শবে বরাতের আমল ফজিলত –শবে বরাতের আমল ফজিলত সম্পর্কে জানুন-আল্লামা ইবনে তাইমিয়্যা রাদিয়াল্লাহু বলেন, শবেবরাতের রাতে ফজিলাতে বেশ কিছু মারফু হাদিস এবং আছার বর্ণিত আছে যা প্রমাণ করে যে এই রাতটি ফজিলতপূর্ণ। পূর্ববর্তীদের কেউ কেউ এই রাতে বিশেষভাবে সালাত আদায় করতেন।
ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল এর স্পষ্টভাবে বলেন, যেহেতু এ বিষয়ে একাধিক হাদীস বর্ণিত আছে এবং পূর্ববর্তীদের আমল সে সকল হাদিসকে সত্যায়ন করে তাই এই রাতের কিছু ফজিলত ও সুনান ও মুসনাদ গ্রন্থ সমূহতে উল্লেখিত রয়েছে। তবে এই রাত সম্পর্কে কিছু জাল হাদিসও রয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। সুপ্রিয় ভিজিটর ভাই বন্ধুরা SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ এর পক্ষ থেকে সবাইকে আজকের আর্টিকেলে জানাচ্ছি স্বাগতম। আশা করছি আপনারা ভালো আছেন। আমিও ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ। সুপ্রিয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় শবে বরাতের আমল এবং ফজিলত সম্পর্কে।
আমরা অনেকেই মুসলমান হলেও এই সম্পর্কে আমাদের ধারণা অপ্রতুল। তাই এই বিষয়ে জানার আগ্রহ নিয়ে আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট সার্চ করে থাকি। এটি বিবেচনা করেই আজকের পোস্টটি আপনাদের জন্য লিখা। আশা করছি শেষ পর্যন্ত পোস্টটি পড়বেন এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।
শবে বরাত কি
শবে বরাত মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রাত। এ বিষয়ে অনেক হাদিস রয়েছে। শবেবরাত শব্দের অর্থ ভাগ্য রজনী। শব ফারসি শব্দ এর অর্থ রাত বা রজনী। বরাত অর্থ ভাগ্য এটিও ফারসি শব্দ।
হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু তা’আলা বলেন,”একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় এত দীর্ঘ সেজদা করতে দেখে আমার ধারণা হয় তিনি হয়তো মৃত্যুবরণ করেছেন।আমি তখন উঠে তার বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম। তখন তার বৃদ্ধাঙ্গুলী নড়লো। যখন তিনি সেজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করলেন তখন আমাকে লক্ষ্য করে বললেন, হে আয়েশা তোমার কি এই আশঙ্কা হয়েছে যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তোমার হক নষ্ট করবেন?
তারাবির নামাজের নিয়ম-2023
আমি বললাম তা নয় ইয়া রাসুলুল্লাহ! আপনার দীর্ঘ সিজদা দেখে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কিনা। নবীজি জিজ্ঞেস করলেন তুমি কি জানো এটা কোন রাত? আমি বললাম আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভালো জানেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন, এটা হল অর্ধ শাবানের রাত।আল্লাহ তায়ালা অর্ধ সাবানে তার বান্দাদের প্রতি নজর দেন এবং ক্ষমা প্রার্থনা কারীদের ক্ষমা করেন অনুগ্রহ প্রার্থীদের প্রতি অনুগ্রহ করেন আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের কে ছেড়ে দেন তাদের অবস্থাতেই।
