আপনার ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর 100% কার্যকরী উপায়।প্রমাণ সহ বিস্তারিত

ব্লগে ভিজিটর খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যারা ব্লগ থেকে প্রতিমাসে ব্লগিং করে ভালো মানের আয় করতে চান? তাদের জন্য ভিজিটর খুবই দরকারী একটি বিষয়।

এজন্য আজকে আমি আমার নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে কিছু গোপন ট্রিকস এন্ড টিপস সম্পর্কে জানাবো। যেগুলি আপনিও ব্যবহার করে আমাদের ওয়েবসাইটের মতো ভালো মানের ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত নিয়ে আসতে পারবেন।সেজন্য খুব মনোযোগ সহকারে আজকের আমার এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোপুরি বুঝবেন এবং পড়বেন।

আপনার ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর 100% কার্যকরী উপায়
আপনার ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর 100% কার্যকরী উপায়

তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে কিভাবে ভাল মানের অর্গানিক ভিজিটর নিয়ে আসব সে সম্পর্কে step-by-step যেনে নিই।

ব্লগিং কি-what is blogging

ব্লগিং হচ্ছে অনলাইন থেকে একটি ওয়েবসাইট ফ্রিতে তৈরি করে। সেখানে ভালো মানের অর্গানিক ভিজিটর নিয়ে এসে গুগল এডসেন্স সহ বিভিন্ন রকম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ভালো মানের প্রতি মাসে ইনকাম করার একটি মাধ্যম।

 

শুধু মোবাইল দিয়ে অনলাইনে ইনকাম করুন 2022 সালের কিছু বিশ্বস্ত জনপ্রিয় ওয়েবসাইট থেকে

যদি আপনি ব্লগিং করে কিভাবে ঘরে বসে ইনকাম করবেন? সে বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান? তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের ব্লগ ক্যাটাগরি থেকে আমাদের সকল ব্লগিং সম্পর্কিত পোস্ট গুলো দেখে নিয়ে আসতে পারেন।আমার ধারণা আপনি যদি আমাদের এই ব্লগিং ক্যাটাগরি থেকে ব্লক রিলেটিভ সকল পোস্ট ভালোভাবে পড়েন তাহলে অবশ্যই আপনি ব্লগিং করে ভালো মানের একটি ইনকাম ঘরে বসেই করতে পারবেন সফলতার সহিত।

ব্লগিং করে আয় করা কি হালাল

ব্লগিং করা সম্পর্কে স্পেসিফিকভাবে কুরআন বা হাদীসের কোন কিছু লিখা নেই। তবে আমার ব্যক্তিগত দিক থেকে বলতে পারি ব্লগিং করা জায়েজ, যদি আপনি সেটি ইসলামের প্রচার-প্রসার এবং বিভিন্ন রকম ইনফরমেশন দিয়ে মানুষের উপকার হয় সে ক্ষেত্রে ব্লগিং করা আমার মতে হালাল।

ব্লগ ভিজিটর কি এবং এই ভিজিটর কেন আপনার ব্লগে দরকার?

ব্লগ ভিজিটর কি এবং ব্লগ ভিজিটর কেন আপনার ব্লগে দরকার? এই প্রশ্নগুলি সবারই জানা, তারপরেও আমার নিজের ভাষায় ব্লগ ভিজিট হচ্ছে,ধরুন আমাদের মতই আপনার একটি ব্লগ সাইট বা আপনার একটি ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি প্রতিনিয়ত লেখালেখি করে থাকেন।

ব্লগ ভিজিটর কি

তো আপনার যেহেতু ব্লগ সাইট বা ব্লগ ওয়েবসাইট রয়েছে। সেহেতু আপনার এই কষ্ট করে লেখা গুলো যদি কোন ইউজার বা ভিজিটর না দেখে। তাহলে আপনার পুরো কষ্ট টাই বৃথা এজন্য অবশ্যই আপনার ব্লগ সাইটে ভালো মানের কিছু অর্গানিক ভিজিটর লাগবে। আপনার ইনফরমেশন গুলো দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার হবে এবং আপনার ইনকাম এর ক্ষেত্রেও ভিজিটর ছাড়া আপনি ইনকাম কোনভাবেই করতে পারবেন না ।

