিধা কিন্তু অংশগ্রহণ করতে পারবে। এজন্য এখন যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার না গড়ার কথা ভেবে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আমাদের কারো একজনের হাত ধরে অনলাইন থেকে রিসার্জ করে আপনি এখনই ফ্রিল্যান্সিং এ লাইফ করার চেষ্টা করুন।

তাই আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাদেরকে বলবো ভবিষ্যতে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিংয়ে মুক্তপেশা প্রতিটি পরিবারেই তৈরি হয়ে যাবে। এজন্য আপনি এখন থেকেই শুরু করুন তার উদাহরণ স্বরূপ 2025 সালে কত বিলিয়ন ডলার প্রতি মাসে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং পেশা থেকে আসবে তার একটি ধারণা এবং বিস্তারিত আপনাদের কে জানিয়ে দিচ্ছি-

২০২৫-ফ্রিল্যান্সারদের আয় পাঁচ বিলিয়ন ডলার

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বর্তমানে দেশে ৬ লাখ ৫০ হাজার ফ্রিল্যান্সার দেড় বিলিয়ন ডলার আয় করছেন। 2025 সালের মধ্যে, 1 মিলিয়ন নতুন ফ্রিল্যান্সার তৈরি হবে এবং রাজস্ব $5 বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে।

প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের ভাষণে স্বাধীনতা বাস্তবায়নে প্রতিটি যুবককে চাকরি দেওয়ার কথা বলেছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় এবং বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে ডিজিটাল স্থপতি সজিব ওয়াজেদ জয়ের পরিকল্পনায় গড়ে উঠবে স্মার্ট বাংলাদেশ, আধুনিক রূপের সোনার বাংলা।

আজকের ৫ কোটি শিক্ষার্থী ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবে। সরকার তাদের যোগ্য ও দক্ষ করে তুলতে সব কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে। তাদের সুবিধার্থে সারাদেশে উচ্চ গতির ইন্টারনেট সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইন্টারনেটের শক্তি এবং তরুণদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষার্থীরা আত্মকর্মসংস্থানে পরিণত হবে।

তারা চাকরি প্রদানকারী হবে, চাকরিপ্রার্থী নয়। তারা হবে রেমিটেন্স যোদ্ধা। তাই সরকার প্রদত্ত সুযোগ কাজে লাগাতে তাদের কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

প্রতিমন্ত্রী পলক ঘোষণা করেন, ক্যাম্পে অংশগ্রহণকারী ৩ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থীকে আগামী ছয় মাসের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এবং এই কর্মসূচি সফল হলে সারা দেশে সিংড়া মডেল বাস্তবায়ন করা হবে।

পরিশেষে আমি একটি কথা বলব যারা ফ্রিল্যান্সিং মুক্ত পেশা নিয়ে এখনও পর্যন্ত কাজ শুরু করেন নাই তারা এখনই দ্রুততার সহিত ইউটিউব এবং অনলাইনে ঘাটাঘাটি করে ঘরে বসে কিন্তু এই ফ্রিল্যান্সিং মুক্তপেশা যেকোনো ধরনের প্লাটফর্ম নিয়ে এগিয়ে যেতে পারে এজন্য যদি কোনো সহযোগিতা লাগে নিচের লিংকটি ভিজিট করুন- https://www.youtube.com/channel/UCF8ngGZDCsYKpLlf9Mjb6Ig

পোস্ট ট্যাগ-

বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের আয়,একজন ফ্রিল্যান্সার এর মাসিক আয় কত,বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং আয়,ফ্রিল্যান্সিং-এর টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?,সারা বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিং-এ কত ডলারের বাজার রয়েছে?,ফ্রিল্যান্সারদের জন্য তাদের আয়ের উপর সরকার কত শতাংশ প্রণোদনা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে?,ফ্রিল্যান্সিং এ আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত ২০২২,ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো,ফ্রিল্যান্সিং শিখুন কিভাবে মাসে আয় করবেন।

আরও পড়ুন-

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় পেমেন্ট নগদ এবং বিকাশে

ফ্রিল্যান্সার ডটকম থেকে আয়ের উপায়

ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে?

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো?

ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার

ফোন ব্যবহার করে ঘরে বসেই ইনকাম করুন

অনলাইনে টাকা আয় করার অ্যাপ

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এএখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে :এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন।
SS IT BARI-সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুন :< strong>এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে সাথেই থকুন : এখানে ক্লিক করুন।