চাঁদের দেশের ইতিহাস । এই চাঁদে লুকিয়ে আছে হাজারো অজানা রহস্য

চাঁদের দেশের ইতিহাস-চাঁদের মাটিতে সত্যিই মানুষের পা পড়েছে কিনা, তা নিয়ে রয়েছে অনের মতবিরোধ,আজ যানবেন চাঁদের দেশের ইতিহাস সহ সে সকল বিষয় এবং চাঁদে লুকিয়ে আছে হাজারো অজানা রহস্য সে সকল বিষয়ে বিস্থারিত।

চাদেঁর দেশের ইতিহাস

চাঁদ কি?

চাঁদের দেশের ইতিহাস-চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং সৌর জগতের পঞ্চম বৃহত্তম উপগ্রহ। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব হচ্ছে ৩৮৪,৩৯৯ কিলোমিটার (প্রায় ২৩৮,৮৫৫ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ৩০ গুণ।

চাঁদের ব্যাস ৩,৪৭৪.২০৬ কিলোমিটার (২,১৫৯ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের এক-চতুর্থাংশের চেয়ে সামান্য বেশি। এর অর্থ দাড়াচ্ছে, চাঁদের আয়তন পৃথিবীর আয়তনের ৫০ ভাগের ১ ভাগ। এর পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বল পৃথিবী পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বলের এক-ষষ্ঠাংশ। পৃথিবী পৃষ্ঠে কারও ওজন যদি ১২০ পাউন্ড হয় তা হলে চাঁদের পৃষ্ঠে তার ওজন হবে মাত্র ২০ পাউন্ড।

শ্রমিকের শ্রমের গল্পের ইতিহাস

এটি প্রতি ২৭.৩২১ দিনে পৃথিবীর চারদিকে একটি পূর্ণ আবর্তন সম্পন্ন করে। প্রতি ২৯.৫ দিন পরপর চন্দ্র কলা ফিরে আসে অর্থাৎ একই কার্যক্রম আবার ঘটে। পৃথিবী-চাঁদ-সূর্য তন্ত্রের জ্যামিতিতে পর্যায়ক্রমিক পরিবর্তনের কারণেই চন্দ্র কলার এই পর্যানুক্রমিক আবর্তন ঘটে থাকে।

চাঁদের দেশের ইতিহাস

প্রাচীনকালে সংস্কৃতি ছিল বিরল, বেশির ভাগ মানুষেরই নির্দিষ্ট কোনো বাসস্থান ছিল না। তারা মনে করত, চাঁদ প্রত্যেক রাত্রি মরে ছায়ার জগতে চলে যায়। অন্যান্য সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করত যে চাঁদ সূর্যকে পিছু করছে। পিথাগোরাসের সময়ে, চাঁদকে একটি গ্রহ হিসেবে বিবেচনা করা হতো।

মধ্যযুগে কিছু মানুষ বিশ্বাস করত যে চাঁদ হয়তো একটি নির্ভুলভাবে মসৃণ গোলক যা অ্যারিস্টটলের তত্ত্ব সমর্থন করত এবং অন্যান্যরা মনে করত সেখানে সাগর আছে (সাগর বলতে চাঁদের উপরিতলের অন্ধকার অঞ্চলকে বোঝায় যা চিত্র শব্দতে এখনও ব্যবহার করে)।

১৬০৯ সালে গ্যালিলিও যখন তাঁর দূরবীক্ষণ চাঁদের দিকে ধরলেন, তিনি দেখলেন যে চাঁদের উপরিতল মসৃণ ছিল না। তা ক্ষুদ্র কালো রেখা, উপত্যকা, পর্বত এবং খাদের গঠিত হয়। সেই মুহূর্ত থেকে তিনি অনুভব করতে শুরু করেন যে এটি পৃথিবীর মতোই একটি কঠিন গলিত পদার্থ ছিল যা পরে…

চাঁদের আকার কেন পরিবর্তন হয়?