তাই আমি ব্যক্তিগতভাবে অথবা আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে মনে করি যে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইটে ভিজিটর হচ্ছে একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটের প্রাণ।

ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর উপায়

ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে অনেক রকম অনেক ইউটিউবে ভিডিও অথবা অনেক রকম লেখালেখি আপনি গুগলে সার্চ করলে বা ইউটিউবে সার্চ করলে পেয়ে থাকবেন । তবে অনেকগুলো এই মাধ্যম থেকে আমি আমার ব্যক্তিগত এবং আমার সাইটে কিভাবে ভিজিটর নিয়ে আসি বা এখনো ভিজিটর নিয়ে আসার জন্য কাজ করতেছি। সেই বিষয় গুলো এবং গোপন টিপস গুলো আপনাদের কে আমি জানাবো।

ব্লগ সাইট তৈরি করার আগে আপনার ডোমেইন নেম এবং ব্লগ সাইট এর যে হেডলাইন বা টেগ লাইন, থাকবে সেটি সুন্দর ভাবে আপনার যে ধরনের ব্লগ সাইট তৈরি করতে চাচ্ছেন ,সেই কীওয়ার্ড রিলেটেড 100% হতে হবে।কিওয়ার্ড রিসার্চ

কারণ হচ্ছে আপনার ডোমেইন নেম এবং ট্যাগলাইন যদি আপনার নিশ রিলেটিভ হয় । তাহলে আপনার জন্য অনেক ভালো ,কারণ অনেকেই এই ওয়েবসাইটের ডোমেইন নেম এবং ট্যাগ লাইন দেখে বুঝে যাবে আপনি কি রিলেটিভ ইনফর্মেশন এই ব্লগ সাইটের মাধ্যমে প্রদান করে থাকেন।

সেজন্য আপনি ব্লগ সাইট তৈরি করার আগে অবশ্যই আপনি আগে থেকেই চিন্তা করে রাখুন আপনি এই ওয়েবসাইটে কি ধরনের ডাটা বা ইনফরমেশন ইউজারদের বা ভিজিটরদের দিয়ে থাকবেন। সেই ধরনের উপরে বেস করে বা কিওয়ার্ড পছন্দ করে আপনার ডোমেইন নেম এবং ট্যাগলাইন নেম দিন।

ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর উপায়

পোস্টে এসইও করে নিনঃ-

আপনি আপনার ব্লগ সাইটে যখন কোনো আটিকেল লিখবেন এবং পাবলিশ করবেন। তার আগে আপনার  অনপেজ এসইও গুলি শতভাগ করার চেষ্টা করুন। তাহলে গুগলে রেংক পাবে আর যদি গুগলে আপনার যেকোনো একটি মাত্র পোস্টও গুগলে র‍্যাংক করে তাহলে প্রচুর পরিমানের ভিজিটর আপনি গুগল থেকে পেয়ে থাকবেন।

বেসিক কিছু অনপেজ এসইওঃ-

  • আপনি যে পোস্ট বা আর্টিকেল সম্পর্কে লেখবেন তার কিওয়ার্ড ভালোভাবে ভালো একটি কিওয়ার্ড রিসার্চ Tools মাধ্যম থেকে আগে রিচার্জ করে নিন।
  • পোষ্টের মেটা ট্যাগ এসইও- আপনি যে পোস্টটি করবেন তার মেটা ট্যাগ বা ডেসক্রিপশন 150 শব্দের মধ্যে রাখার চেষ্টা করুন এবং সেখানে একটি হলেও কিওয়ার্ড রাখুন।
  • এর পরে আপনি যে আর্টিকেল বা পোস্টে ইমেজ ব্যবহার করবেন? সেটি সম্পূর্ণ রূপে ফটোশপ দারা নিজে আগে অপটিমাইজ করে নিন এবং ইমেজটিকে এসইও ফ্রেন্ডলি তৈরি করুন যাতে গুগোল কখনোই আপনার ইমেজটিকে কপি-পেস্ট  না বলতে পারে।সম্ভব হলে ইমেজ টিতে আপনার ওয়েবসাইটের লোগোটি এক কর্নারে ব্যবহার করুন।ইমেজটিকে এসইও ফ্রেন্ডলি তৈরি করুন
  • আপনার ইমেজটা যদি সুন্দরভাবে এসইও করা হয়। তাহলে শুধু ইমেজ এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগ সাইটে ভালোমানের গুগলের ভিজিটর পাবেন।
  • আপনার আর্টিকেল অথবা পোস্টের ভিতরে h1,h2, h3,h4,h5 হেড ট্যাগ গুলি সঠিকভাবে এসইও করে ব্যবহার করুন।
  • ধরুন আপনি একটি আর্টিকেল এর ভিতরে প্রথমে একটি হেডলাইন দিবেন সেই হেডলাইন টিকে আপনি h1 হেড ট্যাগ এসইও করুন এবং পরের যে হেডলাইন দিয়েছেন সেটিকে আপনি h2  হেডলাইন হিসাবে এসইও করুন। এরপরে একটি ছোট হেডলাইন বা সাব টু হেডলাইন হিসেবে এই  হেডলাইনটা h3 করুন এভাবে পুরো পুরো আপনার আর্টিকেল জুড়ে যে ধরনের হেডলাইন ব্যবহার হচ্ছে সেগুলিকে h1 h2 h3 দারা এসইও করে নিন।

