তারাবির নামাজ ২০ রাকাতের একটি দলিল ভিত্তিক পর্যালোচনা

তারাবির নামাজ ২০ রাকাতের একটি দলিল –মাহে রমজানের রোজা তারাবির নামাজ কোরআন তেলাওয়াত ও অন্যান্য এবাদত আল্লাহ তায়ালার রোজাদার ব্যক্তি আগের সব গুনাহ মাফ করে দেন।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈমান ও আত্মবিশ্লেষণের সঙ্গে পূর্ণ লাভের আশায় রোজা রাখে তারাবি নামাজ পড়ে এবং কদরের রাতে জাগ্রত থেকে আল্লাহর এবাদত করে তার জীবনের আগের সব গুনাহ মাফ করা হবে।(বুখারী ও মুসলিম)

তারাবির নামাজ ২০ রাকাতের একটি দলিল

রমজান মাসে রসূল সাঃ নিজে তারাবির নামাজ পড়েছেন এবং সাহাবায়ে কেরামকে পড়ার জন্য আদেশ দিয়েছেন।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু প্রিয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি আজকের আর্টিকেলে স্বাগতম। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি তারাবি ২০ রাকাত নামাজের দলিল নিয়ে লেখা হয়েছে।এ বিষয়ে যাদের ধারণা কম তারা আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিজেদের ধারণা বৃদ্ধি করতে পারেন।

চলুন বন্ধুরা আজকের মূল আলোচনা শুরু করা যাক।

তারাবীহ নামাজ কি

ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী মুসলমানদের জন্য  পবিত্র রমজান মাস।রমজান মাসের জন্য নির্দিষ্ট তারাবির নামাজ জামাতে পড়া ও সম্পূর্ণ কোরআন শরীফ একবার খতম করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ তাআলার রমজানের রোজাগুলো ফরজ করেছেন এবং এর রাতে তারাবি নামাজের জন্য দন্ডায়মান হওয়াকে বিশেষ পণ্যের কাজ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।

মাহে রমজানের রাত্রিকালে এশার নামাজের চার রাকাত ফরজ ও দুই রাকাত সুন্নত এর পর এবং বেতর নামাজের আগে দুই রাকাত করে দশ সালামের যে ২০ রাকাত নামাজ আদায় করা হয় একে তারাবির নামাজ বলা হয়।

তারাবি নামাজ কিভাবে এলো

আরবি তারাবি শব্দটির অর্থ আরাম বা বিশ্রাম করা ।তারাবি নামাজ পরাকালে প্রতি দুই রাকাত বা চার রাকাত পর পর বিশ্রাম করার জন্য একটু বসার নামই তারাবি। দীর্ঘ নামাজের কঠোর পরিশ্রম লাঘবের জন্য প্রতি দুই রাকাত বিশেষ করে প্রতি চার রাকাত পর একটু বসে বিশ্রাম করে দোয়া ও তাসবিহ করা হয় বলে এই নামাজকে সালাতুত তারাবি বা তারাবি নামাজ বলা হয়।

তারাবি নামাজের জামাতে পবিত্র কুরআন খতম করা হয় তাই জামাতে তারাবি নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি পাওয়া যায়। রমজান মাসে তারাবি নামাজের কিয়াম হলো আল্লাহর রাস্তায় আরাম কে হারাম করে কঠোর পরিশ্রম করার সম্পদ অনুষ্ঠান।

তারাবির ২০ রাকাত নামাজের দলিল

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরাম রা, তাবিয়ীন, তাবে তাবেয়ীগণ এবং মুজতাহিদ ইমামগণের আমল দ্বারা ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত যে তারাবি নামাজ ২০ রাকাত।

কিন্তু ১২৮৪ হিজরীতে ভারতেরআকবরাবাদ থেকে সর্ব প্রথম এক লা- মাযহাবী মৌলভী সাহেব আট রাকাত তারাবির নামাজের ফতোয়া প্রদান করেন। এরপর 1285 হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মাওলানা মোঃ হোসাইন বাটালবি ৮ রাকাত তারাবি নামাজ পড়া সুন্নত হওয়ার দাবি করেন।

কিন্তু কোরআন হাদিস সম্পর্কে তৎকালীন প্রাজ্ঞ হক্কানী ওলামায়ে কেরাম উক্ত ৮ রাকাত তারাবির ফাতওয়াকে ভুল হিসেবে প্রমাণিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেন।