চাঁদ হলো পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ।উপগ্রহ কি?  উপগ্রহ হল এমন একটি অবজেক্ট যেটি অন্য কোনো এক অবজেক্টকে প্রদক্ষিণ করে ।চাঁদ  হল পৃথিবীর একমাত্র অবজেক্টিভ যেটি পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করেন ।চাঁদের এই পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে ২৭.৩ দুই দিন সময় লাগে ।

ঠিক তেমনি পৃথিবীও হল সূর্যের উপগ্রহ যেটি সূর্যকে নিয়মিত প্রদক্ষিণ করতে থাকে । পৃথিবীর সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে ৩৬৫ দিন ৬ ঘন্টা সময় লাগে । চাঁদের কোন নিজস্ব আলো নেই চাঁদ সূর্যের আলোয় নিজেকে আলোচিত করে । বা সূর্যের আলো  চাঁদ থেকে রিফ্লেক্ট হয়ে পৃথিবীতে আসে এবং আমরা উজ্জ্বল চাঁদ দেখছি ।

তো প্রশ্ন আসবে  চাঁদ তাহলে ডুবে কেন আসলে চাঁদ ডুবে না । সূর্যের আলো যখন  চাঁদের উল্টোদিকে পরে বা চাঁদ যখন সূর্য এবং পৃথিবীর মাঝখানে আছে তখন সূর্যের অন্যদিকে আলো পরে । এবং অন্ধকার দিক পৃথিবীর দিকে থাকে । যে আসলে কেন চাঁদের আকার পরিবর্তন হয় ।চাদেঁর দেশের ইতিহাস

চাঁদের দশা কেন পরিবর্তন হয়?

এই আকার পরিবর্তন কে বিজ্ঞানীরা আটি ভাগে ভাগ করেছে । এই ভাগগুলোকে লুনার প্রেস বলা  হয় ।

১। নিউ  মুন

প্রথম প্রেস অর্থাৎ প্রথম ভাগ কে বলা হয় নিউ  মুন । এই সময় পৃথিবী থেকে সূর্য চাঁদের উল্টোদিকে থাকে এবং তার অপজিট সাইডের আলো পড়ে । তখনকার আলো পৃথিবীতে আসছে না তাই চাঁদকে আমরা দেখতে পাই না ।

 ২। ভ্যাকসিন ক্রিসেন্ট মুন

এবার শ্রেষ্ঠ যার নাম ভ্যাকসিন ক্রিসেন্ট মুন । এটির সময় চাঁদ পৃথিবী থেকে ৪৫ ডিগ্রি কোণে থাকে । এবং এই প্রেস চাঁদের সূর্যের আলো অল্প এরিয়াতে পড়ে ।  এবং আমরা চাঁদকে ছোট ভাবে দেখতে পাই ।

 ৩। হটস্পট মুন

থার্ড ফেজ এর নাম হটস্পট মুন । এর কোন প্রায় ৯০ ডিগ্রি এই প্রেস এ সূর্যের আলো তাদের অর্ধেকের এরিয়াতে পড়ে ।এবং আমরা চাঁদ অর্ধেক ভাবে দেখতে পাই ।চাঁদ কে অর্ধেক দেখা যায়।

৪। ওয়াক্সিং ডিমাস মুন

ফোর প্রেস ওয়াক্সিং ডিমাস মুন । যেটি ১৩৫ ডিগ্রি কোণে এই প্রেস চাঁদের সূর্যের আলোর তার প্রায় ৭৫% অংশে পড়ে । এবং আমরা চাঁদকে অর্ধেকের বেশি দেখতে পাই ।

 ৫। ফুলমুন

ফাইভ পেজ এটি হলো ফুলমুন এই সময় চাঁদ পৃথিবীর ১৮০ডিগ্রিতে  থাকে।এবং সূর্যের আলো চাঁদ এর পুরো এরিয়াতে পড়ে এবং আমরা চাঁদকে সম্পূর্ণ গোলাকার দেখতে পাই।এবং এই সময় পূর্ণিমা  হয়।পূর্ণিমা এই জন্য হয়।

৬। ওয়ারিংবিভাগী মুন

এটি হলো ওয়ারিংবিভাগী মুন এখানে চাঁদ পৃথিবী থেকে ২২৫ ডিগ্রি কোণে থাকে । এবং তার ২৫ শতাংশ মত অংশ সূর্যের আলো পড়ে না । এবং আমরা তার বাকি অংশ দেখতে পাই ।

 ৭।প্লাস ওয়াটার মুন

প্লাস ওয়াটার মুন এই সময় চাঁদ পৃথিবীর ২৭০ ডিগ্রি কোণে থাকে । এবং চাঁদ সূর্যের আলো অর্ধেক অংশে পড়ে এবং আমরা অর্ধেক দেখতে পাই ।