বাংলাদেশী ওয়েবসাইট “আমার সাইট আমার আয়” ওয়েবসাইট থেকে ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করুন।

  • এরপরেও যদি আপনার হেডলাইন ট্যাগ নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকে? আমাদের আর্টিকেলটি দেখুন কত সুন্দর ভাবে হেড ট্যাগ গুলোঃ সুন্দরভাবে এসইও করে বসানে রয়েছে।
  • এরপর আপনার আর্টিকালটিকে ৩-৫ লাইনের প্যারাগ্রাফ আকারে সুন্দরভাবে সেটাপ করুন যাতে দেখলেই একটি রচনা লেখার কথা মনে করে ফেলে।
  • আসলে আমি ছোটকাল থেকেই ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, আপনার লেখাগুলির ভিতরে কি লেখা আছে বা বিষয়বস্তু গুলি কেমন তার চাইতে বড় বিষয় হচ্ছে, আপনার লেখার স্টাইল এবং আপনার লেখাগুলো সাজানোর স্টাইল কেমন, যদি আপনি আপনার লেখাগুলোকে সুন্দরভাবে সাজিয়ে পোস্ট করতে পারেন, তাহলে হান্ডেট পার্সেন্ট আপনার এই লেখাটিকে গুগল তাদের র‍্যাংকি এ নিয়ে আসবে।
  • আপনার আর্টিকেল এর ভিতরে অবশ্যই এক থেকে তিন জায়গায় আপনার ওয়েবসাইটের ইন্টার্নাল পোষ্টের লিংক বসিয়ে দিন।
  • আপনার পোস্ট বা আর্টিকেল এর ভিতরে অবশ্যই 1 থেকে 5 টি এক্সটার্নাল ভালো হাই ডোমেইন অথরিটি ওয়েবসাইটের লিংক বসিয়ে দিন। তবে অবশ্যই আউটলিংক গুলো দেওয়ার সময় আপনার ওয়েবসাইটে যে প্রসঙ্গে আপনি লেখালেখি করেছেন সেই প্রসঙ্গ রিলেটিভ ওয়েবসাইটের লিংক অবশ্যই বসাবেন।
  • টেবিল অফ কনটেন্ট আপনার আর্টিকেলটির ভিতরে h1,h2 হেডলাইন গুলো কে টেবিল অফ কনটেন্ট করে দেন।টেবিল অফ কনটেন্ট
  • গুগোল আপনার লেখাটিকে রেংক করার জন্য টেবিল অফ কন্টেন্ট খুবই গুরুত্ব দিয়ে থাকে। টেবিল অফ কনটেন্ট দ্বারা গুগোল সবসময় লক্ষ্য করে তার ইউজার যাতে তার প্রয়োজনীয় বিষয়টি এক ক্লিকের মধ্যে তার সামনে নিয়ে আসতে পারে।
  • মোট কথা হচ্ছে, টেবিল অফ কন্টেন্ট হচ্ছে আপনার আর্টিকেল এর হেডলাইন গুলো কে শর্ট করে রাখা ।যার হেডলাইন বিস্তারিত প্রয়োজন হবে সে শুধু সেটাতে ক্লিক করা মাত্র টেবিল অফ কন্টেন্ট আকারে সে সেটি দেখতে পাবেন।
  • আমাদের এই পোস্টটিতে ও টেবিল অফ কন্টেন যুক্ত করা আছে আপনি চাইলে আমাদের পোস্টটির উপরে টেবিল অফ কন্টেন্টটি দেখতে পারেন।
  • আপনার পোস্টিতে FAQ পেজটি যুক্ত করুন এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি এসইও।
  • আমি আমার ব্লগ সাইট এ ফিফটি পার্সেন্ট অর্গানিক গুগোল ভিজিটর পেতে থাকি এই FAQ পেজ থেকে। এজন্য অবশ্যই আপনি FAQ পেজটি আপনার পোস্টে অবশ্যই যুক্ত করবেন।
  • আপনার পোস্ট বা আর্টিকাল তৈরি হওয়ার পর যে পার্মালিংক তৈরি হবে। সেই পার্মালিংকটি এডিট করে অবশ্যই আপনার পোষ্টের যে ফোকাস কিওয়ার্ড বা হেডলাইন কিওয়ার্ড রয়েছে তা আপনার লিংকে এড করে নিন।পার্মালিংক
  • এই পার্মালিংক এর জন্যই গুগলের সার্চ ভলিয়মের মাধ্যমে ভিজিটর অনেক আপনার ওয়েবসাইটে বৃদ্ধি পাবে।
  • আপনার পোষ্টের আর্টিকেলটি যাতে অবশ্যই 600 ওয়াড এর উপরে হয়। আমি ব্যক্তিগত ভাবে 1000 ওয়াড এর উপরে যে কোন একটি আর্টিকেল বা পোস্ট পাবলিস করে থাকি, তাতে গুগোল খুব সহজে আমার পোস্টটি গুগলের ভালো একটি রেংকিং এ নিয়ে যায়।

