ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ২০২৩

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা –একজন গাড়ি চালকের গাড়ি চালানোর বৈধতা প্রমাণ করে তার ড্রাইভিং লাইসেন্স। ড্রাইভিং লাইসেন্স অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সনদ যা দ্বারা একজন চালকের ব্যক্তিগত তথ্য সহ চালকের দক্ষতা সম্পর্কে ধারণা লাভ করা যায়। তবে ড্রাইভিং লাইসেন্স হতে পাওয়ার আগে একজন চালককে বিভিন্ন প্রক্রিয়া সম্পাদন করতে হয়। এরমধ্য ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা অন্যতম একটি প্রক্রিয়া। চালকের গাড়ি চালানোর দক্ষতা যাচাই করার উদ্দেশ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করার আগে ড্রাইভিং সম্পর্কিত পরীক্ষা নেওয়া হয়। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে একজন চালক ড্রাইভিং লাইসেন্স টি হাতে পায়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ২০২৩

সুপ্রিয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা যারা ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কে জানতে বিভিন্ন ওয়েবসাইট সার্চ করে থাকেন আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু তাদের জন্যই। এই আর্টিকেলের মধ্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরীক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার সম্পর্কে জানতে তাই আজকের কনটেন্টি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে। চলুন বন্ধুরা শুরু করা যাক আজকের আলোচনা।

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা

কোন চালকের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা যাচাইয়ের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের সময় বিআরটিএ কর্তৃক চালকের গাড়ির ড্রাইভিং সংক্রান্ত পরীক্ষা নেওয়া হয়। ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে প্রত্যেক আবেদনকারীকেই পরীক্ষা বাধ্যতামূলকভাবে দিতে হয়।

কোন ব্যক্তি যদি ড্রাইভ লাইসেন্সের জন্য আবেদন করে প্রথমে তাকে লার্নার লাইসেন্স প্রদান করা হবে। লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পরের দুই মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। এরপর নির্দিষ্ট তারিখ মত বিআরটিএ সার্কুলার অফিস কেন্দ্রে গিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পরীক্ষা দিতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রকারভেদ

ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনকারী কে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে তিন ধরনের পরীক্ষা দিতে হয়। যেমন

১) লিখিত পরীক্ষা।

২) ব্যবহারিক পরীক্ষা বা প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা।

৩) মৌখিক পরীক্ষা।

লিখিত পরীক্ষা

ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনকারী কে প্রথমে ২০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা দিতে হবে। এই পরীক্ষায় তার ১৫-২০ মিনিট সময় ব্যয় হবে।লিখিত পরীক্ষায় ৮ থেকে ১০ মার্কের সংক্ষিপ্ত উত্তর ও বাকি অংশ mcq প্রশ্ন থাকে। বিআরটিএর ওয়েবসাইটে দেওয়া প্রশ্ন ব্যাংক ভালো করে ফলো করলেই লিখিত পরীক্ষায় পাশের নিশ্চয়তা ১০০%।

প্রাকটিক্যাল বা ব্যবহারিক পরীক্ষা

লিখিত পরীক্ষার পরেই প্র্যাকটিক্যাল বা ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদনকারীকে মোটরসাইকেল বা প্রাইভেটকার নিয়ে যেতে হবে অর্থাৎ যে মটরযান ‌চালানোর জন্য ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে যাচ্ছেন সেই মটরযান তাকে সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে মেডিকেল সার্টিফিকেট কিভাবে বের করবেন

তবে এটি ব্যক্তি সঙ্গে করে না নিয়ে গেলেও অপশন রয়েছেএবং তা হল পরীক্ষার স্থানে তিনি ২০০ থেকে ৫০০ টাকার বিনিময়ে মোটরসাইকেল অথবা প্রাইভেটকার পেয়ে যাবেন ব্যবহারিক পরীক্ষা দেওয়ার জন্য।ব্যবহারিক পরীক্ষায় সচরাচর জিগজ্যাক টেস্ট নেওয়া হয় অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ৮ থেকে ১০ টা আঁকাবাঁকা খুঁটির মধ্য দিয়ে একবার সামনের দিকে গিয়ে আবার পেছনদিকে চলে আসতে হয়।

মৌখিক পরীক্ষা

লিখিত পরীক্ষা অফ প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার করার পর মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করানো হয়। মৌখিক পরীক্ষায় সাধারণত রোড সাইন রোড মার্কিং এর উপর প্রশ্ন ধরা হয়।যেমন, দেয়ালে টাঙানো ব্যানারের কোন একটি চিহ্ন দেখিয়ে বলতে হবে এটা দ্বারা কি বুঝায়। ব্যক্তি যখন মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে তখন তার লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ জমা নেবে।১ থেকে ২ সপ্তাহ পরে বিআরটিএ অফিস হতে তা আবার সংগ্রহ করতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার পাশ নম্বর

ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে গেলে লিখিত মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় নির্দিষ্ট নম্বর পেয়ে পাস করতে হবে।

লিখিত পরীক্ষার পাস নম্বর

লিখিত পরীক্ষায় মোট ২০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। এই ২০ নম্বরের মধ্য ১২ নম্বর পেলে ব্যক্তিকে কৃতকার্য বলে ঘোষণা করা হবে। সময় দেয়া হবে ২০ মিনিট।

সংক্ষিপ্ত ৬টি প্রশ্নের ৬ নম্বর (প্রতিটি প্রশ্নের মান ১)।

নৈবৃত্তিক প্রশ্ন ৮ টিতে ৮ নম্বর (প্রতিটি প্রশ্নের মান ১)।

ইঞ্জিন মেকানিজম সম্পর্কিত প্রশ্ন ৬ টিতে ৬ নম্বর (প্রতিটি প্রশ্নের মান ১)।ইঞ্জিন মেকানিক রং সম্পর্কিত বিষয় ন্যূনতম দুই নম্বর না পেলে পরীক্ষার্থীকে অকৃতকার্য বলে গণ্য করা হবে।

মৌখিক ব্যবহারিক পরীক্ষার পাশ নম্বর

মৌখিক পরীক্ষায় ৭৫ শতাংশ এবং ব্যবহারিক পরীক্ষায় পাশ নম্বর হবে ১০০%। মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন সম্পর্কে বিআরটিএ এর ওয়েবসাইট (www.brta.gov.bd) ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত প্রশ্ন ব্যাংক কোন নৈবৃত্তিক প্রশ্নপত্র থেকে সহায়তা নিতে পারেন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় ফেল করলে করণীয়

বিআরটিএ নির্ধারিত তিন ধরনের পরীক্ষা ৩টি ধাপের সম্পন্ন হয়। প্রতিটি ধাপে আলাদা আলাদা ভাবে পাশ করতে হয়। যদি এই তিনটি পরীক্ষার যেকোনো একটি বা দুটিতে অকৃতকার্য হয় তাহলে শুধুমাত্র সেই বিষয়ে‌ পুনঃ পরীক্ষা দিতে হবে।

অকৃতকার্য হলে কোন পরীক্ষা দেওয়ার জন্য করনীয়

কোন পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে আবেদনকারীকে সেই বিষয়ে কোনো পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। তবেই পুনঃপরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য তাকে যা করতে হবে তা হলো:

*প্রথম পরীক্ষার সময় বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ আবেদনকারী লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স জমা নেবে এবং তা এক দুই সপ্তাহ পরে বিআরটিআর অফিস থেকে পুনরায় সংগ্রহ করতে হবে।

ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স পারমিট করার প্রক্রিয়া ২০২৩

*কোন পরীক্ষার ফি বাবদ ভ্যাট সহ ১৭৩ টাকা বিআরটিএ কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকের জমা দিতে হবে। ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার পরে ব্যাংক থেকে টাকা জমা দেওয়ার রিসিভ নিতে হবে।

*বিআরটিএর যে অফিসের লার্নার আবেদন জমা দেওয়া হয়েছিল সে অফিসে গিয়ে পুনরায় পরীক্ষার তারিখ ও সময় জেনে নিতে হবে। এসময় ব্যক্তিকে টাকা জমা দেওয়ার মানিয়ে রিসিভ এবং পুরাতন লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স টি অবশ্যই সাথে নিয়ে যেতে হবে।

*যথা সময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে পরীক্ষককে অর্থাৎ বিআরটিএ মটরজান পরিদর্শক কে অবগত করতে হবে যে আপনি লিখিত মৌখিক ব্যবহারিক পরীক্ষায় পুনরায় অংশগ্রহণ করতে চান।

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর করণীয়

লিখিত মুখে কফিল টেস্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পুনরায় একটি নির্ধারিত ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ফি প্রদান করতে হবে। এরপর স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ সার্কুলার অফিসে আবেদন করতে হবে। গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স তথ্য (আঙ্গুলের ছাপ ডিজিটাল ছবি ডিজিটাল স্বাক্ষর)গ্রহণপূর্ব স্মার্ট কার্ড ইস্যু করা হবে। স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহকে এসএমএসের মাধ্যমে স্মার্ট কার্ড সংগ্রহের তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স মৌখিক পরীক্ষার কিছু প্রশ্ন

১) গাড়ি চালানোর আগে করনীয় কাজ কি কি?