৮। ওয়ানিং ক্রিসেন্ট মুন

ফাইনাল প্রেস  যার নাম ওয়ানিং ক্রিসেন্ট মুন । ৩১৫ ডিগ্রী কোণে থাকে এখানে ২৫ শতাংশ চাঁদের  আলো  পড়ে ।  এবং আমরা তার অংশ দেখতে পাই ।

চাঁদের আকার পরিবর্তন হয় এবং আমাদের যত ভুল ধারণা যে চাঁদ ডুবে যায় এসব কিছু না ।আসলে চাঁদের আলো যতটুকু এরিয়াতে পরে পৃথিবী থেকে কতটুকু এরিয়া দেখা যায় । এবং এভাবে আমরা বলে থাকি তার ছোট এবং বড় বা ডুবে যায় ।

চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘুরতে কত সময় নেয়?

চাঁদের আবর্তনের পর্যায়কাল এবং তার কক্ষপথের পর্যায়কাল একই হওয়ায় আমরা পৃথিবী থেকে চাঁদের একই পৃষ্ঠ সবসময় দেখতে পাই। চাঁদ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে ২৭ দিন ৭ ঘণ্টা ৪৩ মিনিট ১১ সেকেন্ড সময় নেয়।

কিন্তু সমসাময়িক আবর্তনের ফলে পৃথিবীর পর্যবেক্ষকরা প্রায় ২৯.৫ দিন হিসেবে গণনা করে। একটি ঘণ্টা আবর্তনের পর্যায়কাল অর্ধেক ডিগ্রি দূরত্ব অতিক্রম করে। চাঁদ পৃথিবীকে যে অক্ষরেখায় পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে, সে অক্ষরেখায় চাঁদ একদিন বা ২৪ ঘণ্টায় ১৩°কোণ অতিক্রম করে। সুতরাং পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে চাঁদের সময় লাগে ২৭ দিন ৭ ঘণ্টা ৪৩ মিনিট ১১ সেকেন্ড।

আফগানিস্তানের ইতিহাস

এই জন্য আমরা পৃথিবী থেকে চাঁদের একই পৃষ্ঠ দেখে থাকি। পৃথিবী থেকে আমরা চাঁদের শতকরা প্রায় ৫৯ ভাগ দেখতে পেয়ে থাকি। চাঁদ আকাশের সবসময় একটি অঞ্চল থাকে তাকে জৌডিঅ্যাক (zodiac) বলে। যা ক্রান্তিবৃত্তের প্রায় ৮ ডিগ্রি নিচে এবং গ্রহণরেখার উপরে অবস্থান করে। চাঁদ প্রতি ২ সপ্তাহে একে অতিক্রম করে ৷চাদেঁর দেশের ইতিহাস

চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে অনবরত ঘুরছে কোন দিকে?

চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে অনবরত ঘুরছে। চাঁদ  পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ এবং সৌর জগতের পঞ্চম বৃহত্তম উপগ্রহ। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব হচ্ছে ৩৮৪,৩৯৯ কিলোমিটার (প্রায় ২৩৮,৮৫৫ মাইল) যা পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ৩০ গুণ। চাঁদের ব্যাস পৃথিবীর ব্যাসের এক-চতুর্থাংশের চেয়ে সামান্য বেশি।

চাঁদের আয়তন পৃথিবীর আয়তনের ৫০ ভাগের ১ ভাগ। এর পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বল পৃথিবী পৃষ্ঠে অভিকর্ষ বলের এক-ষষ্ঠাংশ। পৃথিবী পৃষ্ঠে কারও ওজন যদি ১২০ কেজি হয় তা হলে চাঁদের পৃষ্ঠে তার ওজন হবে মাত্র ২০ কেজি । এটি প্রতি ২৭.৩২১ দিনে পৃথিবীর চারদিকে একটি পূর্ণ আবর্তন সম্পন্ন করে। চাঁদের নিজস্ব আলো নেই । তাহলে চাঁদ কে আমরা উজ্জ্বল দেখি কেন ? চাঁদ এর পৃষ্টে যখন সূর্যের আলো পড়ে তখন চাঁদ সেই আলো প্রতিফলিত করে ।

সেই প্রতিফলিত আলোই আমরা দেখতে পাই ।আমাদের পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে, যার ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় একই সময়ে দিন , অপর জায়গায় রাত হয়।