অর্থাৎ এই হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, এই রাতে দীর্ঘ নফল নামাজ পড়া উত্তম। যাতে সিজদাও দীর্ঘ হবে। এছাড়াও এই রাতে কুরআন তেলাওয়াত জিকির আজগার ইত্যাদি আমল করা যায়।
শবে বরাতের ফজিলত
লাইলাতুল মিন নিসাফি শাবান তথা লাইলাতুল বারাত বা শবে বরাত হচ্ছে বছরের একটি ফজিলতপূর্ণ রাত। এই রাতে নিহিত রয়েছে মুমিন ও মুসলিমদের মুক্তি ও কল্যাণের বিভিন্ন উপকরণ তাই এই রাতকে বলা হয় লাইলাতুল বরাত বা মুক্তির রাত। অন্যদিকে পবিত্র মাহে রমজানের পূর্বের মাস হওয়ার কারণে শাবান মাস কে বলা হয়েছে রমজান শরীফের প্রস্তুতির মাস।
এই রাতের অনেক তাৎপর্য ও ফজিলত বরকত রয়েছে।রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন,” শাবান মাস হল আমার মাস। আর পবিত্র রমজান মাস হল মহান আল্লাহ তাআলার মাস।” তিনি আরো বলেন তোমরা সাবানের চাঁদ সঠিকভাবে হিসাব রাখো। কেননা সাবানের চাঁদের হিসাব ঠিক হলে রমজানের চাঁদের হিসাব সঠিক হতে সহায়ক হবে। (মিশকাত শরীফ ১১৫ পৃ)
শাবান মাসের রোজা মহান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনিকট খুবই পছন্দের ছিল। তিনি বলেন যখন তোমাদের নিকট শাবানের রাত্রি উপস্থিত হবে তখন তোমরা সেই রাত্রি জাগ্রত থাকো (নামাজ পড়ে কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করে তাসবিহ পড়ে জিকির করে দোয়া করে) এবং দিনের বেলা রোজা রাখো।
লাইলাতুল কদরের গুরুত্ব ও ফজিলত
কারণ এ রাতে মহান আল্লাহ সূর্যাস্তের পর থেকে ফজর পর্যন্ত দুনিয়ার আসমানে তাসরিফ আনেন এবং তিনি ঘোষণা করেন আছে কি এমন কোন ব্যক্তি যে তার গুনা মাফির জন্য আমার নিকট প্রার্থনা করবে? আমি তার গুনা সমূহ মাফ করে দিব। আছে কি এমন কোন রিজিক প্রার্থনাকারী যে আমার নিকট রিজিক প্রার্থনা করবে? আমি তার রিজিকের ব্যবস্থা করে দেব।
আছে কি এমন কোন বিপদগ্রস্ত যে আমার নিকট বিপদ থেকে মুক্তি চাইবে? আমি তাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করব। এভাবে পূর্ণরূপ মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ঘোষণা হতে থাকে এবং বান্দাদের ওপর রহমত বৃষ্টির নেয় নাযিল হতে থাকে। (ইবনে মাজাহ শরীফ)
শবে বরাতের রোজা রাখা
হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,”১৫ সাবানের (১৪ তারিখ দিবাগত রাত) যখন আসে তখন তোমরা রাতটি ইবাদত বন্দেগীতে কাটাও এবং দিনে রোজা রাখ।কেননা এই রাতে সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা প্রথম আসমানে আসেন এবং বলেন, কোন ক্ষমা প্রার্থনা কারী আছে কি?
আমি তাকে ক্ষমা করব। আছে কি কোন রিজিক প্রার্থী? আমি তাকে রিযিক দেব। এভাবে সুবহে সাদিক পর্যন্ত আল্লাহতালা মানুষের প্রয়োজনের কথা বলে তাদেরকে ডাকতে থাকেন।( সুনামে ইবনে মাজাহ হাদিস ১৩৮৪ বাইহাকি আবুল ঈমান হাদীস ৩৮২৩)
এইভাবে শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখার কথা বহু হাদিসে এসেছে এবং আইয়ামে বীজ তথা প্রতি চন্দ্র মাসের ১৩-১৪ ও ১৫ তারিখের রোজা রাখার বিষয়টি সহি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত।( ইসলাহী খুতুবাত চতুর্থ খন্ড ২৬৬ পৃ)
শবে বরাতের নামাজ
শবেবরাতে কোন নির্দিষ্ট নামাজ কিংবা আমলের কথা কোরআন হাদিসের কোথাও উল্লেখ নেই কোন বিশেষ নিয়ম নীতি নির্ধারণ করে দেয়া হয়নি নামাজের।যেমন আমাদের মধ্য থেকে অনেকেই শবে বরাতের জন্য আলাদা নামাজ আছে বলে মনে করেন তারা মনে করেন এই নামাজের নিয়ম-নীতি ও সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র এই জাতীয় ধারণা অবশ্যই ভিত্তিহীন।
তবে এ রাতে বেশি বেশি ইস্তেগফার করা, আল্লাহর কাছে স্বীয় গুনাহের মাফির জন্য কান্নাকাটি করা, দুয়া করা, কুরআন তেলাওয়াত করা অনির্ধারিতভাবে নফল নামাজ পড়া জিকির করা ইত্যাদি ইবাদত করা উত্তমও ফজিলতপূর্ণ। এবং এসবই নফল ইবাদত।শবে বরাতের রাতে এ সকল এবাদত করলে সওয়াব হবে না করলে কোন গুনাহ হবে না বরং শবেবরাতে আপনি যেভাবে ভালোবাসেন সেভাবেই আল্লাহকে ডাকতে পারেন।
রিযিকের মালিক আল্লাহ – আব্দুর রহমান আল হাসান
কারণ এই রাত একান্তই আপনার আপনার স্রষ্টার কাছে নির্জনে প্রাণ খুলে নিবেদন করুন নিজের সব চাওয়াও পাওয়ার কথা দুঃখ ও বেদনা এবং কষ্ট ও ভালোবাসার সব আরতি ও ফরিয়াদ তাকে জানান নিঃসংকজে। তিনিই তো পরম আপন আমাদের এমন আর কে আছে যার কাছে না চাইলে তিনি অসন্তুষ্ট হন। তাই সারারাত কিংবা অর্ধ রাত নামাজ কিংবা শুধু তেলাওয়াত অথবা জিকির যেভাবে আপনি ভালোবাসেন সেভাবেই আপনি এবাদত করতে পারেন।
শবে বরাতের রাতে আতশ বাজি ফাটানো
শবেবরাতে আতশবাজি ফাটানো শরীয়তে সম্মত দেয় না। আর এটা দ্বীন ইসলামের কোন শরীয়তের অন্তর্ভুক্ত নয়।প্রকৃতপক্ষে আতশবাজি হিন্দু ধর্মের একটি ধর্মীয় প্রথার অন্তর্ভুক্ত।তাই মুসলমানের জন্য এসব করা সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নাজায়েজ। কারণ হাদিস শরীফে এরশাদ হয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,” মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল বা সাদৃশ্য রাখবে তার হাশর নসর তাদের সাথেই হবে।” (আহাম্মদ আবু দাউদ)
শবেবরাতে হালুয়া রুটি ও মিষ্টি বিতরন
শবে বরাত নিয়ে আমাদের মধ্যে অনেক কুসংস্কার রয়েছে তার মধ্যেও হালুয়া রুটি বিতরণ একটি অন্যতম কুসংস্কার।মুসলমানদের কাছে প্রতিটি এতই জরুরী যে তাদের ধারণা হালুয়া মিষ্টি আয়োজন ছাড়া শবে বরাত হয় না। এটা শয়তানের এক প্রকার সূক্ষ্ম কারসাজি হালুয়া মিষ্টি রুটি চক্করে ফেলে দিয়ে মুসলমানদের ইবাদত করা থেকে দূরে রাখায় তার উদ্দেশ্য।
কিন্তু শবে বরাত হলো ইবাদতের রাত্রি একটি মুহূর্ত নষ্ট না করে সারারাত বন্দেগী করার রাত্রি এর সাথে হালুয়া রুটির কি সম্বন্ধ। হালুয়া রুটি মোরগ পোলাও বা ভোজ আয়োজনের জন্য শবে বরাত নয়। শবে বরাত তো রাত জেগে এবাদত করা ও গুনাগার বান্দা আল্লাহতালার রহমতে আশ্রয় নিয়ে মাগফেরাত লাভ করে নিজেকে সৌভাগ্য মন্ডিত করে।
শবে বরাতের নির্জনে এবাদত
শবেবরাতে আমল সমূহ বিশুদ্ধ মতানুসারে সম্মিলিত নয়; নির্জনে একাকীভাবে করণীয়।পুরুষদের জন্য ফরজ নামাজ অবশ্যই মসজিদে আদায় করতে হবে তারপর তারা এবং মহিলারা যা কিছু নফল পরার তা নিজ নিজ ঘরে একাকী পড়বেন।এইসব নফল আমলের জন্য দলে দলে মসজিদে এসে সমবেত হওয়ার কোন প্রমাণ হাদিসের নেই ।আর সাহাবায়ে কেরামের যুগেও এর রেওয়াজ ছিল না।( সিরাতুল মুস্তাকিম দ্বিতীয় খন্ড ৬৩১ পৃষ্ঠা মারাকিল ফালা ২১৯ পৃষ্ঠা)
তবে কোন ঘোষণা ও আহ্বান ছাড়া এমনিতেই কিছু লোক যদি মসজিদে এসে এবাদত করতে চান তাহলে প্রত্যেকের নিজ নিজ আমলে মশগুল থাকবেন একে অন্যের আমলে ব্যাঘাত সৃষ্টির কারণ হওয়া যাবে না।
শাইখুল ইসলাম মুফতি তাকি উসিমানি (দামাম বারকাতুম) বলেন, ইমাম আযম আবু হানিফা (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) বলেছেন,নফল ইবাদত এমনভাবে করবে যে যেখানে কেবল তুমি আছো আর আছেন আল্লাহ। তৃতীয় কেউ নেই। সুতরাং যে কোন নফল ইবাদতের ক্ষেত্রেই শরীয়তের অন্যতম মূলনীতি হল তাদের জামায়াত করা মাকরুহে তাহরীমী ও নিষিদ্ধ। (ইসলাহি খুতুবাদ চতুর্থ খন্ড ২৬৮ পৃষ্ঠা)
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
অনেকেই শবে বরাতের রাতে হৈচৈ শোরগোল করে থাকে উৎসবে মেতে উঠে এটা সম্পূর্ণ বিদায়াত হারাম। পবিত্র শাবান মাস ও শবে বরাত অধিক ইবাদতের উর্বর মৌসুম। শবে বরাত কোন আনন্দ উৎসবের সময় নয়। অনাকাঙ্ক্ষিত লৌকিকতা ও উৎসব প্রবণতায় সাবান ও শবে বরাতের প্রকৃত আবেদন এবং পবিত্রতা নষ্ট হয়। আমরা যদি এ ব্যাপারে এখনই সতর্ক না হই তাহলে পবিত্র শবেবরাতের পূজা মন্ডপের মতো নিছক অনুষ্ঠানিকতায় পর্যবসিত হবে। অন্তরসারশুন্য হয়ে পড়বে। লোপ পাবে কাঙ্খিত রুহানিয়াত ও আত্মিকতা।
সচরাচর জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন: শাবানের মধ্য রাত্রি উদযাপন করা যাবে কিনা?
উত্তর: শাবানের মধ্যরাত্রি পালন করার কি হুকুম এ নিয়ে আলেমদের মধ্যে তিনটি মত রয়েছে।
১. শাবানের মধ্যরাত্রি তে মসজিদে জামাতের সাথে নামাজ ও অন্যান্য এবাদত করা জায়েজ।
২. শাবানের মধ্য রাত্রিতে ব্যক্তিগতভাবে এবাদত বন্দিনী কি করা জায়েজ।
৩. এই ধরনের এবাদত সম্পূর্ণরূপে বিদআত চাইতা ব্যক্তিগতভাবে হোক কিংবা সমষ্টিগতভাবে হোক।
প্রশ্ন:শাবানের মধ্যরাত্রি তে হাজারী নামাজ পড়ার হুকুম রয়েছে কি?
উত্তর:শাবানের মধ্যরাত্রিতে একশত রাকাত নামাজের প্রতি রাকাতে ১০ বার সূরা কুলহু আল্লাহু (সূরা ইখলাস) দিয়ে নামাজ পড়ার যে নিয়ম প্রচলিত হয়েছে তা সম্পূর্ণরূপে বিদায়ত।
প্রশ্ন: শাবানের মধ্য রাত্রের পর দিন কি রোজা রাখা যাবে?
উত্তর:রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বহু সহিহ হাদিসে প্রমাণিত হয়েছে যে তিনি শাবান মাসে সবচেয়ে বেশি রোজা রাখতেন। সেই হিসেবে যদি কেউ শাবান মাসে রোজা রাখেন তবে তা হবে সুন্নত।
উপসংহার
সুপ্রিয় ভিজিটর ভাই বন্ধুরা যারা আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়েছেন শবে বরাতের আমল এবং ফজিলত নিয়ে জানার আগ্রহ নিয়ে তারা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য আজকের আর্টিকেল থেকে পেয়েছেন। আজকের পোস্টটি যদি আপনাদের সামান্য তম উপকারে আসে তবে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে আমাদের ওয়েবসাইটটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।এবং আপনাদের যদি কোন জিজ্ঞাসা থাকে তবে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন আমরা চেষ্টা করব আপনাদের কমেন্টের উত্তর দেওয়ার।
আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ এর সাথেই থাকবেন।
পোস্ট ট্যাগ-
শবে বরাতের আমল ফজিলত, শবে বরাতের ফজিলত pdf, শবে বরাতের ফজিলত আল কাউসার,শবে বরাতের ফজিলত ও আমল, শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস, শবে বরাতের ইতিহাস,শবে বরাতের নামাজের নিয়ম, শবে বরাতের আমল, শবে বরাতের রোজা কয়টি।
আরও পড়ুন –
আ দিয়ে ছেলেদের অর্থসহ ইসলামিক নামের তালিকা
ই দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম এবং নামের অর্থ
প দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নামের অর্থসহ তালিকা ২০২৩
দুই অক্ষরের ছেলেদের অর্থসহ ইসলামিক নামের তালিকা দেখুন
আ দিয়ে মেয়েদের অর্থসহ ইসলামিক নামের তালিকা দেখুন
ক দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
ল দিয়ে মেয়েদের সুন্দর অর্থসহ ইসলামিক নাম ২০২৩
ব দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম এবং অর্থ
SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন.
সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!
”প্রতিদিন আপডেট পেতে আমাদের নিচের দেয়া এই লিংক এ যুক্ত থাকুন
SS IT BARI- ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিয়ে প্রযুক্তি বিষয়ক যেকোনো প্রশ্ন করুনঃ এখানে ক্লিক করুন।
SS IT BARI- ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এখানে ক্লিক করুন।।
SS IT BARI- ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে :এএখানে ক্লিক করুন এবং দারুণ সব ভিডিও দেখুন।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে :এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন।
SS IT BARI- টুইটার থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।।
SS IT BARI- লিংকদিন থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।।
SS IT BARI- ইনস্টাগ্রাম থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।।
SS IT BARI- টুম্বলার (Tumblr)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে :এখানে ক্লিক করুন।।
SS IT BARI- পিন্টারেস্ট (Pinterest)থেকে আমাদের খবর সবার আগে পেতে : এখানে ক্লিক করুন।।
কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে সাথেই থকুন : এখানে ক্লিক করুন।।

SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ টিম