উত্তর: গাড়ি চালানোর আগে করনীয় কাজগুলো হলো:

*গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট,ট্যাক্স টোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স সার্টিফিকেট,রুট পারমিট ইত্যাদি)গাড়ির সঙ্গে রাখা।

*গাড়িতে জ্বালানি আছে কিনা পরীক্ষা করা, যদি না থাকে পরিমাণমতো নেওয়া।

*রেডিয়েটর ব্যাটারিতে পানি আছে কিনা পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মত নেওয়া।

*ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।

*লুব ইঞ্জিন অয়েলের লেভেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।

*মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেক ফ্লুইড ব্রেক অয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।

*গাড়ির ইঞ্জিন লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্রুটিমুক্ত আছে কিনা সেটি পরীক্ষা করতে হবে।

*ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে হবে।

*অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র এবং ফাস্ট এইড বক্স গাড়িতে রাখতে হবে।

*গাড়ির বাইরে এবং ভেতরের বাতির অবস্থা, চাকা পরীক্ষা করতে হবে।

প্রশ্ন: মোটরযান কাকে বলে?

উত্তর: মোটরযান আইনে মটরযান অর্থ কোন যন্ত্র চালিত যান যার চালকের শক্তির বাইরের বা ভিতরের কোন উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।

প্রশ্ন: সার্ভিসিং কাকে বলে?

উত্তর:মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতা কে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে কাজগুলো করা হয়ে থাকে সার্ভিসিং বলে।

প্রশ্ন: মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কি বুঝ?

উত্তর: রুটি মুক্ত অবস্থায় একটি নারী হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে সমস্ত মেরামত কাজ করা হয় তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।

প্রশ্ন: রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র ঠিক করেন কে?

উত্তর: রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র ঠিক করতে পারেন সার্জেন্ট বা সাব ইন্সপেক্টরের নীচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা মোটরযান পরিদর্শক সহ বিআরটিএ কর্মকর্তা এবং মোবাইল কোর্টের কর্মকর্তা।

প্রশ্ন: মোটরসাইকেলে হেলমেট পড়িধানো আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কি?

উত্তর:মোটরসাইকেলের চালক ব্যতীত একজন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কে হেলমেট পরিধান করতে হবে (মটরযান আধ্যাদেশ ১৯৮৩ ‌এর ধারা ১০০)।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

অনেকে ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরীক্ষা নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন কিন্তু আসলে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া খুব একটা কঠিন ব্যাপার নয়। বরং কয়েকটি বিষয় আপনি মাথায় রাখলেই সহজেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারবেন। এই পরীক্ষায় পাশ করার ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট সতর্কতা এবং ট্রাফিক নিয়ম সম্পর্কে প্রাথমিক জ্ঞান থাকা বাঞ্ছনীয়।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

প্রশ্ন: ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা কয় ধরনের?

উত্তর: ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার তিন ধরনের। ১.লিখিত ২.মৌখিক এবং ৩.ব্যবহারিক।

প্রশ্ন: ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা দেওয়ার কতক্ষণ আগে কেন্দ্রীয় উপস্থিত থাকা উচিত?

উত্তর: ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা দেওয়ার আগে ব্যক্তিকে 15 থেকে 20 মিনিট কিংবা আধাঘন্টা আগে পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত থাকা উচিত।

প্রশ্ন: ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষার মোট নম্বর কত?

উত্তর:ড্রাইভিং লাইসেন্স লিখিত পরীক্ষার মোট নম্বর ২০। তবে ব্যক্তি ১২ নম্বর পেয়ে পরীক্ষায় কৃতকার্য হিসেবে গণ্য হবে।

শেষ কথা-

বন্ধুরা তোমরা ইতোমধ্যেই ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছো এই article এর মাধ্যমে।তবে এ সম্পর্কে যদি আপনাদের কোন জিজ্ঞাসা থাকে তবে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করব আপনাদের কমেন্টের উত্তর দেওয়ার।ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত আরো তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। আজকের মতো এই পর্যন্তই। সবার সুস্থতা কামনা করে বিদায় নিচ্ছি।

পোস্ট ট্যাগ-

ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ২০২৩,ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক 2022,ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড,বিআরটিএ ড্রাইভিং লাইসেন্স,ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন ফরম,brta.gov.bd ড্রাইভিং লাইসেন্স online,ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন,ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা

স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন –  www.usitbari.com

অনলাইনে স্বপ্নপূরণ এবং টাকা আয় করতে ভিজিট করুন –  www.workupplace.com

ব্লগিং থেকে আর্নিং সম্পর্কিত টিপস পেতে ভিজিট করুন  https://www.youtube.com/@ssitbari283

আরও আপনার জন্য

ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয়

পেশাদার ও অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের ভিন্নতা

মোটরসাইকেলের ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম

ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরির ক্ষেত্রে BRTA এর লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্ন ও উত্তর

লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২৩

অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম

লাল সবুজ পরিবহনের অনলাইন টিকিট কাটার নিয়ম

পিজি হাসপাতাল অনলাইন টিকেট বুকিং করুন ঘরে বসে ২ মিনিটে

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join ৪৭৫ other subscribers

SS It BARI JOB NEWS

SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ টিম