একইভাবে চাঁদ আমাদের পৃথিবীকে প্রদক্ষিন করে।ফলে চাঁদের পরিবর্তিত অবস্থানের কারণে সূর্য তার বিভিন্ন অঞ্চলকে আলোকিত করে।চাঁদকে দেখে শান্ত মনে হলেও তা পূর্বদিকে ৩,৬৮২ কি.মি./ঘন্টা বেগে ভ্রমণ করছে ।

আপনি হয়ত খেয়াল করেছেন যে চাঁদ সর্বদা আমাদের দিকে একই মুখ রাখে। এর কারণ চাঁদ ২৭ দিন ৭ ঘন্টা পর আবার একই অবস্থানে ফিরে আসে । চাঁদ একটা গোলক ।সেটা সবসময়েই গোলকই থাকে।যখন চাঁদের পিছন থেকে সূর্যের আলোটা এসে পড়ে সেটাকে দেখা যায় না, পাশ থেকে আলো পড়লে খানিকটা দেখা যায় আর সামনে থেকে আলো পড়লে পুরোটা দেখা যায়।

আদিম যুগের মানুষের ইতিহাস

তাই কোথা থেকে সূর্যের আলোটা আসছে তার ওপর নির্ভর করবে চাঁদটা কত বড় দেখাবে। চাঁদের বিভিন্ন পর্যায়গুলো বুঝার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে পরিষ্কার রাতে আকাশে চাঁদ থাকাকালীন নিয়মিত বের হয়ে পর্যবেক্ষন করা।পৃথিবী থেকে আমরা কখনো-কখনো পুরো চাঁদকে দেখার সুযোগ পাই, কখনো আংশিক দেখার সুযোগ পাই, কখনো-কখনো একটুও দেখতে পাই না তার কারণ – চাঁদটা স্থির নয়, এটা পৃথিবীকে ঘিরে ঘুরছে।

পৃথিবীটাও যেহেতু স্থির হয়ে নেই, সেটিও সূর্যকে ঘিরে ঘুরছে তাই সেটা সরে যায়। এ কারণে চাঁদকে আরো খানিকটা বাড়তি দূরত্ব ঘুরতে হয়, তাই পৃথিবী থেকে আমাদের মনে হয় পুরো পৃথিবী ঘুরে আসতে চাঁদ সময় নেয় সাড়ে ঊনত্রিশ দিন।

অমাবস্যার সময় চাঁদটা দেখার উপায় নেই।কারণ তখন চাঁদের অন্ধকার পৃষ্ঠটা পৃথিবীর দিকে মুখ করে থাকে। তারপরও যদি কেউ চাঁদকে দেখার চেষ্টা করে সেটা করতে হবে দিনের বেলায়! পূর্ণিমার রাতে সূর্যের আলো পড়ে পুরোপুরি আলোকিত চাঁদের পৃষ্ঠটা পৃথিবীর দিকে মুখ করে থাকে এবং সারারাত সেটা দেখা যায়।

শুক্লপক্ষে (সরম্ন চাঁদটা যখন বড় হতে হতে পূর্ণিমার চাঁদ হয়ে যায়) চাঁদের ডান পাশ আলোকিত হয়। আবার কৃষ্ণপক্ষে (যখন পূর্ণিমার চাঁদ ছোট হতে হতে অদৃশ্য হয়ে যায়) পৃথিবীপৃষ্ঠে দাঁড়িয়ে থাকা একজনের মনে হবে, চাঁদের বাঁ-পাশটা আলোকিত হয়ে আছে। অর্থাৎ আমরা যদি নাও জানি তাহলেও আকাশের চাঁদের দিকে তাকিয়ে ডানদিক না বাঁদিক আলোকিত সেটি দেখে বলে দিতে পারব এটি কী শুক্লপক্ষ নাকি কৃষ্ণপক্ষ।চাদেঁর দেশের ইতিহাস

কারণ অমাবস্যার দিনের বেলাতেই একটা চাঁদ সূর্য আর পৃথিবীর মাঝখানে এসে সূর্যটাকে আড়াল করে দিতে পারে – অন্য কখনো না। আবার পূর্ণিমার সময়েই শুধুমাত্র পৃথিবীর ছায়া চাঁদের ওপর পড়ে একটা চন্দ্রগ্রহণ করতে পারে, অন্য কখনো না।এভাবে ২৯ দিন পরপর নিজ অক্ষে একবার করে পৃথিবিকে প্রদিক্ষন করে এবং নিজ দশার পুনারবৃত্তি ঘটায় ।

