টনসিলের সমস্যা ও সমাধান-ইদানিং টনসিল এক ধরনের মারাত্মক একটি রোগ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। গলায় সাধারণত ব্যথা হলেই অনেকেই বলে থাকে টনসিল হয়েছে। এই টনসিলের সমস্যা থেকে অনেকের গলা ব্যথা গলার মধ্য ফোলা ভাব এমনকি জ্বরও চলে আসে। টনসিলের সমস্যা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে অনেক সময় অনেকেই ভুল ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন কিংবা ভ্রান্তি চিকিৎসার কবলে পড়েন।টনসিল হলেই তা অপারেশন করতে হবে এমন কোন কথা নেই। তবে হ্যাঁ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী যদি তীব্রতর আকার ধারণ করে সেক্ষেত্রে অবশ্যই অপারেশনের প্রয়োজন পড়ে।
সম্মানিত ভিজিটর বন্ধুরা টনসিলের সমস্যা নিয়ে অনেকেই ভুগছেন এই সমাধান সম্পর্কে জানতে আগ্রহী আছেন। এই সংক্রান্ত সমস্যার নিয়ে যদি আপনার জানতে ইচ্ছে থাকে তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেলে এই বিষয়ে শেষ পর্যন্ত আলোচিত তথ্যগুলো সম্পর্কে অবশ্যই জেনে নিতে পারেন। টনসিলের সমস্যা ও সমাধানের উপায় সম্পর্কে আমাদের আজকের আর্টিকেলে তুলে ধরবো। আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে অবশ্যই সাথে থাকবেন।
টনসিল সমস্যা কি
টনসিলের সমস্যা সম্পর্কে জানতে হলে আমাদেরকে প্রথমেই জানতে হবে টনসিল টা আসলে কি।টনসিল হলো আমাদের শরীরের প্রতি রোদ ব্যবস্থার একটা অংশ এবং আমাদের মুখের ভেতরই চারটি গ্রুপে তারা অবস্থান করে। এদের নাম লিঙ্গুয়াল, প্যালাটাইন, টিউবাল ও অ্যাডেননেড। এই টনসিল গুলোর কোন একটি প্রদাহ হলেই তাকে বলে টনসিলাইটিস।ঢাকার শহীদ সোহরা ওয়ার্ডটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নাক কান গলা ও হেড নেক সার্জারি বিভাগের প্রধান খবির উদ্দিন আহমেদ বলেন টনসিল বলতে আমরা সচরাচর যা বুঝি তা কিন্তু আসলে টনসিলাইটিস।
টনসিল শিশু বৃদ্ধ ছোট বড় সকলেরই হতে পারে।প্যালাটাইন টনসিল সবচেয়ে বেশি প্রদাহ সৃষ্টি করে। ফলে গলা ব্যথা হয় এই প্রদাহ সাধারণত দুই ধরনের হয় এটি তীব্র বা একইউট আর অন্যটির দীর্ঘমেয়াদি বা ক্রনিক টনসিলাইটিস।
টাইফয়েড জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা
একিউট টনসিলের ক্ষেত্রে টনসিলের পাশাপাশি অ্যাড এ নিয়ত গ্রন্থিটাও কেটে বাদ দেওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন অভিজ্ঞ চিকিৎসকরা। এতে করে অনেকেই ভয় পেয়ে যান এই ব্যবস্থা থেকে দূরে থাকেন। সাধারণত অনেকেই মনে করে থাকেন অস্ত্র পাচার করা উচিত হবে কিনা। তবে ডক্টরদের পরামর্শ অনুযায়ী অস্ত্রপাচার করে এটি কেটে বাদ দেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। এর কারণ হচ্ছে এই সংক্রমণটি যদি তীব্র আকার ধারণ করে তাহলে হৃদপিন্ডের বাল্ব নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
টনসিল সমস্যার সমাধান
টনসিল সমস্যার সাধারণ পর্যায়ে কিছু প্রাথমিক বা ঘরোয়া সমাধানের মাধ্যমে এর ব্যথা এবং অন্যান্য সাধারণ সমস্যা গুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। টনসিল সমস্যার ঘরোয়া সমাধান গুলো হলো;
*প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
*নিয়মিত বিশ্রাম নিতে হবে অবশ্যই পূর্ণ বিশ্রাম নিতে হবে।
*পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে যতদিন না সে সুস্থ অনুভব না করে।
*মাউথ ওয়াশ দিয়ে বারবার কুলি করা উচিত।
*সাধারণ খাবার স্যালাইন বা লবণ মিশ্রিত গরম পানি দিয়ে বারবার কুলি করতে হবে।
*লেবু বা আদা চা খেতে পারে।
*গলায় ঠান্ডা লাগানো যাবে না কোন ভাবেই।
*কান মাথা যে কোন কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে যাতে গলায় বা গায়ে বাতাস না লাগে।
*একটি গ্লাসে ফুটানো দুধ নিয়ে তার মধ্য এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে খেলে অনেক সময় আরাম পাওয়া যায়। যেহেতু হলুদে প্রাকৃতিকভাবে অ্যান্টিসেপটিক উপাদান রয়েছে তাই হলুদের প্রভাবে গলার ব্যথা অনেক সময় কমে যায়।
*তিন কাপ পানিতে এক চা চামচ গ্রীন টি ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে ৫ মিনিট ফুটিয়ে নিবেন এবং এই চা একটা ফ্লাক্সে গরম থাকার জন্য রেখে দিবেন। বারবার এটি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি শরীরের জীবাণু আক্রমণ রোধ করে।এছাড়াও টনসিল রোগের আরও ঘরোয়া কিছু সমাধান রয়েছে-
ক্যামোমাইল চা
কেমন মাইলের মধ্য রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা সংক্রমণ আটকাতে সহায়তা করে। ক্যামোমাইলের নিজস্ব একটা গন্ধ রয়েছে। এটি গলার সমস্যার আরাম দেয় বলে এই ক্যামোমাইলের চা দিয়ে ভেপার নিলে টনসিলের জন্য ভালো উপকার পাওয়া যায়। গলা এবং নাক এতে পরিষ্কার থাকে।
রসুন
রসুন অনেক রোগের মহা ঔষধ। এটি গলার সমস্যার জন্য খুবই উপকারী। রসুন আর মধু একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায় গলার সমস্যায়। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রসুন খাওয়া খুবই ভালো। কারণ রসুন খুব ভালো অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। এটি ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
বেকিং সোডা
জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বেকিং সোডা একটি উপকারী উপাদান। বেকিং সোডার উপকার পেতে গরম পানিতে এক চিমটি বেকিং সোডা ফেলে গড়গড় করলে গলার ব্যথা থেকে উপশম পাওয়া যায়। দিনে অন্তত তিনবার করতে পারলে ভালো।
মেথি
গলার সমস্যার ঘরোয়া সমাধানে মেথি অন্যতম একটি ওষুধ। গরম পানিতে মেথি ফুঁটিয়ে সেই গরম পানির মধ্যে চা পাতা ফেলে দিয়ে কিছুক্ষণ চাপা দিয়ে ঢেকে ছেঁকে খেলে গলার সমস্যার সমাধান হয়।
টনসিল হলে কি কি খাওয়া যাবেনা
টনসিলের সমস্যা খুবই জটিল। সতর্কতার সাথে টনসিল রোগীদের খাবার দাবার খাওয়া উচিত। টনসিল রোগীদের এমন অনেক খাবার রয়েছে যা থেকে বিরত থাকতে হয় সেগুলো হচ্ছে-
অর্শ বা পাইলস রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার
*অতিরিক্ত ঝাল এবং তেল মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়।
*বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড কিংবা জাঙ্ক ফুড অথবা চিপস চানাচুর ফুচকা চটপটি বেশি ঠান্ডা অথবা নরমাল কোমল পানিও থেকে বিরত থাকা উচিত।
*বাঁধাকপি ব্রকলি ছোলা ফুলকপি ইত্যাদি খাবার গুলো টনসিল রোগীদের জন্য ক্ষতির কারণ তাই এগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো।
*টক জাতীয় খাবার টনসিল রোগের ক্ষেত্রে সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে যার কারণে এইসব খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
*মিষ্টি আলু চিনা বাদাম মুলা খাবেন না।
*দগ্ধজাত খাবার দুধ পনির চিজ টনসিল রোগীর সমস্যাকে বাড়িয়ে দেয়।
*চিনি রান্না করা গাজর পাকা কলা শুকনো ফল মধু ময়দার রুটি আলু সাদা পাস্তা এবং মিষ্টি জাতীয় খাদ্য কম পরিমাণে খেতে হবে। কারণ হলো এই খাবারগুলো শরীরে কার্বোহাইড্রেট এর মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
*যেসব খাবারগুলোতে হজম সংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে সেই খাবারগুলো অবশ্যই এড়িয়ে যেতে হবে।
টনসিল ইনফেকশন হওয়ার লক্ষণ
টনসিলের ইনফেকশনের জন্য ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া দুটোই দায়ী। ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে প্রধানত বিটা হ্যামো লাইটটিক স্ট্রেপ্টোকক্কাস দিয়ে হয়ে। থাকে এই ইনফেকশনের জন্য অন্যান্য কারণগুলো হচ্ছে বারবার ঠান্ডা সর্দি লাগে, পুষ্টিহীনতা, পরিবেশ দূষণ, দেহে অপর্যাপ্ত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, অতিরিক্ত ঠান্ডা পানিতে আসক্তি ও আবহাওয়া পরিবর্তন ইত্যাদি। টনসিল ইনফেকশনের লক্ষণগুলো হচ্ছে;
১)টনসিল ইনফেকশন হলে গলায় ব্যথা এবং খাবার গিলতে কষ্ট হয় তাছাড়া শরীরে অনেক সময় ক্লান্তি ভাব চলে আসে।
২)টনসিল ইনফেকশনে গলা ব্যথার সাথে ১০২ থেকে ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত জ্বর থাকতে পারে। এছাড়াও খাবারে অনীহা এবং বমির ভাব হতে পারে।
গুগল নিউজে SS IT BARI সাইট ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপর ফলো করুন
৩) যদি কারো টনসিল ইনফেকশন হয়ে থাকে তাহলে গলায় ব্যথার সাথে সাথে কানেও ব্যাথা থাকতে পারে কারণ গলার সাথে কানের সম্পর্ক রয়েছে এবং গায়ে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
৪) অনেক শিশুদের টনসিল ইনফেকশন হলে মুখ দিয়ে লালা পরে।
৫) টনসিলের মারাত্মক ইনফেকশন এর সময় মুখে হা করতেও সমস্যা হতে পারে।
টনসিল ইনফেকশন অপারেশন না করলে সৃষ্ট সমস্যা
দীর্ঘমেয়েদের টনসিল থাকলে অপারেশন করা জরুরী। যদি দীর্ঘদিন ধরে টনসিল ইনফেকশন বয়ে বেড়ায় কিন্তু অপারেশন না করা হয় তাহলে নিন্মুক্ত সমস্যা গুলো হতে পারে;
*টনসিলের ইনফেকশন চারপাশে ছড়িয়ে টনসীলে পুজ জমে ফোড়া হয়ে যেতে পারে।
*টনসিলের ইনফেকশন দীর্ঘদিন থাকলে অপারেশন যদি না করা হয় তাহলে টনসিল বড় হয়ে শ্বাস নেওয়ার পথকে বন্ধ করে দিলে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
*টনসিল ইনফেকশনটি বড় হয়ে খাবার গিলতে সমস্যা সৃষ্টি করে।
*ঘনঘন ঠান্ডা লেগেই থাকে।
*কানে ইনফেকশন হতে পারে।
*রক্তের মাধ্যমে টনসিলের জীবাণু কিডনি পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
*যারা বয়স্ক আছেন তাদের একদিকের টনসিল বড় থাকলে দীর্ঘমেয়াদী প্রদাহ থাকলে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
টনসিল অপারেশন কখন করা যাবে না
টনসিল হলেই যে অপারেশন করতে হবে এমন কোন কথা নেই। টনসির অপারেশন করার একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। যখন সমস্যা মারাত্মক আকার ধারণ করে তখন অপারেশনের প্রয়োজন পড়ে এছাড়া প্রাথমিক পর্যায়ে টনসিল অপারেশন করার কোন প্রয়োজন নেই। চলুন দেখে নেই টনসিল অপারেশন কখন করা যাবে না-
১) শিশু অর্থাৎ তিন বছর বয়সের কম বাচ্চাদের অপারেশন করা যাবে না।
২)কারো রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম থাকলে কিংবা রক্তশূন্যতা থাকলে অপারেশন করা যাবে না।
৩) হিমুফিলিয়া নামক রক্ত রোগে আক্রান্ত থাকলে।
৪) নারীদের মাসিক চলাকালীন অবস্থায়।
টনসিল ইনফেকশন এর কারণ
*পুষ্টির অভাবে।
*আইসক্রিম, ফ্রিজে রাখা শীতল পানি বেশি পান করা টনসিলের জন্য ক্ষতির কারণ।
*স্যাঁতস্যাঁতে স্থানে বাস করলে।
*আবহাওয়া পরিবর্তনে শীতের প্রকোপ বেশি হলে।
*রোড থেকে এসে ফ্রিজে ঠান্ডা পানি পান করলে।
*গরমে ঘাম বসে গেলে টনসিল ব্যথা বেড়ে যায়।
যদি কারো টনসিল ইনফেকশন হয়ে থাকে তাহলে প্রথমে ভালোভাবে ওষুধ খেতে হবে। ডাক্তারের উপদেশ মত চলতে হবে। ঠান্ডা যে কোন জিনিসকে এড়িয়ে চলতে হবে। এছাড়াও কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে গড়গড়া করা ছাড়াও যে সব ঘরোয়া টোটকা রয়েছে সেগুলো প্রয়োগ করতে হবে যদি তাতে না কমে তাহলে অপারেশন করার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
ডায়াবেটিস রোগীদের টনসিল অপারেশন করা যাবে কি?
