টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা (জরুরী টিপস)

টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ – টাইফয়েড এমন এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ যা ‌salmonella typhi ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে। টাইফয়েড জ্বর নিয়ে পূর্বে মানুষের মধ্যে অনেক বেশি আতঙ্ক ছিল।কিন্তু বর্তমানে চিকিৎসা পদ্ধতি উন্নত হওয়ায় টাইফয়েড জ্বর নিয়ে মানুষের মধ্য তেমন ভয় কাজ করে না। টাইফয়েড জ্বর দেখা দেওয়া মাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এই জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু এই জ্বর নিয়ে গাফলাতি না করে অবশ্যই যথা সময়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে নতুবা ক্ষতিকর কিছু ঘটবে এটা অস্বাভাবিক নয়।

টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ

সম্মানিত বন্ধুরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আমরা টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ এবং চিকিৎসা সম্পর্কিত খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে তুলে ধরব। যারা এই বিষয়ে জানতে আগ্রহী এবং যাদের জানার কৌতূহল রয়েছে তারা অবশ্যই শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়ে আমাদের সাথে থাকবেন।

টাইফয়েড কি

টাইফয়েড জ্বরের কারণ হলো সালমোনেলারটাইফি নামক একপ্রকার ব্যাকটেরিয়া যান্ত্র ও রক্তে বৃদ্ধি পায় এটা সংক্রমিত (ব্যক্তির মল ও মূত্র) দ্বারা খাদ্য বা পানি পানের মাধ্যমে ছড়ায়।টাইফয়েড জ্বরের ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলো হচ্ছে স্যানিটেশন এর অভাব এবং নূন্যতম স্বাস্থ্যবিধি অন্তর্ভুক্ত।

অর্শ বা পাইলস রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার

উন্নয়নশীল বিশ্বের যারা ভ্রমণ করে তারা ঝুঁকির মাঝে আছে (শুধুমাত্র মানুষ সংক্রমিত হতে পারে) ব্যাকটেরিয়া কালচারের মাধ্যমে অথবা রক্ত মল বা অস্থিমজ্জার মধ্য ব্যাকটেরিয়ার ডিএনএ শনাক্ত করে। এই রোগ নির্ণয় করা হয় অস্থিমজ্জার টেস্টিং সবচেয়ে সঠিক। সাধারণত টাইফয়েড জ্বর দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে দেহে জীবাণু ছড়ায়।

টাইফয়েড জ্বরের কারণ

টাইফয়েড একটি পানিবাহিত মারাত্মক রোগ যা দুই ধরনের জীবাণু সংক্রমণে হয়ে থাকে।

১) সালমোনেলা প্যারাটাইফি।

২) সালমোনেলা টাইফি।

সালমোনেনা টাইফির সংক্রমণের যে জ্বর হয় তাকে টাইফয়েড জ্বর বা অন্তরিক ফিভার বলে।

আর যদি জ্বর সালমনেলা প্যারাটাইফির নামক জীবাণুর কারণে হয়ে থাকে তাহলে তাকে প্যারাটাইফোয়েড জ্বর বলে।

প্রধানত দূষিত পানি ও খাবার গ্রহণের মাধ্যমেই জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার প্রতি উদাসীনতার কারণেও এটি শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

এছাড়াও টাইফয়েড জ্বর হতে আরোগ্য লাভ করেছেন কিন্তু এই ব্যাকটেরিয়া বহন করেছেন এমন কিছু সংখ্যক ব্যক্তিও এই রোগের বাহক হতে পারে। যেভাবেই এই জীবাণু শরীরে প্রবেশ করুক না কেন ঢোকার পর বৃহদান্ত্রকে আক্রমণ করে। এছাড়া এই ব্যাকটেরিয়া শরীরের পিত্ত থলিতে জমা থাকে এবং উপযুক্ত পরিবেশ পেলেই কেবল আক্রমণ করে।

টাইফয়েড ছড়ানোর কারণ

টাইফয়েড জ্বর বাংলাদেশে খুবই সচরাচর একটি রোগ। টাইফয়েড জ্বর সালমোনেলা‌ টাইফি নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমণে হয়ে থাকে।দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে প্রধানত দেহে জীবাণু ছড়ায়। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় লোকজনের টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। টাইফয়েড জোরে আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত স্রোতে ওন্ত্রনালীতে এই ব্যাকটেরিয়া অবস্থান করে এবং দূষিত খাবার ও পানি গ্রহণের মাধ্যমে এই ব্যাকটেরিয়া দেহে প্রবেশ করা জীবাণুগুলোর গুণিতিক আকারে বেড়ে গিয়ে রক্ত স্রোতে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে যাওয়ার সহ নানা ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়।

টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণসমূহ

সাধারণত রোগ জীবাণু শরীরে প্রবেশের 10 থেকে 14 দিন পর রোগের লক্ষণসমূহ প্রকাশ পেতে থাকে।

জ্বর এই রোগের প্রধান লক্ষণ যা প্রথম চার পাঁচ দিন জ্বর বৃদ্ধি পায়। জ্বর কখনো বাড়ে কখনো আবার কমে তবে কোন সময় সম্পূর্ণ ছেড়ে যায় না। এর প্রধান প্রধান লক্ষণ সমূহ হলো-

১) প্রচন্ড পেটে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।

২) ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত টানা জ্বর হতে পারে।

৩) গা ম্যাজ ম্যাজ করা সহ রোগীর কফ বা কাশি হতে পারে।

৪) হার্ট রেট বা হৃদস্পন্দন কমে যেতে পারে।

৫) ওষুধ চলা অবস্থায়ও সপ্তাহখানেক জ্বর থাকতে পারে।

৬) শিশুদের ক্ষেত্রে ডায়রিয়া ও বমি হতে পারে।

৭) কারো কারো জ্বরের সঙ্গে কাশি হয়।

৮) দ্বিতীয় সপ্তাহের রোগীর পেটে ও পিঠে গোলাপী রঙের দানা দেখা দিতে পারে।

৯) মন্দা হওয়া সহ কারো কারো কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।

১০) জ্বরের সঙ্গে মাথা ব্যথা শরীর ব্যথা ও শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।

টাইফয়েড জ্বরের ঝুঁকি সমূহ

যেকোনো বয়স এই টাইফয়েড হতে পারে। তবে শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা একটু বেশি থাকে। শরীরের জীবাণু প্রবেশ করলেই টাইফয়েড হবে এমন কোন কথা নেই। কারণ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে অনেক সময় জীবাণু দেহের সংক্রমণ করতে পারে না।

তবে কম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তি যেমন এইচআইভি পজেটিভ ও এইডস রোগীরা সহজেই টাইফয়েড আক্রান্ত হতে পারে।

যেসব এলাকায় এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি সে সব জায়গায় ভ্রমণ করলেও এই রোগের জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসা

প্রধানত এন্টিবায়োটিক এর মাধ্যমে ডাক্তারগণ টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসা করে থাকেন। নির্দিষ্ট অ্যান্টিবায়োটিক শুরুর পরও জ্বর কমতে পাঁচ দিন সময় লাগতে পারে। টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার পরও দ্রুত চিকিৎসা না করলে জ্বর সপ্তাহ বা মাসব্যাপী থাকতে পারে। এছাড়া রোগী অন্যান্য জটিলতায় ভুগতে পারে। চিকিৎসার পাশাপাশি রোগীকে অধিক পরিমাণে তরল খাবার দেওয়া দরকার। কারণ দীর্ঘস্থায়ী জ্বর এবং ডায়রিয়ার কারণে তার শরীরে পানি স্বল্পতা দেখা দিতে পারে। শিরা পথে ওষুধ প্রদানের মাধ্যমেও তরল জাতীয় খাবার প্রদান করা যেতে পারে।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

টাইফয়েড রোগীকে পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে। জ্বর বেশি থাকলে পুরো শরীর ভেজা গামছা বা তোয়ালে দিয়ে মুছে দিতে হবে। অসুস্থতাকালীন সময়ে হারানো পুষ্টি পুনরুদ্ধারে উচ্চ ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত। প্রতিবার বাথরুম ব্যবহারের পর হাত পানি ও সাবান দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো যতদিন পর্যন্ত চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণের পরামর্শ দিবেন ততদিন পর্যন্ত তা গ্রহণ করতে হবে।

কিভাবে টাইফয়েড জ্বর সনাক্ত করা হয়

পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর কেবল চিকিৎসকগণ বলতে পারবেন। যে কারো টাইফয়েড জ্বর হয়েছে কিনা টাইফয়েড দ্রুত সনাক্ত করার জন্য ব্লাড কালচার নামক রক্ত পরীক্ষা করতে হয়। যদি নমুনায় সেলমনেলা নামক ব্যাকটেরিয়া উপস্থিতি পাওয়া যায় তাহলে প্রকারভেদে টাইফয়েড ও প্যারা‌ টাইফয়েডের পার্থক্য করা হয়।

এছাড়া জ্বর হওয়ার দ্বিতীয় সপ্তাহে উইডাল টেস্ট নামে এক ধরনের ননস্পেসিফিক ব্লাড টেস্ট করতে হয়। যাতে টাইটার দেখে টাইফয়েড নির্ণয় করা হয়।

টাইফয়েড জ্বরের প্রাথমিক চিকিৎসা

সাধারণত ঘরোয়া উপায়ে টাইফয়েড জ্বর হলে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। সেগুলো হচ্ছে;

ঠান্ডা পানির জলপট্টি

জ্বর বেশি হলে ঠান্ডা পানিতে কাপড় ভিজিয়ে মাথায় দিয়ে রাখতে হবে অর্থাৎ বেশি বেশি করে জলপট্টি দিতে হবে।দেহের তাপমাত্রা আরো বেড়ে গেলে অবশ্য এতে আর কাজ হয় না। তখন ঠান্ডা পানিতে মাথা ধুয়ে দিতে হবে। ঠান্ডা পানি দিয়ে কাপড় ভিজিয়ে সারা গা মুছিয়ে দেয়া যেতে পারে। এতে জ্বর খুব তাড়াতাড়ি নেমে যায়।

তুলসী পাতা

অনেক রোগের ওষুধ তুলসীপাতা। টাইফয়েডের জন্য এটি খুব সাধারণ ঘরোয়া ওষুধ। অনেক আয়ুর্বেদিক ঔষধ তৈরিতেও কাজে লাগে তুলসী পাতা। টাইফয়েডের ক্ষেত্রেও এটি যথেষ্ট উপকারী। গরম পানিতে প্রথমে তুলসী পাতা হালকা করে ফুটিয়ে নিতে হবে। এতে বাইরের ধূলা চলে যাবে। তারপর অল্প মধু বা আদার রস বা গোলমরিচের গুঁড়ো দিয়ে তুলসী পাতা খাওয়া যেতে পারে। টাইফয়েডের ব্যাকটেরিয়া তাড়াতে খুব সাহায্য করে তুলসী।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এ রয়েছে প্রচুর অ্যাসিটিক উপাদান জ্বর কমাতে সাহায্য করে। অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দেহ থেকে উত্তাপ বের করে। এটি টাইফয়েড মানেই জ্বর একটি বড় সমস্যা এক্ষেত্রে বেশি জ্বর হলে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দেওয়া যেতে পারে। ডায়রিয়া কেউ আটকায় এই ঘরোয়া টোটকা। দেহের পুষ্টি বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে।

প্রচুর পানি পান

টাইফয়েড হলে যতটা সম্ভব বেশি পরিমাণে পানি খেতে হবে।অবশ্য শুধু পানি নয় এর সঙ্গে যে কোন তরল খাবার খেতে পারেন। ফলের রস হারবাল চাও থাকতে পারে তালিকায়। টাইফয়েড থেকে ডায়রিয়া হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। তা যাতে না হয় তাই তরল খাবার খাওয়া প্রয়োজন। যে কোন ফলের রস এ ক্ষেত্রে কার্যকারী হতে পারে।তরল যত বেশি শরীরে ঢুকবে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে আসার সম্ভাবনা তত বাড়বে ফলে শরীর সুস্থ হবে দ্রুত।

আদা

শরীরের যেকোনো রকম সমস্যায় আদা সবচেয়ে উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এই এন্টি অক্সিডেন্ট রক্তকে বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। কিডনি থেকে অযাচিত পদার্থ বের করে দিতেও সাহায্য করে। আদা ষ শরীর পরিষ্কার করে সবচেয়ে উপকারী। কাঁচা আদাব বা অর্ধেক রান্না করা আদা এতে গুণাগুণ বেশি থাকে।

তাই টাইফয়েডের সময় আদা যত শরীরে ঢুকবে তত ভালো।

টাইফয়েড জ্বর প্রতিরোধে করণীয়

চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী টাইফয়েড জ্বরের জন্য নির্ধারিত ভ্যাকসিন গ্রহণ করার রূপটি থেকে বেঁচে থাকার একটি উপায়।

ইনজেকশন এবং মুখে খাওয়ার উভয় ধরনের ভ্যাকসিন বাজারে পাওয়া যায়। ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ব্যাপারে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার।

সব সময় ভ্যাকসিন ১০০% কার্যকর হয় না। তাই ভ্যাকসিনের পাশাপাশি নিম্নলিখিত পদক্ষেপ সমূহ গ্রহণ করা দরকার-

১) খাবার ভালোভাবে রান্না বা সিদ্ধ করে তারপর খাওয়া উচিত।

২) রাস্তার পার্শ্বস্থ দোকান এর খাবার গ্রহণ এবং পানি পান করা থেকে বিরত থাকা উচিত।

৩) শাকসবজির ফলমূল এবং রান্নার বাসনপত্র সব সময় পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে নিতে হবে।

৪) বোতল চাঁদ পরিশোধিত বা ফুটানো পানি হতে বরফ তৈরি করা হলে সেই বরফ মিশিয়ে পানি বা অন্য কোন পানীয় পান করা হতে বিরত থাকতে হবে।

৫) টয়লেট সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে।

৬)পর্যাপ্ত পরিমাণে ফুটানো পানি বা পরিশোধিত পানি সংরক্ষণ করতে হবে এবং পানি যাতে দূষিত হতে না পারে সেজন্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সংরক্ষিত সেই পানি পান করা উচিত।

৭) খাবার গ্রহণ প্রস্তুত বা পরিবেশনের পূর্বে খুব ভালোভাবে হাত ধৌত করতে হবে।

৮)টয়লেট ব্যবহারের পর শিশুকে পরিষ্কার করার পূর্বে খাবার প্রস্তুত বা পরিবেশন করার পড়বেন নিজে খাওয়ার পূর্বে বা শিশুকে খাওয়ানোর পূর্বে সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করতে হবে।

পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন তাই টাইফয়েড থেকে বেঁচে থাকার মূলমন্ত্র। যারা নিয়মিত ভ্রমণ করেন তাদের প্রায়ই বিভিন্ন জায়গায় খেতে হয় এইসব এলাকায় বিশুদ্ধ পানি পান এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সবসময় নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না। ফলে টাইফয়েড আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই টাইফয়েড প্রবন এলাকা পরিদর্শন করলে বাইরের খাবার খাওয়া এবং পানি পান করার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

টাইফয়েড জ্বরের জন্য দায়ী কোন ব্যাকটেরিয়া?

উত্তর: টাইফয়েড জ্বর স্যালমনেলা টাইফি নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হয়ে থাকে।

টাইফয়েড জ্বরের জীবাণু কিভাবে দেহে প্রবেশ করে?

উত্তর: দূষিত খাবার ও পানির মাধ্যমে প্রধানত টাইফয়েড জ্বরের জীবাণু দেহে প্রবেশ করে।

টাইফয়েড থেকে বাঁচার মূলমন্ত্র কি?

উত্তর: পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন তাই হচ্ছে টাইফয়েড থেকে বাঁচার মূল মন্ত্র।

শেষ কথা

সম্মানিত পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা আমাদের আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে। আপনারা এতক্ষণ আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে নিশ্চয়ই এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আমাদের ওয়েবসাইটে আরও বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পেতে অবশ্যই নিয়মিত ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। আর অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন। আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি। সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

[বিশেষ দ্রষ্টব্য: উল্লেখিত সকল তথ্যগুলো সম্পূর্ণ ইন্টারনেট নির্ভর। কোথাও ভুল ত্রুটি থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।]

পোস্ট ট্যাগ-

টাইফয়েড জ্বরের ঔষধের নাম,টাইফয়েড জ্বরের ঔষধ,টাইফয়েড জ্বরের এন্টিবায়োটিক,শিশুর টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ,টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসা,টাইফয়েড জ্বর ভালো করার উপায়,প্যারা টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ,টাইফয়েড রোগের লক্ষণ।

আপনার জন্য আরো 

আপনার জন্য-

অ্যাজমা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা 

থাইরয়েড রোগ থেকে মুক্তি পেতে করণীয়

চর্মরোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার কার্যকারী চিকিৎসা

যক্ষা বা টিবি রোগের লক্ষণ

ক্যান্সার রোগের যেসব লক্ষণ এড়িয়ে যাবেন না

শ্বেতী রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিন

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join ৪৯১ other subscribers

 

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS It BARI JOB NEWS

SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ টিম