ব্ল্যাক মুন

চাঁদের অনুপস্থিতিকে ব্ল্যাক বলাই ভালো। এ সময় চাঁদ যেন লুকিয়ে থাকে। ব্ল্যাক মুনের নানা ধরনের সংজ্ঞার মধ্যে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্যটি হলো, যে মাসে কোনো পূর্ণিমা হয় না, সেই সময়কেই ব্ল্যাক মুন বলা হয়। ২৮ দিনের মাস হওয়ায়, এ ঘটনা কেবল ফেব্রুয়ারি মাসেই ঘটতে পারে৷ ১৯ বছর পর পর আসে ব্ল্যাক মুন৷ পরের ব্ল্যাক মুন আসবে ২০৩৭ সালে৷

সুপার মুন

পূর্ণিমার জোছনার ছটায় কোমল আদুরে স্পর্শে বিলিন হতে চায় সবাই। পূর্ণিমার সময়ে চাঁদ তার আলো কাছ থেকে ছড়াতে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে চলে আসে। এ সময় অন্যান্য সময়ের চেয়ে চাঁদ বড় দেখায় বলে তাকে সুপার মুন বলা হয়।

ব্লাড মুন

চন্দ্রগ্রহণ দেখতে অনেকেই তাকিয়ে থাকেন আকাশের দিকে৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সাদা চাঁদের অংশবিশেষ বা পুরোটাই ঢেকে যায় পৃথিবীর কালো ছায়ায়৷ কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে গ্রহণের সময় চাঁদ ধারণ করে টকটকে লাল রং৷ আর এই গ্রহণকেই ডাকা হয় ব্লাড মুন।

চাঁদের বুকে পদচিহ্ন

মানুষের সেই কল্পনাকে সংকল্প করে যারা সত্যি সত্যি চাঁদের দেশ থেকে ঘুরে এসেছেন, তাদের সংখ্যা তিন আঙুলের করের সমান- মাত্র ১২ জন। এই ১২ জনের মধ্যে সবার শেষে যিনি চাঁদের বুকে পা রাখেন, জগদ্বিখ্যাত নাসার সেই নভোচারী জেন সারনান।

তালেবানের ইতিহাস সম্পর্কে বিস্থারিত

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বিদায়ের পর চাঁদে গমনকারী দুঃসাহসিক নভোচারীদের মধ্যে এখন বেঁচে আছেন ছয়জন। এ পর্যন্ত চাঁদের মাটিতে পা রাখা প্রয়াত ও জীবিত ১২ জনকে আরেকবার জেনে নেওয়া যাক।

১। চাঁদে পা রাখা প্রথম ব্যক্তি

হাজার বছর মানুষের চাঁদে যাওয়ার স্বপ্নকে যিনি বাস্তবে রূপ দেন তিনি হলেন নিল আর্মস্ট্রং। তিনিই প্রথম চাঁদের মাটিতে পা রাখেন, চাঁদের বুকে এঁকে দেন পদচিহ্ন। পৃথিবীর বাইরে কোনো গ্রহ-উপগ্রহের পৃষ্ঠে মানুষের অবতরণের ইতিহাস সৃষ্টি হয় আর্মস্ট্রংয়ের মাধ্যমে। তার চাঁদে অবতরণের ঐতিহাসিক সেই দিনট…

ভারতের প্রথম চন্দ্র অভিযান

চন্দ্রযান-১ ভারতের প্রথম চন্দ্র অভিযান। এই অভিযানের উদ্যোক্তা দেশের জাতীয় মহাকাশ সংস্থা ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)। এই চন্দ্র অভিযান মিশনটি কোনো মনুষ্য দ্বারা চালিত নয়। এটিতে একটি অরবিটর ও একটি ইমপ্যাক্টর রয়েছে। পিএসএলভি –সি১১ নামক পিএসএলভি-র একটি উন্নত সংস্করণ দ্বারা এক মহাকাশযানের মাধ্যমে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়।

২০০৮ সালের ২২ অক্টোবর ভারতীয় সময় অনুযায়ী সকাল ০৬:২২ মিনিটে চেন্নাইয়ের ৮০ কিলোমিটার উত্তরে অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের নেলোর জেলার শ্রীহরিকোটা থেকে চন্দ্রযান-১ উৎক্ষিপ্ত হয়। ভারতের মহাকাশ কর্মসূচিতে এই মিশনটি একটি বড়ো পদক্ষেপ। এর ফলে চন্দ্রাভিযানে ভারত বর্তমানে এশিয়ায় চিন ও জাপানের প্রতিদ্বন্দ্বী রাষ্ট্র। ২০০৮ সালের ৮ নভেম্বর সফলভাবে এই মহাকাশযানটি চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করে।

২০০৮ সালের ১৪ নভেম্বর ২০:০৬ মিনিটে মুন ইমপ্যাক্ট প্রোবটি চাঁদের কক্ষপথে ভ্রাম্যমাণ চন্দ্রযান থেকে পৃথক হয়ে যায় এবং চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল ও সুনিয়ন্ত্রিত পন্থায় অবতরণ করে।

চাঁদের মাটিতে বিশ্বের চতুর্থ কোনো রাষ্ট্রের জাতীয় পতাকা ওড়ে। ওই দিন ২০:৩১ মিনিটে চাঁদের দক্ষিণ মেরুস্থ জ্বালামুখ শ্যাকলটনে অবতরণ করে মুন ইমপ্যাক্ট প্রোবট উপ-উপরিস্থলস্থ ডেবরিশটি মুক্ত করে দেওয়া হয় চাঁদের মাটিতে জলের উপস্থিতি পরীক্ষা করে দেখার জন্য। প্রকল্পটির জন্য মোট ৩৮৬ কোটি টাকা ব্যয় হয়।

?? গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন ??

এই রিমোট সেন্সিং চান্দ্র উপগ্রহটির উৎক্ষেপণ মুহুর্তের ওজন ছিল ১৩৮০ কিলোগ্রাম এবং চান্দ্র কক্ষপথে প্রবেশকালে এর ওজন হয় ৬৭৫ কিলোগ্রাম।

এই যানে দৃশ্য, প্রায় ইনফ্রারেড, সফট ও হার্ড এক্স-রশ্মি স্পন্দনের জন্য ব্যবহৃত উচ্চ রেজোলিউশনের রিমোট সেন্সিং যন্ত্রপাতি নিয়ে যাওয়া হয়। দু-বছরের কার্যকালের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য হয়েছে এই যানটির জন্য। এই সময়ের মধ্যে চন্দ্রপৃষ্ঠের রাসায়নিক চরিত্র সংবলিত একটি সম্পূর্ণ মানচিত্র একটি একটি তৃতীয়মাত্রিক টোপোগ্রাফি অঙ্কণের কাজে হাত দেওয়া হয়েছে।চাদেঁর দেশের ইতিহাস

মেরু অঞ্চলকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, কারণ এখানে বরফ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। এই মিশনে পাঁচটি ইসরো পেলোড ও নাসা, ইএসএ, বুলগেরিয়ান স্পেস এজেন্সি প্রভৃতি আন্তর্জাতিক সংস্থার ছয়টি পেলোড বিনামূল্যে বহন করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

কেউ কি কখনো চাঁদের মালিক হতে পারবে?

১৯৬৯ সালের জুলাই মাসের ওই অ্যাপোলো ১১ অভিযানের পর চাঁদ বেশিরভাগ সময় স্পর্শহীন থেকেছে। ১৯৭২ সালের পর থেকে সেখানে আর কোন মানুষের পা পড়েনি। তবে এটি হয়তো খুব তাড়াতাড়ি পাল্টে যাচ্ছে, কারণ অনেকগুলো কোম্পানি চাঁদের অভিযানের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

তাদের অনেকে সম্ভবত চাঁদে খনি অভিযান চালিয়ে সোনা, প্লাটিনাম আর দুর্লভ সব ধাতু আহরণ করতে চাইবে, যেগুলো বৈদ্যুতিক যন্ত্রে ব্যবহার করা যায়। এ মাসের শুরুর দিকে চাঙ্গ’ এ ফোর নামে চীনের একটি নভোযান চাঁদের অপর পিঠে নেমেছে। চন্দ্রপৃষ্ঠে একটি জীবমণ্ডল স্থাপন করে সেখানে একটি চারা গাছ রোপণ করতে সক্ষম হয় ওই চন্দ্রযানটি।

এখন সেখানে একটি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করার চেষ্টা করছে ওই চন্দ্রযান। জাপানের কোম্পানি আইস্পেস ‘চাঁদ-পৃথিবী পরিবহন প্লাটফর্ম’ নামের একটি পরিকল্পনা নিয়েছে, যার মাধ্যমে তারা চাঁদের মেরুতে অভিযান চালাতে চায়। সুতরাং অলড্রিনের চাঁদের সেই ‘অভাবনীয় নির্জনতা’ কি টিকে থাকবে নাকি পৃথিবীর এই একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহটি বাণিজ্যিক আর রাজনৈতিক জমি ও সম্পদ দখলের লড়াইয়ে পরিণত হবে?

স্নায়ু যুদ্ধের সময় মহাকাশ অভিযান শুরুর পরপরই মহাকাশের নানা বস্তুর মালিকানার বিষয়টি একটি ইস্যু হয়ে ওঠে। যখন নাসা তাদের প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশযান চাঁদে পাঠানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করে, তখন জাতিসংঘে বহির্জগতের মহাকাশ চুক্তি নামের একটি চুক্তিপত্র গ্রহণ করা হয়।১৯৬৭ সালের ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্য।

সেখানে বলা হয়, পৃথিবীর বাইরের মহাশূন্যে, চাঁদ এবং অন্যান্য যেসব বস্তু রয়েছে, সেখানে কোন দেশ দখল বা অন্য কোনভাবে নিজেদের সম্পত্তি বলে দাবি করতে পারবে না।

ইসরায়েলের ইতিহাস সম্পর্কে বিস্থারিত যেনে নিন।

মহাকাশ বিষয়ক কোম্পানি অলডেন এডভাইজারর্সের পরিচালক জোয়ানা হোয়েলার বলছেন, ”ওই চুক্তিটি হচ্ছে মহাকাশের ম্যাগনা কার্টার মতো। এর ফলে আর্মস্টং এবং অন্যরা চাঁদে যে পতাকা পুতে রেখে এসেছিলেন, সেটি অর্থহীন হয়ে পড়ে, যেহেতু চাঁদে কোন ব্যক্তি, কোম্পানি বা দেশের মালিকানা নাকচ হয়ে গেছে।”

১৯৬৯ সালে চাঁদে জমির মালিকানা বা খনির অধিকার তেমন একটা গুরুত্বও বহন করতো না। কিন্তু যেহেতু প্রযুক্তির অনেক উন্নতি হয়েছে, খনি আহরণ এখন খুবই লাভজনক একটি ব্যাপার, সুতরাং বহুদূর থেকেও খনি আহরণ করাটা লাভজনক হলে সেটি অনেকের কাছেই আকর্ষণীয় হতে পারে।

১৯৭৯ সালে চাঁদ ও মহাশূন্যের অন্যান্য বস্তুতে বিভিন্ন রাষ্ট্রগুলোর কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার ক্ষেত্রে সমঝোতা প্রস্তাব আনে জাতিসংঘ, যেটি ‘ মুন এগ্রিমেন্ট’ নামে বেশি পরিচিত। সেখানে মূল বিষয়গুলো ছিল, এসব কর্মকাণ্ড হতে হবে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে এবং কোন মহাকাশ স্টেশন বানাতে হলে আগে জাতিসংঘকে অবশ্যই জানাতে হবে কেন এবং কোথায় তারা সেটি বানাতে চায়।

রক্তাক্ত কারবালার ইতিহাস

ওই চুক্তিতে আরো বলা হয়েছিল, চাঁদ এবং এর সকল প্রাকৃতিক সম্পত্তি মানব সভ্যতার সকলের সমান অধিকার থাকবে। যখন সেখান থেকে খনি আহরণ সম্ভব হবে, তখন একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হবে, যারা সেই আহরণের বিষয়গুলো দেখভাল করবে। তবে ওই চুক্তিটির সমস্যা হলো, মাত্র ১১টি দেশ সেটিকে স্বীকৃতি দিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ফ্রান্স ও ভারত। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন এবং রাশিয়ার মতো মহাকাশ গবেষণার প্রধান দেশগুলো চুক্তিটি সমর্থন করেনি।

মিজ হোয়েলার বলছেন, কোন চুক্তিতে উল্লেখ করা আইনগুলোর প্রয়োগ করা ততটা সহজ নয়। কারণ এসব চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোকে সেটিকে তাদের আইনে পরিণত করতে হবে এবং কোম্পানি বা ব্যক্তিদের সেটা মেনে চলতে বাধ্য করতে হবে।