উত্তর: ডায়াবেটিকস থাকলে অপারেশন করা যাবে না। অবশ্যই অপারেশনের আগে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।
টনসিলের ব্যথার সাথে কানের ব্যাথার সম্পৃক্ততা রয়েছে?
উত্তর: গলার সাথে কানের সম্পর্ক রয়েছে। যার কারণে গলায় টনসিলের ব্যথা থাকে কানেও ব্যাথা হতে পারে।
টনসিলের অপারেশন কখন করতে হবে?
উত্তর: টনসিলের সমস্যার যখন তীব্রতর আকার ধারণ করে। অর্থাৎ এর ইনফেকশন বেড়ে যায় খাবার গিলতে সমস্যা হয় কিংবা ব্যথা তীব্র ভাবে অনুভূত হয় তখন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অস্ত্র পাচার করাই ভালো।
শেষ কথা-
সম্মানিত পাঠক পাঠিকা বন্ধুরা আমাদের আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি টনসিল সমস্যা ও সমাধান সম্পর্কে। আপনারা এতক্ষণ আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে নিশ্চয়ই এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আমাদের ওয়েবসাইটে আরও বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পেতে অবশ্যই নিয়মিত ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন। কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। আর অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং আমাদের সাথে থাকবেন। আজকের মতো বিদায় নিচ্ছি। সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
[বিশেষ দ্রষ্টব্য: উল্লেখিত সকল তথ্যগুলো সম্পূর্ণ ইন্টারনেট নির্ভর। কোথাও ভুল ত্রুটি থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।]
পোস্ট ট্যাগ-
টনসিল পেকে গেলে করণীয়,টনসিল হলে কি কি খাওয়া যাবে না,টনসিল হলে কি কি সমস্যা হয়,টনসিল ইনফেকশনের লক্ষণ,টনসিল কেন হয়,টনসিল এর ঔষধ,টনসিল হলে করণীয়।
আপনার জন্য আরো –
- ইংলিশে স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- ফ্রিল্যান্সারদের স্বপ্ন পূরণের ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে – এখানে ভিজিট করুন।
- বাংলায় টেকনোলজি সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে – এখানে ভিজিট করুন।
- ইউটিউবে – ব্লগিং,ইউটিউবিং,ফেসবুকিং থেকে ইনকাম সম্পর্কিত ভিডিও পেতে–এখানে ভিজিট করুন।
- ফেসবুকে- ব্লগিং, ইউটিউবিং, ফেসবুকিং থেকে ইনকাম সম্পর্কিত সকল ভিডিও পেতে –এখানে ভিজিট করুন।
আপনার জন্য-
অ্যাজমা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা
থাইরয়েড রোগ থেকে মুক্তি পেতে করণীয়
চর্মরোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার কার্যকারী চিকিৎসা
যক্ষা বা টিবি রোগের লক্ষণ
ক্যান্সার রোগের যেসব লক্ষণ এড়িয়ে যাবেন না
শ্বেতী রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিন
SS IT BARI– ভালোবাসার টেক ব্লগের যেকোন ধরনের তথ্য সম্পর্কিত আপডেট পেতে আমাদের মেইল টি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন।
সর্বশেষ প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য সরাসরি আপনার ইমেইলে পেতে ফ্রি সাবস্ক্রাইব করুন!
”
SS IT BARI-ভালোবাসার টেক ব্লগ টিম