উপরের দেওয়া আমার এইসব টিপস এবং ট্রিকস গুলো ব্যবহার করলে। আমি আশা করি ব্যক্তিগতভাবে আপনার ব্লগ সাইটে বা ওয়েবসাইটে ভালো মানের প্রতিদিন আপনি গুগল থেকে ভিজিটর পেয়ে থাকবেন।

ব্লগ সাইটে ভিজিটর আনার অ্যাডভান্স লেভেলের কিছু কৌশল

আপনি যদি আরো এডভান্স লেভেলে আপনার ব্লগ সাইটে বা ওয়েবসাইটে ভিজিটর গুগল থেকে নিয়ে আসতে চান। তাহলে অবশ্যই আমার নিচের দেওয়া এই টিপসগুলো আপনার পোস্ট করার পরে মোটামুটি এক থেকে দুই ঘন্টা একটি পোস্ট এর পিছনে আপনার সময় ব্যয় করতে হবে।ব্লগ সাইটে ভিজিটর আনার অ্যাডভান্স লেভেলের কিছু কৌশল

প্রথমেই আপনাকে আমি পরামর্শ দিব ব্যক্তিগতভাবে, সেটি হচ্ছে আপনার পোস্টটি পাবলিস হওয়ার পর আপনার এই পোস্টটি নিয়ে ভালো হাই ডোমেইন অথরিটি ওয়েবসাইট গুলোতে ব্যাকলিংক তৈরী করতে হবে। কিন্তু অনেক জানাশোনা ব্লগারদেরও মনে একটি প্রশ্ন? আসলে এই ব্যাকলিংক এর ওয়েবসাইট বা মাধ্যম গুলি আমরা কোথায় থেকে পাবো?

তার আগে আমি বলে নেই, ব্যাকলিংক আপনার ওয়েবসাইট এবং পোস্টকে রেংক করার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনি যদি হাই ডোমেইন অথরিটি ওয়েবসাইট গুলোতে আপনার পোস্ট এবং আপনার ডোমেইন এর ব্যাকলিংক তৈরী করেন, তাহলে খুব দ্রুত আপনার ডোমেইন অথরিটি একদম গুগলের কাছে ভালো মানের একটি লেভেলে চলে যাবে।

ব্যাকলিংক তৈরি করার বিভিন্ন রকম হাই ডোমেইন অথরিটি ওয়েবসাইট পুরো বিশ্বে বা বাংলা দেশে অনেক রয়েছে। কিন্তু আমি সচরাচর যে কয়টি ওয়েবসাইটে আমার পোস্ট করার পর ব্যাকলিংক করে থাকি তা নিচে দেয়া হলো।

পোস্ট পাবলিস্ট হওয়ার পর অল সোশ্যাল মিডিয়াতে  সেই পোষ্টটি শেয়ার করে দিন যেমন ফেসবুক, টুইটার পিন্টারেস্ট,নিংকডিন,টামলার, ইউটিউব সহকারে বিভিন্ন রকম সোশ্যাল মিডিয়াতে।

quora.com তে আমি আমার সাইতের পোস্ট গুলি আবার এখানে লিঙ্ক করে পোস্ট করে থাকি এবং আমার অনেক ভিজিটর এখান থেকে আসে প্রতিদিন।

quora.com(কোরাতে )আমাদের সাইট দেখতে এই লিংকটি ভিজিট করুন।

medium.com ওয়েবসাইটে আপনি আপনার একটি পোস্ট যদি রিপোস্ট হিসাবে পোস্ট করে থাকেন অথবা লিংক শেয়ার করে থাকেন তাহলে আপনি www.medium.com  থেকে ভালোমানের ভিজিটর পেয়ে যাবেন।

আপনার যদি বাংলা ব্লগ সাইট হয় তাহলে আপনি টেকটিউনস বিটিতে আপনি পোস্ট করার পর ওই পোস্ট থেকে ওনেক ভিজিটর পেয়ে যাবেন।

১০ মিনিট স্কুল এফিলিয়েট করে অবাক করা ইনকাম করুন আপনিও-100% প্রমান সহ

গুগোল নিউজ পাবলিশ বা গুগোল নিউজ থেকে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যদি কোন পোষ্ট পাবলিশ করেন, তাহলে খুবই ভালো মানের অর্গানিক ভিজিটর আপনি প্রতিদিন আপনার সাইটে পেয়ে যাবেন।গুগোল নিউজে আমাদের ওয়েবসাইটটি দেখতে এই লিঙ্কটি ক্লিক করুন।

গুগল মাই বিজনেস– গুগল মাই বিজনেস এ আপনার ওয়েবসাইট এড করেও ভালো মানের ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন।

আপওয়ার্ক বিশ্বের সবচাইতে বড় ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট। আপনি এই আপওয়ার্ক থেকেও আপনার ওয়েব সাইটের বিভিন্ন রকম কাজের দেয়া কথা বলে পোষ্ট দিয়ে ,আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে পারেন।

এছাড়াও বিভিন্ন রকম বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট যেমন কাজখুঁজি এই টাইপের ওয়েবসাইটেও আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কাজ দেয়ার কথা বলে লিংক সিয়ার করে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে অনলাইনে ডাটা এন্ট্রি করে আয় করুন –সহজ ঊপায়

আশা করছি কিভাবে আপনার ব্লগ সাইটে আপনি ভিজিটর বাড়াবেন ,সে বিষয়ে আপনাদেরকে পুরোপুরি ধারণা দিতে পেরেছি ।এছাড়াও আরো বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে ।যে মাধ্যমের বিনিময় আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ভালোমানের ট্রাফিক জেনারেট করতে পারেন তবে আমি এই কয়টি মাধ্যমে আমার এই ওয়েবসাইটে সবসময় ব্যবহার করি, যার ফলে আমার ভালো মানের ডোমেন অথরিটি হয়েছে এবং ভালো মানের ভিজিটর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে।

ব্লগিং কি? ব্লগিং থেকে প্রতি মাসে কত টাকা আয় করা যায়?

Blogging Tips । গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রুভ না পাওয়ার কারণ-2022

এসইও টুলস এর সঠিক ব্যবহার এবং গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার উপায়-2022

Blogging A TO Z।শুধুমাত্র নতুন ব্লগারদের জন্য।

সহজ এসইও করে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার উপায়।

 

সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!

Join ৫০৬ other subscribers

SANAUL BARI

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি মো:সানাউল বারী।পেশায় আমি একজন চাকুরীজীবী এবং এই ওয়েবসাইটের এডমিন। চাকুরীর পাশাপাশি গত ১৪ বছর থেকে এখন পর্যন্ত নিজের ওয়েবসাইটে লেখালেখি করছি এবং নিজের ইউটিউব এবং ফেসবুকে কনটেন্ট তৈরি করি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য -লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে অবশ্যই ক্ষমার চোখে দেখবেন। ধন্যবাদ।

1 Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *