কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা (জরুরী টিপস)

কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা –কিডনি রোগ সম্পর্কে আমাদের কম বেশি সকলেরই জানা। কিডনি রোগের ফলে ভয়াবহ কিছু ঘটতে পারে এমনকি মৃত্যুর পর্যন্ত হতে পারে। বর্তমানে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেশি। পরিবেশগত কারণ এছাড়াও দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন কাজকর্ম এই রোগের সাথে সম্পৃক্ত। কিডনি রোগ থেকে বাঁচার অন্যতম উপায় হলো রক্তচাপ ডায়াবেটিক্স নিয়ন্ত্রণে রাখা।

এই রোগে থেকে মুক্তি পেতে দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে না রেখে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থেকে ধূমপান অ্যালকোহল বর্জন করে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে। এছাড়াও কি রোগ থেকে বাঁচার অন্যতম উপায় হলো প্রতিদিন অন্তত আট গ্লাস বিশুদ্ধ পানি পান করা। কিডনি রোগ থেকে বাঁচতে হলে ঘরোয়া উপায়ে রোগটিকে প্রতিহত করার চেষ্টা করতে হবে। তবে হ্যাঁ যদি এই রোগের ফলে আপনার শরীরে অতিরিক্ত অসুস্থতা তৈরি হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। সম্মানিত ভিজিটর বন্ধুরা আজকের আর্টকেলে সকলকে স্বাগতম‌। আপনারা ইতোমধ্যেই আজকের আর্টিকেলের হেডলাইন দেখে বুঝতে পেরেছেন আমাদের আজকের আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা কি সেই সম্পর্কে। বন্ধুরা কিডনি রোগ এখন সমাজের ছড়িয়ে থাকা একটি প্রচলিত রোগ হিসেবে সকলের কাছেই পরিচিত। যদিও কিডনি রোগের ভয়াবহতা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জানা।

তাই ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে কিডনি রোগ থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় সেই সম্পর্কে আমাদের জেনে রাখা উচিত।এই সম্পর্কে জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি আপনাকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে সাথে থাকতে হবে।

আর কথা না বাড়িয়ে আজকের আলোচনা শুরু করব।

কিডনি রোগ

আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ কিডনি। কিডনির প্রতি অযত্ন বা অনিয়মের ফলে জীবন হুমকির মুখে পড়তে পারে। যে কোন বয়সে কিডনি ভালো থাকলে শরীর ভালো থাকবে। আমরা সবাই কমবেশি কিডনি রোগের ভয়াবহতা সম্পর্কে জানি। কিন্তু কিডনির রোগ সম্পর্কে হয়তো অনেকেই সঠিকভাবে জানেন না। যেহেতু সুস্থ জীবনের জন্য কিডনি সুস্থতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেহেতু বিভিন্ন ধরনের কিডনি রোগের কারণ ঝুঁকি এবং কিডনি রোগ থেকে দূরে থাকার উপায় প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানা জরুরী।

কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

কিডনি রোগ থেকে বাঁচার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্য অন্যতম হচ্ছে নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করে রক্তচাপ ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে রাখা। সময় মত প্রস্রাব করা আটকিয়ে না রেখে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা এবং ধূমপান অ্যালকোহল বর্জন করা স্বাস্থ্যসম্মত সুষম খাবার খাওয়া।

এছাড়াও অতিরিক্ত ব্যথার ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকা নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন না করা। কিডনি রোগ থেকে বাঁচার আরো একটি অন্যতম উপায় হচ্ছে প্রতিদিন অন্তত দুই কেজি করে পানি পান করতে হবে। কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো;

১) বেশি বেশি সুষম খাদ্য অর্থাৎ তাজা শাকসবজি ফলের রস কিডনিকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে এবং কিডনি রোগে আক্রান্ত হলে ফলের রস পান করলে শরীর শক্তি পায়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি বাড়াতে সাহায্য করে। তরমুজের রস জামের রস গরম চার রস শসা গাজর বিট এইসব ফলের মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে।

মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

২) প্রতিদিন ২ কেজি বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। তবে একবারে বেশি পানি পান করা উচিত নয়। সারাদিনে অল্প অল্প করে আস্তে আস্তে পানি পান করা ভালো।

২) সূর্যের আলোতে ভিটামিন ডি থাকে। এই ভিটামিন ডি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর সাথে সাথে হাড়ের ক্ষয় পূরণ বৃদ্ধি করে ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং শরীরে ফসফরাস এবং ক্যালসিয়ামের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে যা কিডনির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন।সকালের কাঁচা রোদ এবং সন্ধ্যায় অস্ত যাওয়ার আগের রোদ শরীরের জন্য বেশি উপকারী ১৫ মিনিট রোজ শরীরের লাগালে প্রয়োজনীয় ভিটামিন শরীরের তৈরি হবে এবং কিডনি অতিরিক্ত কাজ করা থেকে রেহাই পাবে।

ভিটামিন ডি এর মাত্রা প্রয়োজনের তুলনায় কমে গেলে কিডনি রোগ ডায়াবেটিস ক্যান্সার এবং হৃদরোগ সহ অনেক ধরনের রোগ হতে পারে।

৪) শারীরিক ব্যায়ামের তুলনা হয় না শরীরকে ফিট রাখতে। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করলে শরীরের ফিটনেস ঠিক থাকার পাশাপাশি শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলোর কার্যক্ষমতা ঠিক থাকে। কিডনি রোগের প্রতিরোধ করার অন্যতম উপায় হচ্ছে ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা আর শারীরিক ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের রাখা সম্ভব।

কিডনিকে ভালো রাখতে হলে শারীরিক ব্যায়াম করা উচিত নিয়মিত। শারীরিক ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিকস কমে, উচ্চ রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে, কোলেস্টেরল কমে, রক্তের সঞ্চালনের গতি বাড়ে, শরীরের পানি ধারণ ক্ষমতা স্বাভাবিক থাকে, ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, মন মেজাজ ভালো থাকে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৫) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা কিডনি রোগ থেকে বাঁচার অন্যতম একটি উপায়।শরীরের রক্তের চাপ বৃদ্ধি হলে কিডনির কার্যক্রম বেড়ে যায়। প্রাকৃতিক অথবা এলোপ্যাথিক যেটাই হোক না কেন চিকিৎসার মাধ্যমে রক্তচাপ ঠিক রাখতে হবে। খাবারের লবণ খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে। অতিরিক্ত লবণ খাওয়া কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর।

৬) কিডনির কার্যক্রম বিনষ্ট হওয়ার প্রধান একটি কারণ হলো ডায়াবেটিস। কিডনি ভালো রাখতে অথবা কিডনি রোগ সারাতে রক্তে চিনির পরিমাণ অবশ্য অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। যেভাবেই হোক ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ না রাখতে পারলে কিডনি খারাপের দিক যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি থাকে।

কিডনি সুস্থ রাখতে ঘরোয়া টিপস

কিডনি সুস্থ রাখতে ঘরোয়া ভাবে বা ব্যক্তিগতভাবে যেসব বিষয় সংযত থাকতে হবে সেগুলো হচ্ছে;

লবণ কম খাওয়া

খাবারে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া কিডনি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। মানুষের শরীরে প্রতিদিন মাত্র 1 চা চামচ লবনের চাহিদা থাকে। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে অতিরিক্ত লবণ খাওয়া পরিহার করার অভ্যাস করতে হবে।

অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিন খাওয়া থেকে বিরত

গরুর মাংস শুকুরের মাংস ইত্যাদি খেলে কিডনির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। এমনকি চিপস ফাস্টফুড প্রক্রিয়াজাত খাবার ইনস্ট্যান্ট নুডুলস এবং লবণ দিয়ে ভাজা বাদাম কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। খাবার তালিকায় অতিরিক্ত প্রোটিন থাকলে কিডনির উপর চাপ পড়ে এবং কিডনি দুর্বল কোষগুলো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই প্রাণী চোখ প্রোটিন এড়িয়ে মাছ বা ডাল জাতীয় প্রোটিন রাখুন খাবার তালিকায়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে

রক্তচাপ ১৪০/ ৯০ এর উপরে থাকলে কিডনির সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই কিডনি ভালো রাখতে রক্তচাপ সব সময় ১৩০/৮০ অথবা এর কম রাখার চেষ্টা করুন। রক্তচাপ কমিয়ে রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করা ও লবণ কম খাওয়া জরুরী।

ডায়াবেটিস স্বাভাবিক রাখতে হবে

ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে না রাখলে কিডনি রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত রক্তের সুগারের পরিমাণ পরীক্ষা করান সুগার বেশি থাকলে মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।

ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে সাবধানত

কমবেশি প্রায় সব ওষুধই কিডনির জন্য ক্ষতিকর বিশেষ করে ব্যথা নাশক ওষুধ গুলো কিডনির জন্য খুব বেশি ক্ষতিকর। নিয়ম না জেনে নিজে নিজে ওষুধ কিনে খেলে আত্মার অজান্তেই আপনি কিডনির বড় কোন রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। তাই যেকোনো ওষুধ খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।

প্রয়োজনের বেশি ভিটামিন সি গ্রহণ

মানুষের শরীরে প্রতিদিন 500 মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন সি এর প্রয়োজন হয় না। নিয়মিত প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রাম বা এরকম ভিটামিন সি গ্রহণ করার চেষ্টা করবেন।

কোমল পানীয় পরিহার

অনেকেই পানির বদলে কোমল পানিও বা বিভিন্ন রকমের এনার্জি ড্রিংকস খেয়ে থাকেন। এই ধরনের পানীয় গুলো কিডনির জন্য অত্যন্ত বেশি ক্ষতিকর।তাই কোমল পানীয় এড়িয়ে চলুন এবং যখনই তৃষ্ণা পায় পানি খেয়ে নিন।

কিডনির পরীক্ষা

উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিকস অতিরিক্ত ওজন অথবা পরিবারের কারো কিডনি সমস্যা থাকে কিডনি রোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। যাদের কিডনি ঝুঁকি আছে তাদের অবশ্যই নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানো উচিত।

কিডনি রোগ নির্ণয় করতে কিডনি রোগের পরীক্ষা

কিডনিরোগ চিহ্নিত করতে যে সকল পরীক্ষাগুলো দেওয়া হয় সেগুলো হচ্ছে;

১) মূত্র/ রক্ত পরীক্ষা।

২) আল্ট্রা সাউন্ড।

৩) সিটি স্ক্যান।

৪) এমআরআই।

৫) ইউরেটিরোস্কপি।

৬) বায়োপসি।

উপরোক্ত পরীক্ষাগুলোর মাধ্যমে কিডনি রোগ নির্ণয় করা হয়।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে কি কি খাবার খাওয়া উচিত

প্রসঙ্গত গ্লোমেরুলার ফিল্ট্রেশনরেট কিডনির সামগ্রিক কার্যকারিতার পরিমাপের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা যার সাধারণ মান 90 থেকে ১২০ মিলি/মিনিট/১.৭৩ মিটার ২ বয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে এই মান কিছুটা কমতে পারে।

ক্রিয়েটেনিন ক্লিয়ারেন্স কিডনির স্বাভাবিকতা পরিমাপের আরও একটি পরীক্ষা যার সাধারণ মান

*পুরুষের ক্ষেত্রে ৯৭ থেকে ১৬৭ মিলি/মি।

*মহিলাদের ক্ষেত্রে ৪৪ থেকে ১২৮ মিলি/মি।

রক্তে উপস্থিত ক্রিয়েটেনিনের পরিমাণ কিডনি রোগ নির্ণয়ের গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দেয় যার প্রচলিত মান

*পুরুষের ক্ষেত্রে ০.৭ থেকে ১.৩ মিলিগ্রাম/ ডেসিলিটার।

*মহিলাদের ক্ষেত্রে ০.৬ থেকে ১.১ মিলিগ্রাম /ডিসি লিটার।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

বিশ্বের প্রতি ১০ জনে অন্তত একজন কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত। বাংলাদেশে এই চিত্র আরো ভয়াবহ এখানে প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ (প্রতি সাতজনে একজন)। কিডনি বা এর সঙ্গে সম্পর্কিত অসুখে আক্রান্ত এবং বছরে প্রায় 40 হাজার মানুষ এই সংক্রান্ত রোগে মারা যায়। প্রতি বছর প্রায় বিশ হাজার নতুন রোগী কিডনি র সমস্যা আক্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু সেই তুলনায় বাড়ছে নাকি চিকিৎসা আধুনিক সুবিধা। তাই সংশ্লিষ্ট সবার দ্রুত এই ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া জরুরী।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

কিডনি রোগ নিরাময়ের অন্যতম শর্ত কি?

উত্তর: কিডনি রোগ নিরাময়ের অন্যতম শর্ত হচ্ছে ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা।

কিডনি রোগ এড়াতে প্রতিদিন কতটুকু পানি খাওয়া উচিত?

উত্তর: কিডনি রোগ এড়াতে প্রতিদিন ২ কেজি (৮ গ্লাস) পানি পান করা উচিত।

কোন ধরনের ওষুধ কিডনির জন্য ভয়াবহ ক্ষতির কারণ হতে পারে?

উত্তর অতিরিক্ত ব্যথা নাশক ওষুধ সেবনের মাধ্যমে কিডনি অকেজো হয়ে যেতে পারে। এবং ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঘন ঘন ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করলে তা কিডনির জন্য ভয়াবহ ক্ষতির কারণ হতে পারে।

শেষ কথা-

সুপ্রিয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা এতক্ষণ যারা ধৈর্য সহকারে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়েছেন তারা কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। বন্ধুরা আজকের আর্টিকেল থেকে আপনাদের যদি সামান্য তম উপকার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকবেন এবং আপনাদের বন্ধুদের সাথে ওয়েবসাইটটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। যেকোনো ধরনের সমস্যার কথা আমাদেরকে জানাতে কমেন্ট করতে পারেন।

আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং আপনার আশেপাশের মানুষগুলোকে ভালো রাখবেন।

পোস্ট ট্যাগ-

কিডনি পরিষ্কার করে এই ৯ খাবার,কিডনি রোগের ভেষজ ঔষধ,কিডনি রোগের ঔষধের নাম,কিডনি রোগের চিকিৎসা,কিডনি পরিষ্কার করার ঘরোয়া উপায়,কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণ,কিডনি ইনফেকশনের ঔষধ,কিডনি রোগ কি ভাল হয়।

পোস্ট ট্যাগ-

মানসিক রোগের ঔষধের নাম,সন্দেহ রোগ থেকে মুক্তির উপায়,মানসিক চাপ থেকে মুক্তির উপায়,শুচিবাই রোগ থেকে মুক্তির উপায়,মানসিক রোগ থেকে মুক্তির আমল,মানসিক রোগ কি ভালো হয়,সিজোফ্রেনিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়,মানসিক রোগের শারীরিক লক্ষণ।

আপনার জন্য আরো 

আপনার জন্য-

কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম

বমি হলে কি খাওয়া উচিত

থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য উপযোগী খাবার

সিজারিয়ান মায়ের খাদ্য তালিকা

সুস্থ থাকতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাবার গ্রহণ

কিডনি পরিষ্কার রাখার ৯টি খাবার সম্পর্কে জেনে নেই

শীতে ত্বকের যত্ন নিন রুটিন মাফিক

শীতের মৌসুমে ত্বকের যত্ন নিতে মধু ব্যবহার করুন

শীতে ত্বকের যত্ন কিভাবে নিবেন

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

 

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।