তারাবীহ নামাজ কোন নিয়মে পড়বো? এর ফজিলত কি- তারাবীহ নামাজ পড়ার নিয়ম ও এর ফজিলত

তারাবীহ নামাজ পড়ার নিয়ম-মাহে রমজানের রোজা তারাবির নামাজ কোরআন তেলাওয়াত ও অন্যান্য এবাদত আল্লাহ তায়ালার রোজাদার ব্যক্তি আগের সব গুনাহ মাফ করে দেন।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈমান ও আত্মবিশ্লেষণের সঙ্গে পূর্ণ লাভের আশায় রোজা রাখে তারাবি নামাজ পড়ে এবং কদরের রাতে জাগ্রত থেকে আল্লাহর এবাদত করে তার জীবনের আগের সব গুনাহ মাফ করা হবে।(বুখারী ও মুসলিম)তারাবীহ নামাজ পড়ার নিয়ম

রমজান মাসে রসূল সাঃ নিজে তারাবির নামাজ পড়েছেন এবং সাহাবায়ে কেরামকে পড়ার জন্য আদেশ দিয়েছেন।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু প্রিয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি আজকের আর্টিকেলে স্বাগতম। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি তারাবি নামাজ পড়ার নিয়ম ও এর ফজিলত সম্পর্কে লেখা হয়েছে।এ বিষয়ে যাদের ধারণা কম তারা আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিজেদের ধারণা বৃদ্ধি করতে পারেন।

চলুন বন্ধুরা আজকের মূল আলোচনা শুরু করা যাক-

তারাবীহ নামাজ কি

ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী মুসলমানদের জন্য  পবিত্র রমজান মাস।রমজান মাসের জন্য নির্দিষ্ট তারাবির নামাজ জামাতে পড়া ও সম্পূর্ণ কোরআন শরীফ একবার খতম করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তাআলার রমজানের রোজাগুলো ফরজ করেছেন এবং এর রাতে তারাবি নামাজের জন্য দন্ডায়মান হওয়াকে বিশেষ পণ্যের কাজ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।

মাহে রমজানের রাত্রিকালে এশার নামাজের চার রাকাত ফরজ ও দুই রাকাত সুন্নত এর পর এবং বেতর নামাজের আগে দুই রাকাত করে দশ সালামের যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা হয় একে তারাবির নামাজ বলা হয়।

ইসলামে মেয়েদের রোজা সংক্রান্ত মাসয়ালা সম্পর্কে জানুন

আরবি তারাবি শব্দটির অর্থ আরাম বা বিশ্রাম করা ।তারাবি নামাজ পরাকালে প্রতি দুই রাকাত বা চার রাকাত পর পর বিশ্রাম করার জন্য একটু বসার নামই তারাবি। দীর্ঘ নামাজের কঠোর পরিশ্রম লাঘবের জন্য প্রতি দুই রাকাত বিশেষ করে প্রতি চার রাকাত পর একটু বসে বিশ্রাম করে দোয়া ও তাসবিহ করা হয় বলে এই নামাজকে সালাতুত তারাবি বা তারাবি নামাজ বলা হয়।

তারাবি নামাজের জামাতে পবিত্র কুরআন খতম করা হয় তাই জামাতে তারাবি নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি পাওয়া যায়। রমজান মাসে তারাবি নামাজের কিয়াম হলো আল্লাহর রাস্তায় আরাম কে হারাম করে কঠোর পরিশ্রম করার সম্পদ অনুষ্ঠান।

তারাবি নামাজ পড়ার নিয়ম

তারাবির দুই রাকাত সুন্নত নামাজের নিয়ত-

نويت ونصلي لله تعالى رقعتي صلاه التراويح سنه رسول الله تعالى مدعوجها الى جهه القعبه الشريفه رضي الله اكبر

বাংলা উচ্চারণ-নাওয়াইতোয়ান উসারলিয়া লিল্লাহি ওয়া আলা রাকাতাই সালাতুত তারাবি সুন্নাতু রাসূলুল্লাহি তায়ালা জিহান ইলাজিহাতিল কাবাতিশ শরিফাতি আল্লাহু আকবার।

বাংলা অর্থ-আমি কেবলামুখী হয়ে দুই রাকাত তারাবির নামাজ এই ইমামের পেছনে আদায় করছি আল্লাহু আকবার।

তারাবির নামাজের প্রতি চার রাকাত পর পর দোয়া-

سبحان ذل ملكي والملاقك سبحانك جدي والعجمه والهيبه والقدره والكبرياء والجبل سبحان الملك الحي الذي لا ينم وعلى يموت ابدا ابدا سبهن قدس ربنا وعرب الملائكه والروح

বাংলা উচ্চারণ-

সুবহানাজিল মুলকি ওয়াল মালাকুতি সুবাহানাল্লাহ ইয্যাতি ওয়াল আজামাতি ওয়াল হাইডবাতি ওয়াল কুদরতি ওয়াল কিবরিয়াই ওয়াল জাবুরুদ সুবাহানাল মালিকিল হাইয়িল্লাজি লা ইয়ানামু ওয়ালা ইয়ামতু আবাদান আবাদা। সব্বুহুন কুদ্দুসন রাব্বুনা মালাইকাতি ওয়ার রূহ।

বাংলা অর্থ-

পবিত্র তে ঘোষণা করছি তার যিনি ইহজগত ফেরেশতা জগতের প্রভু সেই আল্লাহর মহিমা বর্ণনা করছি যিনি মহিমাময় বিরাট ভীতিপূর্ণ, শক্তিময়, গৌরবময় এবং বহুত্তর ।আমি সে প্রতিপালকের গুণ গান করছি, যিনি চিরঞ্জীব। যিনি কখনো নিদ্রা যান না এবং যার কখনো মৃত্যু ঘটে না পবিত্র তিনি তিনি আমাদের পালনকর্তা ফেরেশতাকুল এবং আত্মাসমূহের পালনকর্তা।আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই আমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাচ্ছি আমরা আপনার কাছে বেহেস্ত চাচ্ছি এবং দুযোগ থেকে মুক্তি চাচ্ছি।

তারাবি নামাজের মোনাজাত-

اللهم انا نسالك جنه وانا اعوذ بك من النار يا خالق الجنه والنار برحمتك يا عزيز يا غفار يا كريم يا ستر يا رحيم يا جبر يا خليفه يا البر اللهم اجرنا من النار يا مدير يا مجير يا مجير برحمتك يا ارحم الراحمين

বাংলা উচ্চারণ-

আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকা জান্নাতা ওয়া নাউজুবিকা মিনান্নারী, ইয়া খালিকাল জান্নাতি ওয়ান্না’র, বিরাহমাতিকা ইয়া আজিজু, ইয়া গাফফারু, ইয়া কারিমু, ইয়া সাত্তারু ,ইয়া রাহিমু ,ইয়া জাব্বারু, ইয়া খালিকু, ইয়ার র্বার ।আল্লাহুম্মা আজিরনা মিন্নান্নার; ইয়া মজিরুজ

ইয়া মজিরু ইয়া মজিরু বিরহমাতিকা ইয়া আর হামার রাহিমীন।

বাংলা অর্থ-পবিত্রতে ঘোষণা করছি তার যিনি ইহজগত ফেরেশতা জগতের প্রভু সেই আল্লাহর মহিমা বর্ণনা করছি। যিনি মহিমাময় বিরাট ভীতিপূর্ণ, শক্তিময়, গৌরবময় এবং বহুত্তর।আমি সেই প্রতিপালকের গুন গান করছি, যিনি চিরঞ্জীব। যিনি কখনো নিদ্রা জান না এবং যার কখনো মৃত্যু ঘটে না। পুত-পবিত্র তিনি আমাদের পালনকর্তা ফেরেস্তা কুল এবং আত্মাসমূহের পালনকর্তা। আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই। আমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাচ্ছি আমরা আপনার কাছে বেহেস্ত চাচ্ছি এবং দুজন থেকে মুক্তি চাচ্ছি।

তারাবির নামাজের ফজিলত

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হে আমার উম্মতগণ! তোমরা জেনে রেখো আল্লাহ তোমাদের উপর রমজানের রোজা ফরজ করেছেন এবং উহার রাত্রে তারাবির নামাজ সুন্নত করেছেন।

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

অতএব যে ব্যক্তি খালেস নিয়তে ঈমানের সাথে কেবল সওয়াবের আশায় এই মাসের দিনের বেলায় রীতিমতো রোজা রাখবে এবং রাত্রিতে রীতিমতো তারাবির নামাজ পড়বে তার বিগত সব ছগিরা গুনাহ মিটিয়ে দেওয়া হবে। অতএব এই পবিত্র মাসে অধিক নেকি সঞ্চয় করে নেওয়া উচিত। এই মাসে একটি ফরজ অন্য মাসে ৭০ টি ফরজের নেকি পাওয়া যায়।

তারাবির নামাজের সময়

যে রাতে রমজানের চাঁদ দেখা যাবে সেই রাত থেকে তারাবি নামাজ শুরু করতে হবে। ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখা গেলে তারাবি বন্ধ করতে হবে। তারাবি নামাজের সময় এশার নামাজের পর থেকে শুরু হয় এবং ফজরের সময় হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত থাকে। যদি কেউ এশার নামাজের পূর্বে তারাবি পড়ে তাহলে তারাবি হবে না।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তারাবি নামাজের জন্য রাতের কোনো বিশেষ সময়কে নির্দিষ্ট করে দেননি। তবে তারাবি নামাজ অবশ্যই এশার নামাজের পর থেকে সুবহে সাদিকের পূর্ববর্তী সময়ের মতো আদায় করতে হবে।

তারাবি নামাজ কয় রাকাত

তারাবি বিষয়টি নিয়ে মানুষ এখনো ফিতনায় পতিত আছে। এক পক্ষ বলে ৮ রাকাত তারাবি পড়তে হবে অপরপক্ষ বলে ২০ রাকাত পড়তে হবে।

নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বেশিরভাগ সময় রাতের শেষ অংশে তারাবি আদায় করতেন এবং প্রথম অংশে বিশ্রাম নিতেন। তিনি কখনো ৮ রাকাত কখনো ১৬ রাকাত আবার কখনো ২০ রাকাত তারাবি নামাজ আদায় করেছেন। কিন্তু বিশেষ কারণবশত নিয়মিত ২০ রাকাত পড়তেন না।

কেননা তিনি কোন কাজ নিয়মিত করলে তা উম্মতের জন্য ওয়াজিব তথা অত্যাবশ্যকীয় হয়ে যায়। এই করুণা দৃষ্টির কারণে তিনি তার আমলে প্রতিনিয়ত ২০ রাকাত পূর্ণ তারাবি জামাত হতে দেন নি। যার দরুন সালাতুত তারাবি সুন্নত ওয়াজিব নয়, তবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা জরুরী সুন্নত।

২০ রাকাত তারাবি নামাজ হওয়ার স্বপক্ষে দলিল সহীহ হাদিসের হযরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত আছে যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে বিনা জামাতে একাকি 20 রাকাত তারাবি নামাজ আদায় করতেন। অতঃপর বিতর নামাজ পড়তেন। (বায়হাকী)

তাই তারাবির সালাতকে ৮ বা ২০ রাকাতে সীমাবদ্ধ করা যাবে না। কেউ চাইলে জামাতের পর আরো অধিক রাকাত পড়তে পারেন।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উফাতের পর তারাবি নামাজ ওয়াজিব হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আর থাকেনি। তাই তারাবির প্রতি যথাযথ গুরুত্ব হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু এর আমলের কার্যকর হয়। ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু ও দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু এর খিলাফতকালে তারাবির নামাজ ২০ রাকাত পড়া হতো।

২০২৩ সালের রোজার খাবার তালিকা

ওমর রাদিয়াল্লাহু মসজিদে নববীতে সাহাবীদের খন্ড খন্ড জামাতে তারাবির নামাজ পড়তে দেখে সবাই মিলে এক জামাতে তারাবি পড়ার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেন। হযরত ওমর রাঃ এর খেলাফতকালের সাহাবীদের রমজান মাসের মধ্যে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করার রীতি প্রচলন ছিল।

সুতরাং সাধ্যমত সকলের রমজানে তারাবি নামাজের প্রতিটি মুহূর্ত পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত জীবনের সফলকাম হওয়ার জন্য স্রষ্টার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। মহান আল্লাহ আমাদেরকে পবিত্র রমজান মাসের সকল ফজিলত বরকত দান করুন।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

প্রশ্নঃ তারাবির নামাজ কয় রাকাত?

উত্তর:মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারাবির নামাজ কখনো পড়তেন ১৬ রাকাত কখনো ৮ রাকাত আবার কখনো ২০ রাকাত তারাবি আদায় করতেন।

প্রশ্নঃতারাবির নামাজের ফজিলত কি?

উত্তরঃতারাবির নামাজের ফজিলত বর্ণনা করতে যেয়ে হুজুর সাঃ বলেছেন, তারাবির নামাজের ফজিলত অনেক। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সোয়াব প্রাপ্তির আশায় রমজানের রাতে তারাবি নামাজ আদায় করে তার অতীতের পাপগুলো ক্ষমা করা হয়। (বুখারী ও মুসলিম)

প্রশ্নঃ তারাবির নামাজ জামাতে পড়া ও কোরআন খতম করা কি?

উত্তরঃতারাবির নামাজ জামাতে পড়া এবং সম্পূর্ণ কোরআন শরীফ একবার খতম করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা।

শেষ কথা-

সুপ্রিয় SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ এর সম্মানিত ভিজিটর বন্ধুরা আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি আপনারা শেষ পর্যন্ত পড়েছেন। আপনাদের জানার সুবিধার্থে আমাদের আজকের আরটিক্যালিটি তারাবির নামাজ পড়ার নিয়ম ও এর ফজিলত নিয়ে লিখা হয়েছে।

আমাদের আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে যাদের সামান্যতম উপকারে এসেছে তারা অবশ্যই বন্ধুদের সাথে আমাদের ওয়েবসাইটটির কথা শেয়ার করতে ভুলবেন না।আপনাদের যেকোনো বিষয়ে জানার থাকলে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন আমরা আপনাদের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ সবাইকে।

পোস্ট ট্যাগ-

তারাবীহ নামাজ পড়ার নিয়ম,তারাবির নামাজের নিয়ম কানুন মহিলাদের,তারাবির নামাজ সুন্নত নাকি নফল,তারাবির নামাজের ইতিহাস,তারাবির নামাজের দোয়া,তারাবির নামাজ ৮ রাকাতের দলিল,তারাবির নামাজের মোনাজাত,তারাবির নামাজ কি,তারাবির নামাজের নিয়ত ও দোয়া ।

আপনার জন্য আরো –

আরও পড়ুন –

শবে মেরাজের ঘটনা ও শবে মেরাজের আমল-ইসলামিক টিপস

মাহে রমজানের রোজা সম্পর্কে হাদিসের কথা

রোজা থাকা অবস্থায় ঘুমের মতো স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভঙ্গ হবে কিনা?

শাওয়ালের ছয় রোজা কোন নিয়মে রাখতে হয়

রোজা রাখার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া ২০২৩

মাহে রমজানের রোজা ভাঙ্গার কারণ গুলো কি কি

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন.

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 506 other subscribers

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।