জার্নাল অফ স্পেস ল’ এর সাবেক প্রধান সম্পাদক জোয়ান্নে ইরিনে গ্রাব্রিনোভিচ বলছেন, আসলে আন্তর্জাতিক সমঝোতা বাস্তবে কোন নিশ্চয়তা দেয় না। কারণ সেটি বাস্তবায়ন অনেক ক্ষেত্রে রাজনীতি, অর্থনীতি এবং গণ মতামতের ওপর নির্ভর করে।

আর মহাশূন্যের গ্রহ-উপগ্রহের ওপর মালিকানা না থাকার বর্তমান চুক্তিগুলো সাম্প্রতিক সময়ে আরো বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।

২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র মহাশূন্যে প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড চালানোর সুযোগ রেখে একটি আইন অনুমোদন করে। সেখানে বলা হয়, কোন গ্রহাণু থেকে নাগরিকদের খনি সম্পদ আহরণের অধিকার দেয়া হয়।

সেখানে চাঁদের কথা উল্লেখ করা হয়নি, তবে একসময় সেটিও এই আইনের আওতায় চলে আসতে পারে। খনি সন্ধানী কোম্পানি প্লানেটারি রিসোর্সেসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এরিক অ্যান্ডারসন এই আইনকে বিশ্ব ইতিহাসের সম্পত্তি মালিকার সবচেয়ে বড় স্বীকৃতি বলে বর্ণনা করেছেন।

২০১৭ সালে লুক্সেমবার্গ তাদরে নিজস্ব আইন অনুমোদন করে যেখানে মহাশূন্যে অধিকার করা কোন বস্তু বা সম্পত্তির মালিকানার স্বীকৃতি দেয়া হয়। এর ফলে এই খাতে দেশটি শীর্ষ অবস্থানে থাকবে বলে আশা করছেন সেদেশের নেতৃবৃন্দ।

২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসের ইতিহাস

মহাকাশে অভিযান এবং আরো বেশি অর্থ লাভের সম্ভাবনায় কোম্পানিগুলোকে সহায়তা করতে আগ্রহী হয়ে উঠছে অনেক দেশ। নালেডি স্পেস ল’ এন্ড পলিসির আইনজীবী হেলেন তাবেনি বলছেন, ”চাঁদের কোনরকম ক্ষতি না করে খনি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেখানকার সম্পদ পৃথিবীতে নিয়ে আসা বা চাঁদে মজুন করে রাখা সম্ভব নয়।”

তিনি বলছেন, বরং এই প্রশ্ন তোলা যেতে পারে যে, যুক্তরাষ্ট্র এবং লুক্সেমবার্গ মহাকাশের চুক্তিগুলোকে দুমড়ে নিজেদের স্বার্থের পথ দেখছে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো যদি এভাবে একসঙ্গে মহাকাশে সম্পদ আহরণের মতো কর্মকাণ্ড শুরু করে, তাহলে প্রকৃতি কতটা সুরক্ষিত থাকবে, তা নিয়ে তার সন্দেহ রয়েছে।

আরও পড়ুন-

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস

বঙ্গবন্ধুর জীবনী ইতিহাস- বঙ্গবন্ধু কে ছিলেন? কোথাই থেকে এসেছেন? কেমন ছিলেন?

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারণা থাকা প্রতিটি বাঙ্গালির জন্য কর্তব্য

ইসলামের ইতিহাস সম্পর্কে আপনার জানা এবং অজানা সকল তথ্য যেনে নিন

মিয়া খলিফা সম্পর্কে  অজানা সকল তথ্য যেনে নিন

কেন অর্থ বুঝে নামাজ পড়া উচিৎ: পড়ুন

আত্মীয়তার সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিৎ – জানুন

সালাম দিলে কি আপনি লাভবান হবেন? জানুন

বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা

SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join ৫০৬ other subscribers

SANAUL BARI

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি মো:সানাউল বারী।পেশায় আমি একজন চাকুরীজীবী এবং এই ওয়েবসাইটের এডমিন। চাকুরীর পাশাপাশি গত ১৪ বছর থেকে এখন পর্যন্ত নিজের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করছি এবং নিজের ইউটিউব এবং ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি করি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য -লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন। ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *