নতুন আপডেট নিয়মে নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর সঞ্চয় হার কত? সঞ্চয় হার সম্পর্কে জানুন

মোবাইল ব্যাংকিং এর সঞ্চয় হার -বাংলাদেশের অন্যতম স্বনামধন্য মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা হচ্ছে নগদ। নগদের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা থাকায় গ্রাহকরা নগদ মোবাইল ব্যাংকিং কে লেনদেনের মাধ্যমে হিসেবে বেছে নিচ্ছে। নগদ গ্রাহকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন ধরনের অফার দিয়ে থাকে। একজন নগদ গ্রাহকের অবশ্যই নগদের সঞ্চয় হার সম্পর্কে জেনে রাখা প্রয়োজন। নগদেরজনপ্রিয়তার কারণে নগদে বর্তমানে সঞ্চয় হার বা মুনাফার সুবিধা দেওয়া হচ্ছে যাওয়ার জন্য মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা গুলোর মধ্যে পাওয়া যায় না।নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর সঞ্চয় হার কত

নগদের সঞ্চয় হার সহ এর অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার মাধ্যমে নগদ তার গ্রাহকদের কাছে ধীরে ধীরে ইউজার ফ্রেন্ডলি হয়ে উঠেছে। কোন নগদের গ্রাহক যদি তার একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা রাখে এবং সেটা নির্দিষ্ট একটা সময় পর্যন্ত অতিবাহিত করে তাহলে সেই গ্রাহক তার আসল টাকার সাথে নগদ কর্তৃপক্ষ থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ সঞ্চয় বা মুনাফা পাবে। ধীরে ধীরে নগদের এই সঞ্চয়ে হার বাড়ানো হচ্ছে এর গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধি হওয়ার কারণে।

আপনি কি একজন নগদ গ্রাহক? আপনার কি একটি নগদ একাউন্ট রয়েছে? যদি থেকে থাকে তাহলে নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর সঞ্চয় হার সম্পর্কে আপনার জানা প্রয়োজন। অনেকেই এই তথ্যগুলো জানার জন্য গুগলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট সার্চ করে থাকেন। আজকে আপনাদের জন্য এই তথ্য নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখছি। আশা করি শেষ পর্যন্ত পড়ে তথ্যগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং কি

বাংলাদেশের ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেনের আরেক নাম নগদ। নগদ মোবাইল ব্যাঙ্কিং সেবা বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা। যার মাধ্যমে বাংলাদেশের অনেক মানুষ টাকা লেনদেন করে থাকে দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে যেকোন প্রান্তে। বাংলাদেশে বর্তমানে 15 টি অধিক মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান রয়েছে যার মধ্য তুলনামূলকভাবে নগরদের ক্যাশ আউট চার্জ কম। নগদের ক্যাশ আউট চার্জ কম হওয়ায় এর গ্রাহক সংখ্যা বেশি।

নগদের ভালো সুযোগ সুবিধার কারণে ধীরে ধীরে এর গ্রাহক সংখ্যা বাড়ছে। নগদ ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে মাত্র অল্প কিছু সময়ের মধ্য দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে টাকা পাঠানো সম্ভব হচ্ছে। এবং নগদ বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা হওয়ায় এর রয়েছে অসংখ্য ক্যাশ আউট পয়েন্ট যেখান থেকে গ্রাহকরা নিজের ইচ্ছামত টাকা তুলতে পারছে।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং হেড অফিস কাস্টমার কেয়ার নগদ হেল্প লাইন নম্বর জানতে চান?

একজন গ্রাহকের নগদ একাউন্ট খুলতে প্রয়োজন তার জাতীয় পরিচয় পত্র। বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যাপক প্রসারের কারণে নগদ এপ্লিকেশন থেকে বা নগদ অ্যাপ থেকে আপনি নিজের একাউন্ট নিজেই খুলে নিতে পারবেন। শুধুমাত্র আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার করে। এবং এজন্য কোন চার্জ প্রযোজ্য নয়।

নগদ বাংলাদেশের এমন একটি মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা যেখানে টাকা জমা রাখলে গ্রাহককে সেখান থেকে একটি আকর্ষণীয় ইন্টারেস্ট দেওয়া হয়। এই ইন্টারেস্ট পেতে একজন গ্রাহককে তার একাউন্টে মাসের প্রথম থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত যে পরিমাণ ব্যালেন্স জমা তিনি রাখবেন তার ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হারে ইন্টারেস্ট সুবিধা দেওয়া হবে।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর সঞ্চয় হার

একজন গ্রাহক যদি নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর একাউন্ট করে থাকে তাহলে তার জন্য নগদ মোবাইল ব্যাংকিং সঞ্চয় হার বা মুনাফা পাওয়ার সুবিধা রয়েছে। তবে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের ওপর এবং নির্দিষ্ট সময়ের উপর ভিত্তি করে নগদে মুনাফা বা সঞ্চয় সিস্টেম চালু করা হয়েছে।

*০ থেকে ১০০০.৯৯ টাকা যদি কোন গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে থাকে তাহলে সে ০% মুনাফা পাবে।

*১০০১ থেকে ৫০০০.৯৯ টাকা কোন গ্রাহকের একাউন্টে থাকলে সে ৫% মুনাফা পাবে।

*৫০০১ টাকা থেকে ৩০০০০ টাকা কারো একাউন্টে থাকলে ৭.৫% মুনাফা পাবে।

উল্লেখ্য এটি বাৎসরিক হিসাব কিন্তু নগদ থেকে তারা প্রতি মাসের মুনাফা প্রতি মাসে দেবে।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর সঞ্চয় হার হিসাব

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর সঞ্চয় হার হিসাব করবেন কিভাবে দেখে নিন-

ধরুন একজন নগদ গ্রাহকের একাউন্টে ১০ হাজার টাকা আছে এর অর্থ হচ্ছে সেই গ্রাহক প্রতিবছর ৭.৫% মুনাফা পাবে উপরের পার্সেন্টেজ অনুযায়ী।

অতএব, ১০০ টাকায় গ্রাহক শতকরা ৭.৫ টাকা মুনাফা পাবে বছরে।

তাহলে গ্রাহক এক টাকায় মুনাফা পাবে ০.০৭৫ টাকা।

এবং ১০ হাজার টাকায় পাবে ৭৫০ টাকা মুনাফা।

অর্থাৎ ১০ হাজার টাকায় একজন গ্রাহক প্রতিবছর মুনাফা ভাবে ৭৫০ টাকা। এইবার প্রতি মাসে আপনি কত টাকা পাবেন হিসাব করুন?

১২ মাসে ৭৫০ টাকা হলে এক মাসে টাকা হবে ৬২.৫ টাকা।

অর্থ হচ্ছে ১০ হাজার টাকা যদি কোন গ্রাহকের নগদ একাউন্টে থাকে তাহলে সেই গ্রাহক প্রতি মাসে ৬২.৫ টাকা করে মুনাফা পাবে। এভাবে গ্রাহক যত টাকা রাখবে উপরের পার্সেন্টেজ অনুযায়ী হিসাব করে তার সেই টাকার উপর মুনাফা প্রদান করা হবে।

নগদের ক্যাশ আউট ফি

বর্তমানে নগদ বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস এর কারণ হলো নগদে কম মূল্যে ক্যাশ আউট সহ বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট অতি সহজেই পাওয়া যায়। নগদ মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার ডাক বিভাগের একটি ডিজিটাল লেনদেনের অংশ হিসেবে অল্প দিনেই বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস গুলোর তুলনায় নগদে কম রেটে ক্যাশ আউট সুবিধা দিয়ে আসছে নগদ প্রতিনিধিরা। বিভিন্ন প্রকার চার্জ সহ নগদে ক্যাশ আউট খরচ হাজারে মাত্র ১৪ টাকা। যদিও কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে ক্যাশ আউট চার্জ 9 টাকা বলে ভুল তথ্য দেওয়া হয়।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টের কমিশন কত

অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার মত নগদের এজেন্ট বা উদ্যোক্তাদের কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন হয়। নগদ মোবাইল ব্যাঙ্কিং এজেন্টের কমিশন হচ্ছে হাজারে ৪ টাকা ১০ পয়সা প্রতি এক হাজার ক্যাশ ইন বা ক্যাশ আউটে।

কোন গ্রাহক যদি ১০,০০০ টাকা ক্যাশ আউট করে সে ক্ষেত্রে একজন নগদ মোবাইল ব্যাংকিং ডিলার ৪১ টাকা কমিশন পাবেন। একজন নগদ একাউন্ট এজেন্ট যদি প্রতিদিন এক লক্ষ টাকা ব্যবসা করে তাহলে তার কমিশন হবে ৪১০ টাকা।

নগদ এজেন্টকে উদ্যোক্তা ও বলা হয়। নগদ একাউন্ট উদ্যোক্তার একাউন্ট থেকে একজন গ্রাহককে ক্যাশ আউট করে দিবে এবং টাকা প্রদান করবে। নগদের ডিলার বা এজেন্টের কমিশন গ্রাহকের টাকা থেকে কেটে নিতে হবে না। অটোমেটিক্যালি নগদ এজেন্ট বা উদ্যোক্তার একাউন্টে তার কমিশনের টাকা পৌঁছে যাবে গ্রাহকের ক্যাশ আউট করার সাথে সাথে।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

শুধুমাত্র ক্যাশ আউট এ নয় ক্যাশ ইন করলেও নগদ এজেন্টের একাউন্টে অটোমেটিকলি কমিশন পৌঁছে যাবে।

কোন নগদ এজেন্ট যদি কোন গ্রাহকে টাকা ক্যাশ ইন করে তাহলে হাজার সে ৪ টাকা ১০ পয়সা কমিশন পাবে। ক্যাশ ইন এবং ক্যাশ আউট এর কমিশন সমপরিমাণ।

তবে অনেক সময় দেখা যায় নগদ এজেন্টের একাউন্টে কিছু বাড়তি কমিশন যোগ হয় নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্যাশ ইন অথবা ক্যাশ আউট করার ক্ষেত্রে।

নগদ এজেন্টের কমিশন কিভাবে বাড়ানো যায়

নগদে একজন এজেন্টের মাধ্যমে গ্রাহকের টাকার লেনদেন করার পর এজেন্ট নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পান। প্রতি ক্যাশ আউট বা ক্যাশ ইন এ নগদ এজেন্ট হাজারে চার টাকা দশ পয়সা করে কমিশন পায়।

এই কমিশনের পরিমাণ বাড়াতে নগদ এজেন্টকে অবশ্যই তার গ্রাহকের সংখ্যা বাড়াতে হবে। কারণ নগদের এজেন্টের কমিশন যেহেতু নির্ধারিত তাই নগদের এজেন্ট যদি তার গ্রাহক সংখ্যা বাড়ায় তাহলে তার কমিশনের পরিমাণ বৃদ্ধি হবে। এজন্য তাকে অবশ্যই তার কাজে মনোনিবেশ করতে হবে।

গ্রাহক সংখ্যা যত বেশি বাড়বে নগদে লেনদেন তত বাড়বে আর কমিশনের পরিমাণও তত বাড়বে। তাই এজেন্টের কমিশন বাড়াতে কাস্টমার বাড়াতে হবে। যাতে তারা নগদের এজেন্টের মাধ্যমে বেশি বেশি টাকা লেনদেন করে।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং হেড অফিস

নগদ এর অনেক গ্রহকে নগদ মোবাইল ব্যাংকিং হেড অফিসের ঠিকানা জানে না।তবে নগদ মোবাইল ব্যাংকিং হেড অফিসের ঠিকানা জানতে অনেকেই আগ্রহী। নগদ গ্রাহকরা নগদ এর হেড অফিস থেকে মোবাইল ব্যাংকিং সংক্রান্ত অনেক সুযোগ সুবিধা পেতে পারে। নগদ মোবাইল ব্যাংকিং হেড অফিসে গিয়ে নগদের সর্বোচ্চ সুযোগ সুবিধা আপনি ভোগ করতে পারবেন। নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর হেড অফিস হল;

Delta Dahlia Tower (Level 13 & 14), 36 Kamal Ataturk Avenue, Banani, Dhaka-1213

এই ঠিকানায় গেলেই আপনি নগদে মোবাইল ব্যাংকিং এর হেড অফিসটি পেয়ে যাবেন। তাই যদি কখনো প্রয়োজন মনে করেন নগদ মোবাইল ব্যাংকিং চলে যাবেন এই ঠিকানায়।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং হেল্পলাইন নম্বর

একজন নগদ গ্রাহকের একাউন্ট সংক্রান্ত সমস্যাগুলো সমাধান করার জন্য নগদের রয়েছে হেল্প লাইন নম্বর। নগদ হেল্পলাইন নম্বরে কল করে গ্রাহকরা তাদের সমস্যা গুলো সম্পর্কে নগদ প্রতিনিধিদের অবগত করতে পারে। নগদের প্রতিনিধিরা তাদের সমস্যাগুলো সম্পর্কে জেনে সেই সমস্যার সমাধান করে দেবে। তাই নগদ একাউন্ট রিলেটেড কোন সমস্যায় যদি আপনি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই নগদ হেল্পলাইন নাম্বারে কল করবে।

নগদ হেল্পলাইন নম্বর ২ টি

একটি হলো; ১৬১৬৭

অপরটি হলো; ০৯৬ ০৯৬ ১৬১৬৭

এই নাম্বার দুটিতে নগদ গ্রাহকরা ২৪ ঘণ্টা এবং সপ্তাহের সাত দিন কল করে বিভিন্ন সেবা পেতে পারে।

নগদের বিভিন্ন কাস্টমার কেয়ার ঠিকানা

নগদে করে যদি গ্রাহকরা কোন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয় তাহলে সাথে সাথে নগদ কাস্টমার কেয়ারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। নগদ কাস্টমার কেয়ারের অফিস বিভিন্ন স্থানে রয়েছে। যার কাছাকাছি যে অফিস রয়েছে সেই কাস্টমার কেয়ার অফিসে গিয়ে নগদে একাউন্টের সমস্যা সমাধান করা যায়।

নগদ কাস্টমার কেয়ার বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ঢাকা

বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ১০০০ (বায়তুল মোকারম মসজিদের পাশে)।

কাউন্টার নম্বর- ২৭।

অফিস টাইম সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং কাস্টমার কেয়ার বনানী ঢাকা

বনানী ডাকঘর (বাসস্ট্যান্ডের পাশে) ঢাকা ১২১৩।

অফিস টাইম সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং কাস্টমার কেয়ার বউখালি মোড়, খুলনা ডিভিশন

আকিজ উদ্দিন হসপিটাল বউখালী মোড়, খুলনা।

অফিস টাইম সকাল 9 টা থেকে বিকাল ৫ টা।

নগদ কাস্টমার কেয়ার হেট্টাগ্রাম, পটুয়াখালী

বাংলাদেশ ব্যাংক, আব্দুর রহমান রোড,হেট্টাগ্রাম ৪০০০,হেট্টাগ্রাম-পটুয়াখালী।

অফিস টাইম সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত।

নগদ কাস্টমার কেয়ার লক্ষীপুর- রাজশাহী

লক্ষ্মীপুর গিটার রোড, রাজশাহী।

অফিস টাইম সকাল ৯ টা হতে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত।

নগদ কাস্টমার কেয়ার বরিশাল

ফজলুল হক এভিনিউ বরিশাল।

অফিস টাইম সকাল ৯ টা হতে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত।

রংপুর নগদ কাস্টমার কেয়ার

রংপুর প্রধান ডাকঘর-৫৪০০, মধুবন, রংপুর।

অফিস টাইম সকাল ৯ টা হতে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত।

চট্টগ্রাম নগদ মোবাইল ব্যাংকিং কাস্টমার কেয়ার

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিকটবর্তী আব্দুর রহমান রোড, চট্টগ্রাম- ৪০০০, কোতোয়ালি, চট্টগ্রাম।

ময়মনসিংহ নগদ মোবাইল ব্যাংকিং কাস্টমার কেয়ার

কাচারি হেড পোস্ট অফিস।

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং ইমেইল এড্রেস

যেকোনো সময় ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে যেকোনো স্থান থেকে নগদের ইমেইল এড্রেসে‌  মেইল করে গ্রাহকের যেকোনো সমস্যার সমাধান হতে পারে। নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর ইমেইল এড্রেস এর মাধ্যমে নগদের প্রতিনিধিদের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। নগদ মোবাইল ব্যাংকিং এর ইমেইল এড্রেসটি হলো-

[email protected]

নগদ গ্রাহক হিসেবে নগদ একাউন্ট করার পর কত টাকায় কত টাকা মুনাফা প্রদান করা হয় সে সম্পর্কে অবশ্যই গ্রাহকের অবগত থাকা উচিত। অনেক সময় গ্রাহক যদি এই সম্পর্কে অবগত না থাকে তাহলে যে কোন এজেন্ট পয়েন্ট থেকে তার সাথে প্রতারণা করতে পারে। বর্তমানে নগদে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার সাথে সঞ্চয় হার বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এর প্রধান কারণ হলো গ্রাহকদের সুবিধা প্রদান করা। নগদে টাকার লেনদেন করা সহজ এবং স্বাচ্ছন্দনীয়। আপনি যদি স্বাচ্ছন্দে দেশের যে কোন স্থান থেকে আপনার টাকা লেনদেন করতে চান তাহলে আজকে খুলে ফেলুন একটি নগদ একাউন্ট। বর্তমানে  নিজের একাউন্ট নিজেই সহজে খোলা যায়।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

নগদের একাউন্ট চেক কোড কত?

উত্তর: নগদ এর অ্যাকাউন্ট চেক কোড *১৬৭#‌।

নগদ কোন বিভাগের অংশ?

উত্তর:বর্তমানে জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার নগদ ডাক বিভাগের একটি ডিজিটাল লেনদেন পরিষেবা।

নগদের অ্যাকাউন্ট দেখার পদ্ধতি কয়টি?

উত্তর: নগদ এর অ্যাকাউন্ট দেখার পদ্ধতি দুইটি;

১) নগদ একাউন্ট চেক কোড এর মাধ্যমে।

২) নগদ মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপস এর মাধ্যমে।

শেষ কথা-

প্রিয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা আশা করছি আপনারা আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন। যারা নগদ মোবাইল ব্যাংকিং সঞ্চয় হার সম্পর্কে জানতেন না তারা অবশ্যই আজকের আর্টিকেলটি পড়ে জানতে পেরেছেন। আমার আর্টিকেলটি যদি আপনাদের সামান্য উপকারে আসে সেখানেই আমার সার্থকতা।

যদি আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আপনার বন্ধুদের সাথে আমাদের ওয়েবসাইটটি শেয়ার করবেন। যেকোনো প্রয়োজনে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। আজকের মতো পোস্ট এ পর্যন্তই। সকলেই সুস্থ থাকুন।

পোস্ট ট্যাগ-

নগদ একাউন্টে সর্বোচ্চ কত টাকা রাখা যায়, নগদে টাকা জমানোর নিয়ম,বিকাশে মুনাফার হার।

আপনার জন্য আরো –

আপনার জন্য-

নগদের এজেন্টের কমিশন কত?

মোবাইল ব্যাংকিং বলতে কি বুঝ ও মোবাইল ব্যাংকিং এর অসুবিধা

মোবাইল ব্যাংকিং কয়টি ও কি কি

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং ডিলার হতে কি লাগে

মোবাইল ব্যাংকিং বলতে কি বুঝ ও মোবাইল ব্যাংকিং এর অসুবিধা

উপায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে কি সুবিধা পাবেন?

উপায় মোবাইল ব্যাংকিং কোড কত

উপায় অ্যাকাউন্ট খোলার সহজ পদ্ধতি

নগদ একাউন্ট দেখার নিয়ম ২০২৩

উপায় ক্যাশ আউট ও সেন্ড মানি খরচ কত

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন-

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

 

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।