১৩৭৭ হিজরী তে আরবের শায়েখ নসিব রেফায়ী ও সাইট নাসির উদ্দিন আলবানী রহঃ সর্বপ্রথম আট রাকাত তারাবির মত প্রকাশ করেন। তখন শেখ আতিয়্যা সালেম সহ আরবের জুমহুর ওলামায়ে কেরাম তাদের উক্ত রায়কে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সাহাবায়ে কেরামরা এর যুগ থেকে চলে আসা হারামাইন শরিফাইন তথা বাইতুল্লাহ শরীফ ও মসজিদে নববীতে ২০ রাকাত তারাবির আমলকে অব্যাহত রাখেন যা আজও অব্যাহত রয়েছে।

সুতরাং ৮ রাকাত তারাবি পড়ার মতকে অনুসরণের অর্থ হলো সাহাবা ও তাবিঘিগণের অনুসৃত আমল কে প্রত্যাখ্যান করে নব্যসৃষ্ট বিদয়াতি দলের অনুসরণ করা।

তারাবির ২০ রাকাত নামাজের প্রমাণ

হযরত আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে ২০ রাকাত এবং বিতর পড়তেন। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা-৫/২২৫, হাদিস নং- ৭৬৯২, মুসনাদে আব্দুবিন হুমাইদ- ২১৮, আল মুজামুল কাবীর হাদিস নং ১২১০২, মাজমাউজ যাওয়ায়েদ, হাদিস নং ১৭২ সুনানে বাইহাকি কুবরা, হাদিস নং ৪৩৯১)

হযরত যাবের রাদিয়াল্লাহু বলেন, রমজান মাসের এক রাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাহিরে তাশরিফ নিয়ে এলেন আর সাহাবায়ে কেরামকে ২৪ রাকাত (চার রাকাত ইশার আর ২০ রাকাত তারাবীহের) নামাজ পড়ালেন। আর তিন রাকাত বেতের নামাজ পড়ালেন।( তারিখে জুরজান ২৭)

যেহেতু কথিত আহলে হাদিস ভাইদের কাছে দলিল শুধু কুরআন ও সহীহ হাদিস।কোন ব্যক্তির মতামত তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। আর এই দুটি হাদিসকে আল্লাহ এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম না সহীহ বলেছেন না জয়ীফ বলেছেন।

তারাবীহ নামাজ কোন নিয়মে পড়বো? 

তাই গাইরে মুকাল্লিদরা এই দুটি হাদিসকে না সহি বলতে পারবেন না জুঈফ বলতে পারবে। এবার দেখার বিষয় হলো উম্মতের ঐক্যমত্যের আমল এর ওপর আছে কি নেই।যদি দেখা যায় যে উম্মতের আমল এর উপরেই তাহলে আমল হিসেবে গ্রহণযোগ্য হওয়ার দ্বারা উক্ত হাদিস সহি হয়ে যায়।

ওমর রাদিয়াল্লাহ এর আদেশ-

হযরত ইয়াহিয়া বিন সাঈদ থেকে বর্ণিত, নিশ্চয়ই ওমর বিন খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু এক ব্যক্তিকে ২০ রাকাত পড়ার হুকুম দিলেন।(মুসান্নাফে ইবনে আবি সাইবা ৫-২২৩)

তারাবি তাহাজ্জুদ

তারাবি তাহাজ্জুদ কিয়ামে রমাজান কিয়ামুল লাইল সবকিছুকে এক কথায় সালাতুল লাইল বা রাত্রি নফল সালাত বলা হয়।রমজানের রাতের প্রথম অংশে যখন জামাতসহ এই নফল সালাতের প্রচলন হয়। তখন প্রতি চার রাকাত অন্তর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেওয়া হতো সেখান থেকে তারাবি নামকরণ হয় ।(ফাতহুল বারি আল অমৌসুল মুহিত্ব)

এই নামকরনের মধ্যেই তাৎপর্য নিহিত রয়েছে যে, তারাবি প্রথম রাতে একাকী/ জামাতসহ এবং তাহাজ্জুদ শেষ রাতে একাকী পড়তে হয়।

সুরা তারাবি খতম তারাবি এর বিধান

২০ রাকাত তারাবি নামাজ সুন্নাতে মুয়াক্কাদা তারাবি এর নামাজ জামাতে আদায় করা সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফাইয়া।এতে সকল রাকাতে সূরা মিলানো ওয়াজিব। এর সুন্নতি পদ্ধতি হলো ২০ রাকাত তারাবি নামাজের সূরা ফীল থেকে সূরা নাস পর্যন্ত দশখানা সূরা দুবার খতম করা। অর্থাৎ সূরা তারাবি খাস সুন্নতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। সুবহানাল্লাহ!

আল কুরআন শরীফের ৫৪০ টি রুকু থেকে প্রতিদিন ২০ রাকাতে ২০ টি রুকু হিসেবে ২৭ দিনে মোট ৫৪০ টি রুকু তথা পূর্ণ কোরআন শরীফ খতম করা খাস সুন্নতে ওসমান আলাইহিস সালাম। যাকে খতম তারাবীহ বলা হয়ে থাকে। সুবহানাল্লাহ!

গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন

তাই যারা বলে খতম তারা ২০ সুন্নাতে মুয়াক্কাদা তারা চরম কারণ তারাবিতে খতম করা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা হলে সকল ব্যক্তিকে হাফেজ হওয়া ওয়াজিব সমস্ত হয় অথচ শরীয়তের ফতোয়া হল শহরে বা মহল্লায় একজন হাফেজ হলেই যথেষ্ট অর্থাৎ হাফিজ  হওয়া ওয়াজিবে  কিফায়াহ।তাছাড়া প্রত্যেক ব্যক্তির উপর তারাবি এর নামাজ আলাদাভাবে সুন্নতে মুয়াক্কাদা। এ অবস্থায় জামাত ছাড়া কেউ নামাজ পড়তে গেলে তাকে হাফেজ হওয়া জরুরী হয়ে যায়। যা শরীয়তের মধ্যে কঠিনতার শামিল।

অতএব খাস সুন্নতি সুরা তারাবি আদায় করাই সবচেয়ে আফজল এবং অধিক স্বভাবের কারণ। আর খতমে তারাবি যা সুন্নতে সাহাবা (রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহুর) তা পড়াও উত্তম। তবে অবশ্যই খতমে কুরআন অর্থাৎ কোরআন শরীফ আদবের সাথে পড়তে হবে।

তারাবির নামাজের গুরুত্ব

তারাবির নামাজ সুন্নত মনে করে গুরুত্বহীন ভাবা উচিত নয়। যদিও এটা ফরজ বা ওয়াজিব নয় তারপরও সুন্নাতে মুয়াক্কাদা হিসেবে এর গুরুত্ব মোটেও কম নয়। বিজ্ঞ আলেমরা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা কে ওয়াজিবের কাছাকাছি গুরুত্বপূর্ণ অভিহিত করেছেন। অর্থাৎ তারাবির নামাজ বর্জন করলে অবশ্যই গুনা হবে।

হযরত ইবনে জুবায়ের রাদিয়াল্লাহু হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু থেকে একটি হাদিস বর্ণনা করেছেন। হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু থেকে একটি হাদিস,একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে রাতের বেলায় মসজিদের নববীতে নামাজ আদায় করলেন।

উপস্থিত লোকজনতার সঙ্গে নামাজ আদায় করলেন। একইভাবে তারা দ্বিতীয় দিনের নামাজ আদায় করলেন এবং লোক সংখ্যা অনেক বেশি হলো অপর তৃতীয় এবং চতুর্থ দিনেও মানুষ একত্রিত হলো কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হুজরা থেকে বেরিয়ে তাদের নিকটে এলেন না।

অতঃপর সকল হলে তিনি এলেন এবং বললেন তোমাদের অপেক্ষা করার বিষয়টি আমি লক্ষ্য করেছি। কিন্তু শুধু এই ভয়ে আমি তোমাদের কাছে আশা থেকে বিরত থেকেছি যে, আমার আশঙ্কা হচ্ছিল না জানি তোমাদের উপর ফরজ করে দেওয়া হয়। (সহীহ আল বুখারী সহীহ মুসলিম)

২০২৩ সালের রোজার খাবার তালিকা

হাদিসের তথ্য মতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিন দিন মসজিদের নববীতে জামাতের সঙ্গে তারাবির নামাজ আদায় করেছেন। অতঃপর রাসূলের যুগে এবং হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু এর খিলাফতকাল এবং হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু এর খিলাফতের প্রথম দিকে মুসলমানরা একাকী অথবা খন্ড খন্ড ছোট জামাতে তারাবির নামাজ আদায় করতেন।

অবশেষে হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু হযরত উবাই ইবনে কাব রাদিয়াল্লাহুকে ইমাম নির্ধারণ করে। সম্মিলিতভাবে জামাতের সঙ্গে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায়ের স্থায়ী ব্যবস্থা করেন। (সহি আল বুখারী)

অতএব মাহে রমজানের বিশেষ ফজিলতপূর্ণ আমল। তারাবির নামাজকে অবহেলা করে মহান আল্লাহর দেওয়া গুনাহ মাফের বিশেষ সুযোগ হাতছাড়া করা হবে চরম নির্বুদ্ধিতা।

তারাবির নামাজে ইমাম হোক আর মুসল্লী হোক প্রতিযোগিতা করে তারাবি পড়ার প্রবণতা পরিহার করা উচিত কারণ যত তাড়াতাড়ি নামাজ পড়ার চেষ্টা করা হোক না কেন তাতে সময়ের ব্যবধানে বেশি হেরফের হয় না।

সুতরাং সামান্য সময়ের জন্য তারাবির নামাজের সৌন্দর্য বিনষ্ট করতে তাড়াতাড়ি তারাবি পড়ার প্রবণতা থেকে বেরিয়ে এসে অধিক সওয়াব অর্জনের প্রত্যাশায় ধীর ও স্থির ভাবে তারাবিহ পড়াই উত্তম।

সচারচর জিজ্ঞাসা

প্রশ্নঃ তারাবির নামাজ কয় রাকাত?

উত্তর:মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারাবির নামাজ কখনো পড়তেন ১৬ রাকাত কখনো ৮ রাকাত আবার কখনো ২০ রাকাত তারাবি আদায় করতেন।

প্রশ্নঃতারাবির নামাজের ফজিলত কি?

উত্তরঃতারাবির নামাজের ফজিলত বর্ণনা করতে যেয়ে হুজুর সাঃ বলেছেন, তারাবির নামাজের ফজিলত অনেক। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সোয়াব প্রাপ্তির আশায় রমজানের রাতে তারাবি নামাজ আদায় করে তার অতীতের পাপগুলো ক্ষমা করা হয়। (বুখারী ও মুসলিম)

প্রশ্নঃ তারাবির নামাজ জামাতে পড়া ও কোরআন খতম করা কি?

উত্তরঃতারাবির নামাজ জামাতে পড়া এবং সম্পূর্ণ কোরআন শরীফ একবার খতম করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা।

শেষ কথা-

সুপ্রিয় SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ এর সম্মানিত ভিজিটর বন্ধুরা আশা করছি আজকের আর্টিকেলটি আপনারা শেষ পর্যন্ত পড়েছেন। আপনাদের জানার সুবিধার্থে আমাদের আজকের আরটিক্যালিটি তারাবির ২০ রাকাত নামাজের দলিল নিয়ে লিখা হয়েছে।

আমাদের আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে যাদের সামান্যতম উপকারে এসেছে তারা অবশ্যই বন্ধুদের সাথে আমাদের ওয়েবসাইটটির কথা শেয়ার করতে ভুলবেন না।আপনাদের যেকোনো বিষয়ে জানার থাকলে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন আমরা আপনাদের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ সবাইকে।

পোস্ট ট্যাগ-

তারাবির নামাজ ৮ রাকাতের দলিল,২০ রাকাত তারাবীর হাদীস সহীহ,তারাবির নামাজ কত রাকাত সহীহ হাদিস,মক্কায় তারাবির নামাজ কত রাকাত,তারাবির নামাজ 8 রাকাত না 20 রাকাত,২০ রাকাত তারাবীর হাদীস সহীহ PDF,তারাবির নামাজ কত রাকাত দলিল সহ,তারাবির রাকাত সংখ্যা আলকাউসার।

আপনার জন্য আরো –

আরও পড়ুন –

ইসলামে মেয়েদের রোজা সংক্রান্ত মাসয়ালা সম্পর্কে জানুন

শবে মেরাজের ঘটনা ও শবে মেরাজের আমল-ইসলামিক টিপস

মাহে রমজানের রোজা সম্পর্কে হাদিসের কথা

রোজা থাকা অবস্থায় ঘুমের মতো স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভঙ্গ হবে কিনা?

শাওয়ালের ছয় রোজা কোন নিয়মে রাখতে হয়

রোজা রাখার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া ২০২৩

মাহে রমজানের রোজা ভাঙ্গার কারণ গুলো কি কি

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন.

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join 505 other subscribers

প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন

SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন

SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।

SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।

SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।